A
কালান্তর
B
শিক্ষা
C
ব্যক্তি ও বিশ্ব
D
সভ্যতার সংকট
উত্তরের বিবরণ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রবন্ধ ‘শিক্ষার হেরফের’
-
রচনাকাল: ১৮৯২ খ্রিস্টাব্দ।
-
প্রবন্ধগ্রন্থ: শিক্ষা গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত।
-
মূল বক্তব্য: রবীন্দ্রনাথ এই প্রবন্ধে বাংলা ভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম করার প্রস্তাব দেন।
-
এখানে তিনি বিদেশি ভাষাভিত্তিক শিক্ষার সীমাবদ্ধতা তুলে ধরে মাতৃভাষাভিত্তিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করেন।
"শিক্ষা" প্রবন্ধগ্রন্থের উল্লেখযোগ্য প্রবন্ধ
-
শিক্ষার হেরফের
-
ছাত্রদের প্রতি সম্ভাষণ
-
শিক্ষাসংস্কার
-
শিক্ষাসমস্যা
-
জাতীয় বিদ্যালয়
উৎস: বাংলাপিডিয়া; রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষা প্রবন্ধগ্রন্থ।

0
Updated: 20 hours ago
'বীরবলের হালখাতা' গ্রন্থটি কোন ধরনের রচনা?
Created: 1 month ago
A
কাব্য
B
নাটক
C
উপন্যাস
D
প্রবন্ধ
‘বীরবলের হালখাতা’:
- ‘বীরবলের হালখাতা’ তাঁর রচিত প্রথম চলিত রীতির গদ্য/প্রবন্ধ রচনা।
- প্রমথ চৌধুরী রচিত 'বীরবলের হালখাতা' ১৯০২ সালে ভারতী পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।
- এ গদ্য/প্রবন্ধ রচনায় তিনি প্রথম চলিত রীতির প্রয়োগ ঘটান।
---------------------------
প্রমথ চৌধুরী:
- বাংলা ভাষার সাধু ও চলিত রূপের মধ্যে তুলনামূলক গবেষণা করেন প্রমথ চৌধুরী।
- বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক ও বিদ্রূপাত্মক প্রাবন্ধিক হলেন প্রমথ চৌধুরী।
- প্রমথ চৌধুরীর সাহিত্যিক ছদ্মনাম 'বীরবল’।
- বাংলা কাব্য সাহিত্যে তিনিই প্রথম ইতালীয় সনেটের প্রবর্তন করেন।
- তিনি মাসিক ‘সবুজপত্র’ (১৯১৪) পত্রিকা সম্পাদনা করতেন।
• প্রমথ চৌধুরী রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ:
- নানা কথা,
- আমাদের শিক্ষা,
- রায়তের কথা,
- প্রবন্ধ সংগ্রহ,
- তেল-নুন-লকড়ি ইত্যাদি।
• তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থ:
- চার ইয়ারী কথা,
- নীললোহিত ও
- আহুতি ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর এবং বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 1 month ago
জীবনানন্দ দাশের প্রবন্ধগ্রন্থ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
ধূসর পাণ্ডুলিপি
B
কবিতার কথা
C
ঝরা পালকের কবি
D
দুর্দিনের যাত্রী
‘কবিতার কথা’ জীবনানন্দ দাশের লেখা একটি প্রবন্ধগ্রন্থ। এই প্রবন্ধে তিনি একটি পরিচিত উক্তি উল্লেখ করেছেন —
“সকলেই কবি নন, কেউ কেউ কবি।”
অপরদিকে, ‘দুর্দিনের যাত্রী’ হলো কাজী নজরুল ইসলাম রচিত একটি প্রবন্ধগ্রন্থ।
জীবনানন্দ দাশ
জীবনানন্দ দাশ, বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন, ১৮৯৯ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সত্যানন্দ দাশ ছিলেন স্কুল শিক্ষক ও সমাজসেবক, আর মাতা কুসুমকুমারী দাশ নিজেও একজন কবি ছিলেন।
জীবনানন্দের কাব্যে গ্রাম বাংলার প্রকৃতি, নিসর্গ এবং পুরাণ-রূপকথার জগৎ চিত্রময়ভাবে ফুটে উঠেছে। তাই তিনি ‘রূপসী বাংলার কবি’ নামে খ্যাতি লাভ করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনানন্দের কবিতাকে ‘চিত্ররূপময়’ হিসেবে বিশেষভাবে প্রশংসা করেছেন।
এছাড়াও জীবনানন্দকে ধূসরতার কবি, তিমির হননের কবি, নির্জনতার কবি হিসেবে ও পরিচিতি পাওয়া যায়।
তাঁর গুরুত্বপূর্ণ রচনা:
কাব্যগ্রন্থ:
-
ঝরাপালক
-
ধূসর পাণ্ডুলিপি
-
বনলতা সেন
-
মহাপৃথিবী
-
সাতটি তারার তিমির
-
রূপসী বাংলা
-
বেলা অবেলা
-
কালবেলা
উপন্যাস:
-
মাল্যবান
-
সতীর্থ
তথ্যসূত্র: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর।

0
Updated: 1 month ago