'তোয়ালে এবং পাউরুটি' শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে
A
তৎসম ভাষা হতে
B
আরবি ভাষা হতে
C
পর্তুগিজ ভাষা হতে
D
ওলন্দাজ ভাষা হতে
উত্তরের বিবরণ
🔎 বাখ্যা:
-
বাংলা ভাষায় বিদেশি ভাষা থেকে বহু শব্দ এসেছে। তার মধ্যে পর্তুগিজ ভাষা থেকেও বেশ কিছু শব্দ বাংলা শব্দভাণ্ডারে স্থায়ীভাবে জায়গা করে নিয়েছে।
-
যেমন: তোয়ালে ও পাউরুটি সরাসরি পর্তুগিজ ভাষা থেকে এসেছে।
-
শুধু তাই নয়, আরও অনেক দৈনন্দিন ব্যবহৃত শব্দ যেমন—কামরা, গির্জা, গুদাম, আনারস, চাবি, জানালা, পাদ্রি, পেয়ারা, বালতি, বোতল, বোতাম—এসবও পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত।
-
এভাবে দেখা যায়, বিদেশি সংস্পর্শ ও বাণিজ্যের কারণে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধ হয়েছে এবং নতুন নতুন শব্দে ভাণ্ডার প্রসারিত হয়েছে।
সুতরাং “তোয়ালে, পাউরুটি” সহ উপরের শব্দগুলো পর্তুগিজ উৎসজাত শব্দ।

0
Updated: 1 month ago
’বিপরীত’ শব্দ ও ’প্রতিশব্দ’ ব্যাকরণের কোন শাখার অন্তর্গত?
Created: 3 weeks ago
A
ধ্বনিতত্ত্ব
B
রূপতত্ত্ব
C
অর্থতত্ত্ব
D
বাক্যতত্ত্ব
অর্থতত্ত্ব:
অর্থতত্ত্ব বা বাগার্থতত্ত্ব হলো ব্যাকরণের সেই শাখা যেখানে শব্দ, বর্গ এবং বাক্যের অর্থ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
আলোচ্য বিষয়সমূহ:
-
বিপরীত শব্দ
-
প্রতিশব্দ
-
শব্দজোড়
-
বাগ্ধারা
-
শব্দ, বর্গ ও বাক্যের ব্যঞ্জনা ইত্যাদি

0
Updated: 2 weeks ago
সৈয়দ ওয়লীউল্লাহর লেখা নাটক কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
কবর
B
বহিপীর
C
ওরা কদম আলী
D
লাল সালু
সঠিক উত্তর: বহিপীর → সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর রচিত একটি নাটক
'বহিপীর' নাটক সম্পর্কে তথ্য:
-
লেখক: সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের কথাসাহিত্যিক ও নাট্যকার
-
রচনার বছর: ১৯৫৫
-
প্রকাশিত: ১৯৬৫ সালে গ্রন্থাকারে
-
বিষয়বস্তু: নাটকটি গড়ে উঠেছে বহিপীরের সর্বগ্রাসী স্বার্থ ও নতুন দিনের প্রতীক এক বালিকার বিদ্রোহের কাহিনীকে কেন্দ্র করে।
-
নাটকের নামকরণ করা হয়েছে মুখ্য চরিত্র বহিপীরের নামে, যেখানে ধর্মকে ভণ্ডবহিপীর ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
উল্লেখযোগ্য চরিত্র:
-
বহিপীর
-
তাহেরা
-
হাতেম
-
আমেনা
-
হাশেম
অন্যান্য অপশন:
-
ক) কবর → মুনীর চৌধুরীর ভাষা আন্দোলনভিত্তিক নাটক
-
গ) ওরা কদম আলী → মামুনুর রশীদের নাটক
-
ঘ) লাল সালু → সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর উপন্যাস (নাটক নয়)

0
Updated: 3 weeks ago
‘সোনালি ফসল’ - এখানে ‘সোনালি’ কোন ধরনের বিশেষণ?
Created: 3 weeks ago
A
গুণবাচক
B
বিশেষ্যজাত
C
ক্রিয়াদ্বিত্বজাত
D
উপাদানবাচক
বিশেষ্যজাত বিশেষণ:
বিশেষ্যজাত বিশেষণ হলো সেই বিশেষণ যা বিশেষ্যের সঙ্গে তদ্ধিত প্রত্যয় যোগ করে গঠিত হয়। এটি সাধারণত বিশেষ্যের ধরণ বা উপাদানকে নির্দেশ করে।
উদাহরণ:
-
দেশীয় → দেশ + য় (সম্পদ)
-
সোনালি → সোনা + আলি (ফসল)
-
মেঘলা → মেঘ + লা (আকাশ)
অন্যান্য বিশেষণের ধরণ:
-
গুণবাচক বিশেষণ: বিশেষিত পদের গুণ বা বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করে। উদাহরণ: চৌকস লোক, দক্ষ কারিগর, ঠান্ডা হাওয়া
-
ক্রিয়াদ্বিত্বজাত বিশেষণ: ক্রিয়াপদের দ্বিত্ব ঘটিয়ে গঠিত। উদাহরণ: যায় যায় অবস্থা, খাই খাই মলন, কাঁদো কাঁদো চেহারা
-
উপাদানবাচক বিশেষণ: বিশেষিত বস্তুর উপাদান নির্দেশ করে। উদাহরণ: বেলে মাটি, মেটে কলসি, পামুদ্রে মূর্তি

0
Updated: 2 weeks ago