A
Aedes aegypti মশা
B
House flies
C
Anopheles মশা
D
ইঁদুর ও কাঠবেড়ালী
উত্তরের বিবরণ
ডেঙ্গুর বাহক
-
ডেঙ্গু হলো মশাবাহিত একটি রোগ, যা মূলত এডিস মশা দ্বারা ছড়ায়।
-
প্রধানত Aedes aegypti প্রজাতির মশার কামড়ে ডেঙ্গু সংক্রমণ ঘটে।
-
এছাড়া Aedes albopictus মশার কামড়েও রোগটি ছড়াতে পারে।
ডেঙ্গুর প্রকৃতি
-
ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তি সাধারণত ২–৭ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠে।
-
তবে কিছু ক্ষেত্রে রোগটি গুরুতর রূপ নেয়, যা ডেঙ্গু হেমোরাজিক জ্বর নামে পরিচিত।
উপসর্গ ও সংক্রমণ
-
সংক্রমণের ৩–১৫ দিনের মধ্যে ডেঙ্গুর সাধারণ লক্ষণগুলো দেখা দেয়।
-
প্রধান উপসর্গসমূহ:
-
জ্বর ও মাথাব্যথা
-
বমি
-
পেশি ও গাঁটে ব্যথা
-
ত্বকে ফুসকুড়ি
-
ডেঙ্গু টিকা
-
বিশ্বে বর্তমানে দুটি ডেঙ্গু ভ্যাকসিন অনুমোদিত, যা প্রায় ২০টি দেশে ব্যবহার করা হচ্ছে।
-
টিকা দেওয়ার ফলে ৯০% সংক্রমিত ব্যক্তিরা হাসপাতালে যেতে হয় না।
-
অনুমোদিত টিকা দুটি হলো: Dengvaxia এবং Qdenga।
-
এই টিকার মাধ্যমে সংক্রমণ প্রতিরোধের ক্ষমতা ৮০%-এর বেশি।
তুলনামূলক তথ্য – ম্যালেরিয়া
-
অন্যদিকে, স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়ার জীবাণু ছড়ায়।
-
বাংলাদেশে ৩৬ প্রজাতির অ্যানোফিলিস মশা রয়েছে, যার মধ্যে ৭টি প্রজাতি ম্যালেরিয়া ছড়ায়।
উৎস: Britannica

0
Updated: 23 hours ago
প্রবল জোয়ারের কারণ, যখন-
Created: 2 weeks ago
A
সূর্য ও চন্দ্র পৃথিবীর সঙ্গে সমকোণে অবস্থান করে
B
চন্দ্র পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে অবস্থান করে
C
পৃথিবী সূর্যের সবচেয়ে কাছে থাকে
D
সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী যথাক্রমে এক সরলরেখায় অবস্থান করে
জোয়ার-ভাটা ও তার কারণ
-
সমুদ্রের পানি নির্দিষ্ট সময় অন্তর ফুলে ওঠা ও নামার ঘটনাকে জোয়ার-ভাটা বলা হয়। পানি ফুলে ওঠাকে জোয়ার এবং নামাকে ভাটা বলা হয়।
-
এই ঘটনার মূল কারণ হলো চন্দ্র ও সূর্যের আকর্ষণ শক্তি এবং পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে সৃষ্টি হওয়া কেন্দ্রাতিগ শক্তি।
-
জোয়ার-ভাটা মূলত দুই কারণে ঘটে:
১. মহাকর্ষণ শক্তির প্রভাব
২. কেন্দ্রাতিগ শক্তির প্রভাব -
যখন চন্দ্র, সূর্য এবং পৃথিবী এক সরলরেখায় থাকে, তখন তাদের আকর্ষণের মিলিত প্রভাবের কারণে জোয়ার খুবই প্রবল হয়।
-
বিশেষ করে অমাবস্যার সময়, চন্দ্র ও সূর্য পৃথিবীর একই পাশে অবস্থান করে। এই অবস্থায় সূর্যের আকর্ষণ, যদিও চন্দ্রের চেয়ে কম, চন্দ্রের সঙ্গে মিলিত হয়ে জোয়ারকে আরও শক্তিশালী করে।
উৎস: ভূগোল-১ম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 weeks ago
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান -
Created: 4 weeks ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও দস্তা
C
তামা ও নিকেল
D
তামা ও সিসা
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো- তামা ও দস্তা।
সংকর ধাতু
- একাধিক ধাতুর মিশ্রণকে সংকর ধাতু বলা হয়।
- একাধিক ধাতুকে গলিত অবস্থায় মিশ্রিত করে সংকর ধাতু তৈরি করা হয়।
- সাধারণত বিশুদ্ধ ধাতু অপেক্ষা সংকর ধাতু বেশি ব্যবহার উপযোগী হয়ে থাকে।
যেমন বিশুদ্ধ স্বর্ণ দিয়ে গয়না তৈরি করা হয় না কারণ বিশুদ্ধ স্বর্ণ নরম হওয়ায় গয়না টেকসই হয় না। স্বর্ণের সাথে সামান্য পরিমান রূপা মিশ্রিত করে গয়না তৈরি করা হয়।
- আবার লোহার সাথে কার্বন, নিকেল ও ক্রোমিয়াম মিশিয়ে মরিচারোধী বা মরিচাবিহীন স্টিল প্রস্তুত করা হয়। মরিচাবিহীন স্টিল লোহার চেয়ে বেশি শক্ত ও টেকসই হয়ে থাকে।

উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 4 weeks ago
Photosynthesis takes place in-
Created: 2 weeks ago
A
Roots of the plants
B
Stems of the plants
C
Green parts of the plants
D
All parts of the plants
সালোকসংশ্লেষণ ঘটে উদ্ভিদ কোষের ছোট একটি অংশে, যাকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলা হয়। এই ক্লোরোপ্লাস্টে থাকে ক্লোরোফিল, একটি সবুজ রঙের পদার্থ। যেহেতু ক্লোরোফিল সবুজ রঙের এবং সালোকসংশ্লেষণে গুরুত্বপূর্ণ, তাই উদ্ভিদের সবুজ অংশে এই প্রক্রিয়াটি প্রধানত ঘটে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 weeks ago