A
নিত্য সমাস
B
প্রাদি সমাস
C
কর্মধারয় সমাস
D
উপপদ তৎপুরুষ
উত্তরের বিবরণ
নিত্যসমাস:
-
সংজ্ঞা: যে সমাসে সমস্যমান পদগুলি নিত্য সমাসবদ্ধ থাকে এবং ব্যাসবাক্যের প্রয়োজন হয় না, তাকে নিত্যসমাস বলে।
-
অর্থ বিশদ করতে তদার্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগ করা প্রয়োজন হয়।
উদাহরণ:
-
(বিষাক্ত) কাল (যম) তুল্য (কাল বর্ণের নয়) সাপ = কালসাপ
-
অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর
-
কেবল দর্শন = দর্শনমাত্র
-
অন্য গৃহ = গৃহান্তর
-
তুমি আমি ও সে = আমরা
-
দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৮ সংস্করণ)।

0
Updated: 19 hours ago
কোনটি নিত্য সমাসের উদাহরণ?
Created: 2 weeks ago
A
অন্যগৃহ
B
মিলের অভাব
C
স্ত্রী’র অভাব
D
প্রকৃষ্ট গতি
যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাস বদ্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে নিত্য সমাস বলে। যেমন - অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর।

0
Updated: 2 weeks ago
'দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই' কোন সমাসের উদাহরণ?
Created: 3 months ago
A
দিগু
B
নিত্য
C
প্রাদি
D
দ্বন্দ্ব
নিত্য সমাস
যে সমাসে সমস্যমান পদগুলি সবসময় সমাসবদ্ধ থাকে এবং পৃথকভাবে ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না, তাকে নিত্য সমাস বলা হয়।
উদাহরণস্বরূপ:
-
অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর
-
কেবল দর্শন = দর্শনমাত্র
-
তুমি, আমি ও সে = আমরা
-
দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই
-
অন্য যুগ = যুগান্তর ইত্যাদি
সূত্র: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ)।

0
Updated: 3 months ago
কোনটি নিত্য মূর্ধন্য 'ষ' এর উদাহরণ?
Created: 2 weeks ago
A
কৃষক
B
পৌষ
C
বহিষ্কার
D
স্পষ্ট
✅ নিত্য মূর্ধন্য ‘ষ’ এবং ষ-ত্ব বিধান
১. নিত্য মূর্ধন্য ‘ষ’
-
এমন ‘ষ’ যা সদা উচ্চারিত হয় এবং বানানে বজায় থাকে।
-
উদাহরণ:
-
ভাষণ, ভূষণ, বিশেষ, আষাঢ়, শেষ, মানুষ, ঔষধ, ষড়ঋতু, ঊষা, পৌষ
-
২. ষ-ত্ব বিধান
-
বিসর্গযুক্ত অ-ধ্বনির সঙ্গে সন্ধি:
-
সাধারণত ‘স’ যুক্ত হয়
-
উদাহরণ: পুরঃ + কার → পুরস্কার
-
-
বিসর্গযুক্ত ই-ধ্বনির সঙ্গে সন্ধি:
-
সাধারণত ‘ষ’ যুক্ত হয়
-
উদাহরণ: বহিঃ + কার → বহিষ্কার
-
-
ঋ এবং ঋ কারের পর ‘ষ’
-
উদাহরণ: ঋষি, কৃষক, উৎকৃষ্ট, দৃষ্টি, সৃষ্টি
-
-
ট-বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে ‘ষ’
-
উদাহরণ: কষ্ট, স্পষ্ট, নষ্ট, কাষ্ঠ, ওষ্ঠ
-

0
Updated: 2 weeks ago