"Imperialism, the Highest Stage of Capitalism " বইটি কার লেখা?
A
টমাস হবসন
B
ভি. আই লেনিন
C
কার্ল মার্কস
D
এন্টিনিও গ্রামসি
উত্তরের বিবরণ
ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন ছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি পুঁজিবাদের প্রকৃত রূপ বিশ্লেষণ করে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেন। ১৯১৭ সালে প্রকাশিত সেই বইটির নাম “Imperialism, the Highest Stage of Capitalism”।
এতে লেনিন দেখিয়েছেন যে, পুঁজিবাদ শুধু অর্থনীতির ওপর নির্ভরশীল নয়, বরং এর ভেতরে অর্থনীতি একটি প্রধান চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করে। এই গ্রন্থে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন কীভাবে পুঁজিবাদ ধাপে ধাপে সাম্রাজ্যবাদে রূপ নেয়। তাই এটি পুঁজিবাদ সম্পর্কিত একটি বিখ্যাত ও প্রভাবশালী গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত।
উৎস: Britannica

0
Updated: 1 month ago
জাতিসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সংস্থা (UNEP) ও জলবায়ু বিষয়ক সংস্থা (WMO) এর মিলিত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা লাভ করে-
Created: 1 month ago
A
IPCC
B
COP 21
C
Green Peace
D
Sierra Club
IPCC (Intergovernmental Panel on Climate Change)
-
পূর্ণরূপ: Intergovernmental Panel on Climate Change
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৮৮ সালে জাতিসংঘের দুই সংস্থা – বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (WMO) এবং জাতিসংঘের পরিবেশ কর্মসূচি (UNEP) – এর যৌথ উদ্যোগে।
-
সদস্য সংখ্যা: ১৯৫টি দেশ
-
সদর দপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
চেয়ারম্যান: জিম স্কেয়া
-
উদ্দেশ্য: IPCC-এর কাজ হলো বৈজ্ঞানিক তথ্যের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, ঝুঁকি, অভিযোজন এবং প্রশমন কৌশল নিয়ে নিয়মিত মূল্যায়ন প্রদান করা। এটি মানুষের কর্মকাণ্ডের ফলে জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত বৈজ্ঞানিক জ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে যায়।
উৎস: IPCC ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
‘ভিক্টোরিয়া ডিজার্ট' কোথায় অবস্থিত?
Created: 2 weeks ago
A
কানাডা
B
পশ্চিম আফ্রিকা
C
নর্থ আমেরিকা
D
অস্ট্রেলিয়া
ভিক্টোরিয়া মরুভূমি, যা ইংরেজিতে Great Victoria Desert নামে পরিচিত, দক্ষিণ ও পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত। এটি অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম মরুভূমি এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম মরুভূমি। ১৮৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান অনুসন্ধানকারী Ernest Giles এটিকে মহারানী ভিক্টোরিয়ার নামানুসারে নামকরণ করেন।
-
এর আয়তন প্রায় ৩৫০,০০০ বর্গকিলোমিটার।
-
এটি মূলত শুষ্ক, বালি ও ক্ষুদ্র উদ্ভিদজাত এলাকা নিয়ে গঠিত।
-
ভিক্টোরিয়া মরুভূমি বনভূমি, খড়খড়ে মাটির অঞ্চল এবং ছোট নদী দ্বারা বিভক্ত।
এছাড়াও বিশ্বের অন্যান্য প্রধান মরুভূমি ও তাদের অবস্থান:
-
পাতাগোনিয়া মরুভূমি: চিলি ও আর্জেন্টিনা
-
থার মরুভূমি: ভারত ও পাকিস্তান
-
গোবি মরুভূমি: চীন ও মঙ্গোলিয়া
-
মোজাবে মরুভূমি: যুক্তরাষ্ট্র
-
সাহারা মরুভূমি: আফ্রিকা
-
আতাকামা মরুভূমি: চিলি
-
কালাহারি মরুভূমি: নামিবিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা
-
গ্রেট ভিক্টোরিয়া মরুভূমি: অস্ট্রেলিয়া

0
Updated: 2 weeks ago
কোন চুক্তির মাধ্যমে ইউরোপের “Thirty years’ war” এর সমাপ্তি ঘটে?
Created: 1 month ago
A
ভারসাই চুক্তি, ১৯১৯
B
ওয়েস্টফেলিয়া শান্তি চুক্তি, ১৬৪৮
C
প্যারিস চুক্তি, ১৭৮৩
D
লুজান চুক্তি, ১৯২৩
ত্রিশ বছরব্যাপী যুদ্ধ ইউরোপে ধর্মকেন্দ্রিক সংঘাতের শেষ বড় উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত। এই যুদ্ধ প্রাথমিকভাবে প্রোটেস্টান্ট জার্মানির উপর অস্ট্রিয়ান হ্যাপসবার্গদের প্রভাব অক্ষুন্ন রাখা, ডেনমার্কের রাজার উচ্চাভিলাষ, বাল্টিক অঞ্চলে সুইডেনের একচ্ছত্র প্রভাব বিস্তার এবং হ্যাপসবার্গদের পরাজিত করে ফ্রান্সকে ইউরোপের প্রধান শক্তিতে পরিণত করা নিয়ে সংঘটিত হয়। এছাড়া, ধর্মান্ধতা, স্বার্থপরতা, ব্যক্তিগত উচ্চাকাঙ্খা এবং প্রাধান্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা ইউরোপের সকল দেশকে এই যুদ্ধে টেনে নেয়। দীর্ঘ ত্রিশ বছর ধরে এই যুদ্ধে সমগ্র জার্মানি ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়।
-
যুদ্ধ প্রলম্বিত হওয়ার মূল কারণগুলোর মধ্যে ছিল রাজনৈতিক ক্ষমতার লড়াই এবং ধর্মীয় আধিপত্যের প্রতিযোগিতা।
-
ইউরোপের বৃহৎ অংশ এই সংঘাতের কারণে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়।
ত্রিশ বছরের এই ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অবসান ঘটাতে ১৬৪৮ সালে ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি সম্পাদিত হয়।
-
১৬৪৮ সালের ২৪ অক্টোবর, ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তির মাধ্যমে দীর্ঘ ত্রিশ বছরব্যাপী ধর্মসংক্রান্ত যুদ্ধের অবসান ঘটে।
-
এই চুক্তি ইউরোপে শান্তির জন্য প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
-
ওয়েস্টফেলিয়া চুক্তি ইউরোপকে আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থার দিকে এগিয়ে নিয়ে আসে।
-
এই চুক্তির নির্ধারিত ভূ-খণ্ডগত সীমানা নেপোলিয়নের যুগ পর্যন্ত বহাল থাকে।

0
Updated: 1 month ago