A
১২ অক্টোবর, ১৯৭২
B
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২
C
২৬ মার্চ, ১৯৭৩
D
১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭৩
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সংবিধান
-
খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয় ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল।
-
১২ অক্টোবর ১৯৭২ তারিখে খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উপস্থাপন করা হয়।
-
৪ নভেম্বর ১৯৭২, গণপরিষদে ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান’ গৃহীত হয়।
-
১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২ তারিখে সংবিধান স্পিকারের মাধ্যমে প্রমাণীকৃত হয়।
-
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২, মহান বিজয় দিবসে সংবিধান কার্যকর হয়।
সংবিধানের গঠন কাঠামো:
-
স্বাক্ষরবিহীন হাতে লেখা সংবিধান – মোট পৃষ্ঠা ৯৩।
-
স্বাক্ষরসহ হাতে লেখা সংবিধান – মোট পৃষ্ঠা ১০৯।
-
মোট অনুচ্ছেদ রয়েছে ১৫৩টি।
-
সংবিধানের ভাগ বা অধ্যায় রয়েছে ১১টি।
-
তফসিল রয়েছে ৭টি।
-
প্রস্তাবনা রয়েছে ১টি।
-
মূলনীতি রয়েছে ৪টি।
তথ্যসূত্র:
-
বাংলাদেশের সংবিধান - আরিফ খান
-
বাংলাদেশের সংবিধানের ইতিহাস

0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাকস্বাধীনতা নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত?
Created: 5 days ago
A
১৫
B
২৭
C
৩৭
D
৩৯
বাংলাদেশের সংবিধান:
- বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাকস্বাধীনতা নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত।
⇒ ৩৯ নং অনুচ্ছেদ:
- (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হলো।
- (২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংগঠনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে
(ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং
(খ) সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হলো।
অন্যদিকে,
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম ভাগে ১৫ নং অনুচ্ছেদে 'মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা' সম্পর্কে বলা হয়েছে।
- বাংলাদেশের সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী।
- বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সমাবেশের স্বাধীনতা। ৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে, আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হওয়ার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের রয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 5 days ago
বাংলাদেশের সংবিধানের কত নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাকস্বাধীনতা নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত?
Created: 4 days ago
A
১৫
B
২৭
C
৩৭
D
৩৯
বাংলাদেশের সংবিধান
বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাকস্বাধীনতা নাগরিকের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত।
⇒ ৩৯ নং অনুচ্ছেদ:
- (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হলো।
- (২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ সংগঠনের প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধা-নিষেধ সাপেক্ষে
(ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং
(খ) সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হলো।
অন্যদিকে,
- বাংলাদেশের সংবিধানের প্রথম ভাগে ১৫ নং অনুচ্ছেদে 'মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা' সম্পর্কে বলা হয়েছে।
- বাংলাদেশের সংবিধানের ২৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে, সকল নাগরিক আইনের দৃষ্টিতে সমান এবং আইনের সমান আশ্রয় লাভের অধিকারী।
- বাংলাদেশের সংবিধানের ৩৭ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে সমাবেশের স্বাধীনতা। ৩৭ নং অনুচ্ছেদ অনুসারে, আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসংগত বিধিনিষেধ সাপেক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে ও নিরস্ত্র অবস্থায় সমবেত হওয়ার অধিকার প্রত্যেক নাগরিকের রয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 4 days ago
বাংলাদেশ সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল বিষয়টি কোন অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত হয়েছে?
Created: 2 days ago
A
১১০
B
১১৫
C
১১৭
D
১২০
প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল
বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৭ নম্বর অনুচ্ছেদে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল গঠনের কথা বলা হয়েছে। এই অনুচ্ছেদের ১ম ও ২য় দফা অনুযায়ী, সরকার চাইলে নির্দিষ্ট প্রশাসনিক বিষয়ে বিচার করার জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে পারে।
বিচারবিভাগ:
সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগে বিচারব্যবস্থা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে। এতে মোট তিনটি পরিচ্ছেদ রয়েছে:
-
সুপ্রীম কোর্ট (অনুচ্ছেদ ৯৪ থেকে ১১৩ পর্যন্ত)
-
অধস্তন আদালত (অনুচ্ছেদ ১১৪ থেকে ১১৬ পর্যন্ত)
-
প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল (অনুচ্ছেদ ১১৭)
অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ১১০: অধস্তন আদালত থেকে হাইকোর্ট বিভাগে মামলা স্থানান্তর করা যেতে পারে।
-
অনুচ্ছেদ ১১৫: অধস্তন আদালতের বিচারক নিয়োগের নিয়ম।
-
অনুচ্ছেদ ১২০: নির্বাচন কমিশনের অধীনস্থ কর্মচারীদের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
উৎস: বাংলাদেশ সংবিধান

0
Updated: 2 days ago