কোন চিহ্নটি ই-মেইল ঠিকানায় অবশ্যই থাকবে?
A
$
B
#
C
&
D
@
উত্তরের বিবরণ
ইমেইল (ইলেকট্রনিক মেইল)
-
১৯৭১ সালে রেমন্ড স্যামুয়েল টমলিসন প্রথমবারের মতো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে বার্তা আদান-প্রদানের জন্য ইমেইল সিস্টেম চালু করেন।
-
ইমেইল হলো একটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ডিজিটাল বার্তা বা মেসেজ অন্য ব্যক্তির কাছে পাঠাতে পারে।
ইমেইলের মূল বৈশিষ্ট্য:
-
প্রতিটি ইমেইল ঠিকানায় @ চিহ্ন থাকা আবশ্যক।
-
ইমেইল ঠিকানা দুটি অংশে বিভক্ত: ইউজার আইডি এবং ডোমেইন নেম।
-
উদাহরণ:
[email protected]
-
abc
→ ইউজার আইডি -
def.com
→ ডোমেইন নেম
-
-
ইমেইল প্রোটোকল:
-
ইমেইল সার্ভারগুলি সাধারণত POP, IMAP, এবং SMTP প্রোটোকল ব্যবহার করে বার্তা প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য।
ইমেইলে ব্যবহৃত সংক্ষেপণ:
-
CC → Carbon Copy (যাকে অনুলিপি পাঠানো হয়)
-
BCC → Blind Carbon Copy (যাকে গোপনভাবে অনুলিপি পাঠানো হয়)
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
RFID বলতে বুঝায়-
Created: 1 month ago
A
Random Frequency Identification
B
Random Frequency Information
C
Radio Frequency Information
D
Radio Frequency Identification
RFID (Radio-Frequency Identification)
RFID-এর পূর্ণরূপ হলো Radio-Frequency Identification।
যেমন বারকোডকে এক-মাত্রিক এবং QR কোডকে দুই-মাত্রিক ডেটা হিসেবে ধরা হয়, তেমনি RFID ট্যাগকে ত্রিমাত্রিক ডেটা ধারণকারী প্রযুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা যায়।
RFID হলো একটি বেতার (wireless) তথ্য প্রেরণ প্রযুক্তি, যা মূলত দুটি অংশ নিয়ে গঠিত:
-
ট্যাগ (Tag) – তথ্য সংরক্ষণ করে।
-
রিডার (Reader) – ট্যাগ থেকে তথ্য গ্রহণ করে।
RFID ট্যাগ রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে তথ্য প্রেরণ করে, তাই এগুলো পড়ার জন্য স্পর্শ করার প্রয়োজন নেই।
এছাড়াও, RFID-এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো তথ্য পড়া ও লেখা উভয়ই সম্ভব, অর্থাৎ ট্যাগের মধ্যে থাকা তথ্য পরিবর্তন করা যায়।
একটি RFID ট্যাগে হাজার হাজার অক্ষরের তথ্য সংরক্ষণ করা যায়, যা এটিকে বড় ও জটিল ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে কার্যকর করে তোলে।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 month ago
CPU কোন address generate করে?
Created: 1 month ago
A
Physical address
B
Logical Address
C
Both physical and logical addresses
D
উপরের কোনটি নয়
কম্পিউটার যখন কোনো প্রোগ্রাম চালায়, তখন CPU সবসময় Logical Address তৈরি করে। কিন্তু আসল মেমরিতে যেটি ব্যবহৃত হয় সেটি হলো Physical Address, যা মেমরি ইউনিট প্রদর্শন করে।
অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার কখনোই সরাসরি Physical Address দেখে না। তারা শুধু Logical Address নিয়েই কাজ করে।
অর্থাৎ, CPU শুধু Logical Address ব্যবহার করে, আর Memory Unit সেটিকে Physical Address-এ রূপান্তর করে ব্যবহার করে।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
Mobile Phone-এর কোনটি input device নয়?
Created: 1 month ago
A
Keypad
B
Touch Screen
C
Camera
D
Power Supply
পেরিফেরাল ডিভাইস
কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত যে হার্ডওয়্যারগুলো ডেটা ইনপুট বা আউটপুট হিসেবে কাজ করে, সেগুলোকে কম্পিউটার পেরিফেরাল ডিভাইস বলা হয়। পেরিফেরাল ডিভাইসগুলো মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে:
ইনপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যবহারকারী বা পরিবেশ থেকে তথ্য কম্পিউটারে পৌঁছায়, সেগুলোকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
কীবোর্ড (Keyboard)
-
মাউস (Mouse)
-
ট্র্যাকবল (Trackball)
-
জয়স্টিক (Joystick)
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
বারকোড রিডার (Barcode Reader)
-
পয়েন্ট-অফ-সেল (Point-of-sale)
-
OMR, OCR
-
স্ক্যানার (Scanner)
-
লাইটপেন (Lightpen)
-
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad)
-
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera)
আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস কম্পিউটারের প্রক্রিয়াকৃত তথ্য ব্যবহারকারীর কাছে প্রদর্শন করে, সেগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
মনিটর (Monitor)
-
প্রিন্টার (Printer)
-
প্লটার (Plotter)
-
স্পিকার (Speaker)
-
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector)
-
ইমেজ সেটার (Image Setter)
-
ফিল্ম রেকর্ডার (Film Recorder)
-
হেডফোন (Headphone)
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
যেসব ডিভাইস একই সময়ে তথ্য গ্রহণ ও প্রদর্শন করতে পারে, সেগুলোকে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক (Hard Disk)
-
CD/DVD
-
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen)
-
পেনড্রাইভ (Pendrive)
বিঃদ্রঃ পাওয়ার সাপ্লাই (Power Supply) কোনো ইনপুট ডিভাইস নয়।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago