কোন দ্বিরুক্ত শব্দজুটি আধিক্য অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
A
নরম নরম হাত
B
পাকা পাকা আম
C
উড়ু উড়ু মন
D
শীত শীত লাগে
উত্তরের বিবরণ

0
Updated: 1 month ago
”পার্শ্বিক ব্যঞ্জন” ধ্বনির উদাহরণ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
ম
B
ঙ
C
ল
D
ন
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন:
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন হলো সেই ব্যঞ্জনধ্বনি যা উচ্চারণের সময় জিভের ডগা দন্তমূল স্পর্শ করে এবং ফুসফুস থেকে আসা বাতাস জিভের দুই পাশ দিয়ে বের হয়।
-
উদাহরণ: ল
অপরদিকে:
-
নাসিক্য ব্যঞ্জনধ্বনি: ম, ন, ঙ

0
Updated: 2 weeks ago
উনিশ শতকে বাংলা গদ্যের গঠনে কোন পত্রিকার অবদান অবিস্মরণীয়?
Created: 1 month ago
A
পূর্বাশা
B
পরিচয়
C
কল্লোল
D
বঙ্গদর্শন
• 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকা:
- উনিশ শতকের বাংলা ভাষা ও সাহিত্য, বিশেষত বাংলা গদ্যের গঠনে 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকার অবদান অবিস্মরণীয়। ১৮৭২ সালে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কর্তৃক 'বঙ্গদর্শন' পত্রিকাটি প্রথম প্রকাশিত হয়।
- পত্রিকাটি ১৮৭৬ পর্যন্ত মাত্র চার বছর প্রকাশিত হয়। বঙ্গদর্শনের ভাষা ছিল খুব উন্নত মানের সাধু বাংলা। সাহিত্য, সমাজ, বিজ্ঞান, রাজনীতি, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন সম্পর্কিত মূল্যবান প্রবন্ধ এবং উপন্যাস এতে প্রকাশিত হতো।
- বঙ্গদর্শনকে তখন শিক্ষিত বাঙালি সমাজের প্রথম মুখপত্র বলা হতো, কেননা বাঙালি জাতির আধুনিক চিন্তা ও মনন এর মাধ্যমেই প্রথম প্রকাশ লাভ করে।
- বঙ্গদর্শনের প্রধান লেখক বঙ্কিমচন্দ্র হলেও গঙ্গাচরণ, রামদাস সেন, অক্ষয় সরকার, চন্দ্রনাথ বসু প্রমুখ পন্ডিতও এতে নিয়মিত লিখতেন।
- বঙ্কিমচন্দ্রের পরে তাঁর ভাই সঞ্জীবচন্দ্র ও শ্রীশচন্দ্র স্বল্প সময় বঙ্গদর্শন সম্পাদনা করেন।
- ২০০০ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গের নৈহাটিস্থ বঙ্কিমভবন গবেষণাকেন্দ্র কর্তৃক বঙ্গদর্শন নবরূপে ষান্মাসিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশিত হচ্ছে।

0
Updated: 1 month ago
"এসো যুগ-সারথি নিঃশঙ্ক নির্ভয়।
এসো চির-সুন্দর অভেদ অসংশয়।" - কবিতাংশটুকুর রচয়িতা কে?
Created: 3 weeks ago
A
আল মাহমুদ
B
সুকান্ত ভট্টাচার্য
C
কাজী নজরুল ইসলাম
D
ফররুখ আহমদ
• স্বরসন্ধির নিয়ম (ও-কারের রূপান্তর):
বাংলা ভাষায় দুটি স্বরের সংযোগে বিশেষ ধ্বনিগত পরিবর্তন ঘটে। সাধারণভাবে, প্রথম পদের শেষ অ/আ ধ্বনি এবং দ্বিতীয় পদের প্রথম উ/ঊ ধ্বনির সংযোগে ও-কার (ও-ধ্বনি) তৈরি হয়।
নিয়ম ও উদাহরণ:
-
অ + উ = ও
-
সর্ব + উচ্চ → সর্বোচ্চ
-
সূর্য + উদয় → সূর্যোদয়
-
দীর্ঘ + উচ্চারণ → দীর্ঘোচ্চারণ
-
প্রশ্ন + উত্তর → প্রশ্নোত্তর
-
অ + ঊ = ও
-
নব + ঊঢ়া → নবোঢ়া
-
সর্ব + ঊর্ধ্ব → সর্বোর্ধ্ব
-
আ + উ = ও
-
যথা + উচিত → যথোচিত
-
কথা + উপকথন → কথোপকথন
-
যথা + উপযুক্ত → যথোপযুক্ত
-
আ + ঊ = ও
-
গঙ্গা + ঊর্মি → গঙ্গোর্মি
-
মহা + ঊর্মি → মহোর্মি
-
মহা + ঊর্ধ্ব → মহোর্ধ্ব
সংক্ষেপে: প্রথম পদের অ/আ + দ্বিতীয় পদের উ/ঊ = ও-কার।
এটি বাংলা শব্দসংযোগে স্বরসন্ধির অন্যতম নিয়ম।

0
Updated: 3 weeks ago