A
এপিলেপসি
B
পারকিনসন
C
প্যারালাইসিস
D
থ্রমবোসিন
উত্তরের বিবরণ
পারকিনসন রোগ হলো মস্তিষ্কের একটি সমস্যা, যার ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির হাত-পা কাঁপতে শুরু করে এবং চলাফেরা করতে অসুবিধা হয়। সাধারণত এই রোগ ৫০ বছরের পর দেখা দেয়।
রোগের কারণ:
-
মস্তিষ্কে কিছু স্নায়ুকোষ থাকে, যা ডোপামিন নামের রাসায়নিক তৈরি করে।
-
ডোপামিন পেশি নিয়ন্ত্রণ ও নড়াচড়ায় সাহায্য করে।
-
যদি এই কোষগুলো নষ্ট হয়ে যায়, ডোপামিন উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
-
ডোপামিন না থাকলে স্নায়ুকোষগুলো পেশিকে সঠিক সংকেত দিতে পারে না, ফলে পেশি শক্ত বা অকার্যকর হয়ে যায়।
লক্ষণ:
প্রাথমিকভাবে হাত ও পা হালকা কাঁপতে থাকে। অন্যান্য লক্ষণ হতে পারে:
-
একপাশের পা বা হাত ঠিকমত নড়াচড়া করতে পারা না
-
চোখের পাতার কাঁপুনি
-
কোষ্ঠকাঠিন্য
-
খাবার গিলতে সমস্যা
-
হাঁটাচলায় অসুবিধা
-
মাংসপেশিতে ব্যথা বা টান
-
কথা বলার সময় মুখের অপ্রাকৃতিক অঙ্গভঙ্গি বা মুখের স্থির থাকা
নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ:
-
ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ
-
নিয়মিত ফিজিওথেরাপি
-
পরিমিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার
-
সুস্থ জীবনধারা বজায় রাখা
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 23 hours ago
মানুষের স্পাইনাল কর্ডের দৈর্ঘ্য কত?
Created: 1 month ago
A
১৫ ইঞ্চি (প্রায়)
B
১৭ ইঞ্চি (প্রায়)
C
১৮ ইঞ্চি (প্রায়)
D
২০ ইঞ্চি (প্রায়)
- সুষুম্না কান্ড বা Spinal Cord কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি অংশ।
- Spinal Cord বা স্নায়ু রজ্জু মস্তিষ্ক থেকে মেরুদন্ডের ভেতরে অবস্থিত।
- Spinal Cord প্রায় ১৮ ইঞ্চি লম্বা।
- এখান থেকে ৩১ জোড়া স্নায়ু (Spinal Nerve) উৎপন্ন হয়।
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
স্টিফেন হকিং একজন-
Created: 23 hours ago
A
দার্শনিক
B
পদার্থবিদ
C
রসায়নবিদ
D
কবি
স্টিফেন হকিংঃ স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন প্রথিতযশা পদার্থবিজ্ঞানী।
• তাঁর রচিত বইসমূহ:
- A Brief History of Time,
- The Universe in a Nutshell,
- The Grand Design,
- A Brief History of Time.
উল্লেখ্য,
বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – 'A Brief History of Time'.
উৎস: ব্রিটানিকা।

0
Updated: 23 hours ago
ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা বিকিরণের উৎস হলো-
Created: 1 week ago
A
আইসোটোন
B
আইসোটোপ
C
আইসোবার
D
রাসায়নিক পদার্থ
ক্যান্সারের চিকিৎসায় গামা রশ্মি ব্যবহার করা হয়, আর এ রশ্মির উৎস হলো তেজস্ক্রিয় আইসোটোপ।
আইসোটোপ বলতে সেই সব পরমাণুকে বোঝায় যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান, কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন।
চিকিৎসায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত আইসোটোপ হলো কোবাল্ট-৬০ (⁶⁰Co)।
এটি থেকে নির্গত গামা রশ্মি টিউমারের অবস্থান নির্ণয় ও ক্যান্সারের ক্ষতিকর কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
অর্থাৎ, ক্যান্সারের চিকিৎসায় ব্যবহৃত গামা রশ্মির উৎস হলো কোবাল্ট-৬০ আইসোটোপ।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান (দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) এবং রসায়ন (নবম-দশম শ্রেণি)।

0
Updated: 1 week ago