A
ট্রপোমণ্ডল (Troposphere)
B
স্ট্রাটোমণ্ডল (Stratosphere)
C
মেসোমণ্ডল (Mesosphere)
D
তাপমণ্ডল (Troposphere)
উত্তরের বিবরণ
ট্রপোস্ফিয়ার এবং এর বৈশিষ্ট্য
বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নিচের স্তরকে ট্রপোস্ফিয়ার বলা হয়। এখানে তাপীয় মিশ্রণ মুক্তভাবে ঘটে এবং দৈনন্দিন আবহাওয়ার সব ধরনের পরিবর্তন যেমন ঝড়, বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি এবং বজ্রপাতও ঘটে।
-
শব্দের উৎস: ট্রপোস্ফিয়ার নামটি গ্রিক শব্দ “ট্রপো (Tropo)” থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো “পরিবর্তন”।
-
গঠন: এই স্তরে প্রায় ৭৮% নাইট্রোজেন, ২১% অক্সিজেন এবং ১% আর্গন, জলীয় বাষ্প ও কার্বন ডাই অক্সাইড থাকে।
-
উর্ধ্বসীমা: ট্রপোস্ফিয়ারের উপরের সীমাকে ট্রপোপজ বলা হয়। এই স্তরে বায়ুর উষ্ণতা প্রায় একরকম থাকে, তাই এটিকে সমতাপ অঞ্চলও বলা হয়।
উৎস: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 23 hours ago
ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস হলো-
Created: 1 week ago
A
আইসোটোন
B
আইসোটোপ
C
আইসোবার
D
রাসায়নিক পদার্থ
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়, আর এ রশ্মির উৎস হলো তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ।
আইসোটোপ বলতে সেই সব পরমাণুকে বোঝায় যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন।
চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসোটোপ হলো কোবাল্ট-৬০ (⁶⁰Co)।
এটি থেকে নির্গত গামা রশ্মি টিউমারের অবস্থান নির্ণয় ও ক্যান্সারের ক্ষতিকর কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
অর্থাৎ, ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা রশ্মির উৎস হলো কোবাল্ট-৬০ আইসোটোপ।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)।

0
Updated: 1 week ago
MKS পদ্ধতিতে ভরের একক-
Created: 2 weeks ago
A
কিলোগ্রাম
B
পাউন্ড
C
গ্রাম
D
আউন্স
একক পদ্ধতি (Unit Systems)
১. এম.কে.এস. পদ্ধতি (মিটার-কিলোগ্রাম-সেকেন্ড)
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: মিটার (m)
-
ভর পরিমাপের একক: কিলোগ্রাম (kg)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
২. সি.জি.এস. পদ্ধতি (সেন্টিমিটার-গ্রাম-সেকেন্ড):
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: সেন্টিমিটার (cm)
-
ভর পরিমাপের একক: গ্রাম (g)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
৩. এফ.পি.এস. পদ্ধতি (ফুট-পাউন্ড-সেকেন্ড):
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: ফুট (ft)
-
ভর পরিমাপের একক: পাউন্ড (lb)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।

0
Updated: 2 weeks ago
এক গ্রাম পানির তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি হতে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে বৃদ্ধির জন্যে কত তাপের প্রয়োজন?
Created: 1 month ago
A
১০ ক্যালরি
B
২ ক্যালরি
C
৩ ক্যালরি
D
৪ ক্যালরি
তাপ
-
তাপ হলো এমন একটি শক্তি যা কোনো বস্তুর বা পদার্থের ভেতরের অণুগুলোর গতি থেকে তৈরি হয়। এই তাপই আমাদের কাছে ঠাণ্ডা বা গরম লাগার অনুভূতি দেয়।
-
তাপ হলো শক্তির একটি ধরনের রূপ।
-
তাই, তাপের পরিমাপের এককও শক্তির এককের মতোই হয়।
-
আধুনিক বিজ্ঞান অনুযায়ী, তাপের SI একক হলো জুল (J)।
-
আগে তাপ পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত হতো ক্যালরি নামের একক।
-
১ গ্রাম পানির তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়াতে বা কমাতে যে পরিমাণ তাপ লাগে, তাকে ১ ক্যালরি বলা হয়।
-
আর ১ ক্যালরি তাপ শক্তি প্রায় ৪.২ জুল শক্তির সমান।
-
অর্থাৎ,
১ ক্যালরি = ৪.২ জুল -
উদাহরণস্বরূপ, ১ গ্রাম পানি ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস গরম করতে ৪.২ জুল তাপ দরকার।
-
আবার, যদি পানি ২০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে গরম হয়, অর্থাৎ ১০ ডিগ্রি বেড়ে যায়, তখন মোট ১০ ক্যালরি তাপ দরকার হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago