A
২.০৫%
B
০.৬৮%
C
০.০১%
D
০.০০১%
উত্তরের বিবরণ
বারিমণ্ডলের জলের পরিমাণের ভাগ
পৃথিবীতে থাকা মোট জলের মধ্যে বিভিন্ন অংশের ভাগ নিম্নরূপ:
-
সমুদ্রের জল: ৯৭.২৫%
-
হিমবাহের জল (গ্লেসিয়ার): ২.০৫%
-
ভূগর্ভস্থ পানি: ০.৬৮%
-
হৃদ বা হ্রদের জল: ০.০১%
-
মাটির আর্দ্রতা: ০.০০৫%
-
বায়ুমণ্ডলের জল (বাষ্প): ০.০০১%
-
নদীজল: ০.০০০১%
-
জীবমণ্ডলের জল (উদাহরণ: উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহের জল): ০.০০০০৪%
পৃথিবীর জলের প্রায় ৯৭% সমুদ্র ও মহাসাগরে রয়েছে। এই পানি লবণাক্ত হওয়ায় সরাসরি মানবদেহের জন্য পানীয় উপযুক্ত নয়।
হিমবাহ বা বরফ আকারে থাকা পানি প্রায় ২%, যা মধুর পানি হিসেবে পরবর্তীতে ব্যবহৃত হতে পারে।
ভূগর্ভস্থ পানি প্রায় ০.৬৮%, যা প্রধানত কূপ, ঝরনা ও নলকূপের মাধ্যমে মানুষের কাজে আসে।
অন্য ছোট ছোট উৎস যেমন নদী, হ্রদ, মাটির আর্দ্রতা ও বায়ুমণ্ডলীয় জল প্রায় নগণ্য, কিন্তু মানুষের দৈনন্দিন জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago
পারমাণবিক চুল্লিতে কোন মৌল জ্বালানি হিসাবে ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
পেট্রোলিয়াম
B
অক্সিজেন
C
ইউরেনিয়াম-২৩৫
D
হাইড্রোজেন
পারমাণবিক চুল্লিতে তাপ সরানোর (ঠান্ডা রাখার) জন্য তরল সোডিয়াম ধাতু ব্যবহার করা হয়, কারণ এটি খুব ভালোভাবে তাপ পরিবহন করতে পারে। তবে এটি অবশ্যই বিশুদ্ধ থাকতে হয়, যাতে চুল্লির ভেতরের ধাতব যন্ত্রাংশের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া না করে।
অন্যদিকে, এই চুল্লিতে জ্বালানির কাজ করে ইউরেনিয়াম এবং নিউট্রনের গতি কমিয়ে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহৃত হয় গ্রাফাইট, যেটিকে বলা হয় ‘মডারেটর’।

0
Updated: 1 month ago
আকৃতি, অবস্থান ও কাজের প্রকৃতিভেদে আবরণী টিস্যু কত ধরনের?
Created: 1 week ago
A
২
B
৩
C
৪
D
৫
আবরণী টিস্যুর প্রকারভেদ
কোষের আকার, প্রাণীদেহে অবস্থান ও কাজের ধরন অনুযায়ী আবরণী টিস্যু (Epithelium tissue) মূলত তিন ভাগে বিভক্ত—
স্কোয়ামাস (আইশাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো খুব পাতলা ও চ্যাপ্টা, দেখতে মাছের আঁশের মতো।
-
এদের নিউক্লিয়াস তুলনামূলক বড় হয়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের বোম্যান্স ক্যাপসুলের প্রাচীর।
কিউবয়ডাল (ঘনাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলোর দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা প্রায় সমান হওয়ায় এগুলো ঘনক্ষেত্র বা কিউব আকৃতির দেখা যায়।
-
উদাহরণ: বৃক্কের সংগ্রাহক নালিকা।
কলামনার (স্তম্ভাকার) আবরণী টিস্যু
-
এই টিস্যুর কোষগুলো লম্বাটে ও সরু, স্তম্ভের মতো গঠনযুক্ত।
-
প্রধানত ক্ষরণ, রক্ষণ ও শোষণ কাজে যুক্ত থাকে।
-
উদাহরণ: প্রাণীর অন্ত্রের অন্তঃপ্রাচীরের কোষ।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
কোথায় দিন রাত্রি সর্বত্র সমান?
Created: 1 month ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
নিরক্ষরেখায়
C
উত্তর গোলার্ধে
D
দক্ষিণ গোলার্ধে
নিরক্ষরেখা:
- দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয়েছে, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।
- এই নিরক্ষরেখাটির মান ০ ডিগ্রি, এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- পৃথিবী গোলাকৃতির হওয়ায় এ রেখাও বৃত্তাকার।
- নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণে সমান দুই ভাবে ভাগ করেছে।
- এ রেখার উত্তরে পৃথিবীর অর্ধাংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণের অর্ধাংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলা হয়।
- এই রেখাটির মান ০ ডিগ্রি। এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্ব স্থির করা হয়।
উৎস: ভূগোল, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago