A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
ক্লোরোফ্লোরো কার্বন চুক্তি
C
IPCC চুক্তি
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
মন্ট্রিল প্রটোকল (Montreal Protocol)
পূর্ণ নাম: The Montreal Protocol on Substances that Deplete the Ozone Layer
মূল উদ্দেশ্য: পৃথিবীর ওজোন স্তরকে সুরক্ষা দেওয়া।
ওজোন স্তরের অবস্থান: বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার স্তরে।
চুক্তির বিষয়বস্তু:
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী পদার্থ (ODS) যেমন: রেফ্রিজারেটর, এয়ার কন্ডিশনার, অগ্নি নির্বাপক যন্ত্র ও অ্যারোসল স্প্রে-তে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের ব্যবহার ধীরে ধীরে বন্ধ বা কমানোর প্রতিশ্রুতি।
-
এসব ক্ষতিকর পদার্থকে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ওজোন স্তরের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
গৃহীত হয়: ১৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭
কার্যকর হয়: ১ জানুয়ারি, ১৯৮৯
স্থান: মন্ট্রিল, কানাডা
👉 প্রতি বছর ১৬ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী ওজোন স্তর সুরক্ষা দিবস পালিত হয়।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
-
ODS (Ozone Depleting Substances): এমন সব পদার্থ যা ওজোন স্তর ক্ষয় করে। এগুলো সাধারণত রেফ্রিজারেশন সিস্টেম, এসি, ফায়ার এক্সটিংগুইশার এবং অ্যারোসল স্প্রে-তে পাওয়া যায়।
উৎস: UNEP – United Nations Environment Programme

0
Updated: 1 day ago
Who is known as the 'Lady of the Lamp'?
Created: 2 weeks ago
A
Sorojini Naidu
B
Hellen Killer
C
Florence Nightingale
D
Madame Teresa
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল
-
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল আধুনিক নার্সিং পেশার অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত।
-
তিনি ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে জন্মগ্রহণ করেন ১২ মে, ১৮২০ সালে।
-
‘লেডি উইথ দ্য ল্যাম্প’ নামেও তার খ্যাতি আছে।
-
১৩ আগস্ট, ১৯১০ সালে তিনি লন্ডনে মৃত্যুবরণ করেন।
নার্সিং এবং স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় অবদান:
-
ক্রিমিয়ার যুদ্ধে (১৮৫৩–১৮৫৬) আহত সৈন্যদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য তিনি সক্রিয়ভাবে কাজ করেন। দিনে কাজ করে রাতে আহত সৈন্যদের সেবা দেওয়ায় তিনি বিশেষ খ্যাতি পান।
-
লন্ডনের সেন্ট থমাস হাসপাতালে নার্সিং পেশাকে পেশাদার রূপ দেওয়ার জন্য ১৮৬০ সালে তিনি ‘নাইটিঙ্গেল ট্রেনিং স্কুল’ প্রতিষ্ঠা করেন। এটি বর্তমানে ‘ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল স্কুল অব নার্সিং’ নামে পরিচিত।
-
ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে।
সম্মাননা:
-
১৮৮৩ সালে রানি ভিক্টোরিয়া তাকে ‘রয়েল রেডক্রস’ পদক প্রদান করেন।
-
প্রথম নারী হিসেবে ১৯০৭ সালে তিনি ‘অর্ডার অব মেরিট’ খেতাব লাভ করেন।
-
১৯০৮ সালে লন্ডন নগরী তাকে ‘অনারারি ফ্রিডম’ উপাধি প্রদান করে।
উৎস: Britannica.

0
Updated: 2 weeks ago
লাওসের (Laos) সরকারি নাম কি?
Created: 1 week ago
A
Loas People's Democratic Republic
B
Republic of Laos
C
Kingdom of Laos
D
Democratic Republic of Laos
লাওস
লাওস (Laos) দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি স্থলবদ্ধ দেশ। এর সরকারী নাম “Laos People’s Democratic Republic”। দেশটির ভৌগোলিক অবস্থান অনুযায়ী উত্তর-পশ্চিমে চীন, পূর্বে ভিয়েতনাম, দক্ষিণে কম্বোডিয়া এবং পশ্চিমে থাইল্যান্ড অবস্থিত।
লাওস দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দারিদ্র্যপীড়িত দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালে এখানে কমিউনিস্ট শাসকরা রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশকে মার্কসবাদী-লেনিনবাদী মতাদর্শের ভিত্তিতে পরিচালনা শুরু করে।
-
রাজধানী: ভিয়েনতিয়েন
-
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী: সোনেক্সে সিফানডোন
-
আইনসভা: জাতীয় পরিষদ
-
মুদ্রা: কিপ
-
সরকারি ভাষা: লাও
সূত্র: Britannica

0
Updated: 1 week ago
বর্তমান বিশ্বের কোন দেশটির সংবিধানকে 'শান্তি সংবিধান' বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
জাপান
B
পেরু
C
কোস্টারিকা
D
সুইজারল্যান্ড
জাপানের সংবিধান ও ‘শান্তির সংবিধান’
জাপানের সংবিধানকে প্রায়শই ‘শান্তির সংবিধান’ বলা হয়। এর প্রধান কারণ হলো সংবিধানের ৯ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাপান আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
প্রেক্ষাপট:
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান পরাজিত হলে বর্তমান সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
-
১৯৪৬ সালের এপ্রিল মাসে জাপানের সংসদ (ডায়েট) সংবিধান প্রস্তাব করে এবং ৩ নভেম্বর ১৯৪৬ সালে এটি গৃহীত হয়।
-
কার্যকর হয় ৩ মে ১৯৪৭ সালে।
-
সংবিধান প্রণয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি প্রভাব ছিল।
-
এটি পূর্বে প্রযোজ্য মেইজি সংবিধান (Meiji Constitution)-এর পরিবর্তে প্রণয়িত হয়।
Article 9 (যুদ্ধ বর্জন):
"Aspiring sincerely to an international peace based on justice and order, the Japanese people forever renounce war as a sovereign right of the nation and the threat or use of force as means of settling international disputes. In order to accomplish the aim of the preceding paragraph, land, sea, and air forces, as well as other war potential, will never be maintained. The right of belligerency of the state will not be recognized."
সংক্ষেপে, এই অনুচ্ছেদ জাপানকে আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো সামরিক আক্রমণ বা যুদ্ধের অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখে।
তবে, ২০১৫ সালে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে যুদ্ধ বা সামরিক পদক্ষেপের অনুমতি দেওয়া হয়, যার ফলে অনেকেই এখন জাপানের সংবিধানকে সম্পূর্ণ শান্তির সংবিধান হিসেবে মানতে নারাজ।
উৎস: এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটানিকা ও জাপানের সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago