A
ভারত থেকে
B
চীন থেকে
C
জাপান থেকে
D
সিঙ্গাপুর থেকে
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের দেশভিত্তিক আমদানি (২০২৩-২৪ অর্থবছর, জুলাই-ফেব্রুয়ারি)
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি আমদানি চীন থেকে হয়েছে। অন্যান্য দেশের তুলনায় চীনের শীর্ষ অবস্থান দেখা যায়। প্রধান আমদানিকারক দেশ ও তাদের মার্কিন ডলারে আমদানির পরিমাণ নিম্নরূপ:
-
চীন: ১২,৫৫৩ মিলিয়ন ডলার (২৮.৪৬%)
-
ভারত: ৫,৯১৮ মিলিয়ন ডলার (১৩.৪২%)
-
যুক্তরাষ্ট্র: ১,৯৯০ মিলিয়ন ডলার (৪.৫১%)
-
মালয়েশিয়া: ১,৪৮২ মিলিয়ন ডলার (৩.৩৬%)
-
সিঙ্গাপুর: ১,৩৮৯ মিলিয়ন ডলার (৩.১৫%)
-
জাপান: ১,৩৪৭ মিলিয়ন ডলার (৩.০৫%)
-
দক্ষিণ কোরিয়া: ৭৫২ মিলিয়ন ডলার (১.৭০%)
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
টাকার ভিত্তিতে সর্বোচ্চ আমদানি হয়েছে চীনের কাছ থেকে, দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত।
-
আমদানির শুল্ক ব্যবস্থা: মোট ৬টি ধাপ/স্টেপে শুল্ক নির্ধারণ করা হয়, যেখানে সর্বোচ্চ শুল্কহার ২৫%।
-
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (EU) বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা বজায় থাকায় আগামী ৩ বছরও বাংলাদেশকে শুল্কমুক্ত সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখবে।
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪, বাংলাদেশ ব্যাংক

0
Updated: 1 day ago
শালবন বিহার কোথায়?
Created: 2 weeks ago
A
গাজীপুর
B
মধুপুর
C
রাজবাড়ী
D
কুমিল্লার ময়ানমতি পাহাড়ের পাশে
শালবন বিহার
শালবন বিহার কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর একটি। এটি কোটবাড়ির বার্ডেরকাছের লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায় অবস্থিত। বিহারটির নামকরণ হয়েছে আশেপাশের একসময়কার ঘন শাল-গজারি বন থেকে।
ধারণা করা হয়, খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ দিক থেকে অষ্টম শতাব্দীর শুরুতে দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এই বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেছিলেন। শালবন বিহারের প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য প্রায় ১৬৭.৭ মিটার। এখানে ঢোকা বা বের হওয়ার একটাই পথ ছিল। বিহারের ভিতরে মোট ১৫৫টি কক্ষ রয়েছে, যেখানে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা শিক্ষা গ্রহণ ও ধর্মচর্চা করতেন।
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের সময় বিহারের ধ্বংসাবশেষ থেকে পাওয়া গেছে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, প্রচুর পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ ও মাটির মূর্তি। এগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের গুরুত্বপূর্ণ নিদর্শন হিসেবে বিবেচিত হয়।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 2 weeks ago
বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে কৃষি খাতের অবদান-
Created: 1 day ago
A
নিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
B
অনিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
C
ক্রমহ্রাসমান
D
অপরিবর্তিত থাকছে
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুসারে -
• অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান - ১১.৫০%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান - ৩৭.০৭%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান - ৫১.৪৪%।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান:
- সেবা খাতের অবদান ৫১.২৪ শতাংশ।
- শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬ শতাংশ।
- কৃষি খাতের অবদান ১১.২০ শতাংশ।
- সেবা খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুসারে,
- অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান = ১১.০২%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান = ৩৭.৯৫%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান= ৫১.০৮%।
সুতরাং,
দেখা যাচ্ছে যে, জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ক্রমহ্রাসমান।
উৎস: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২, ২০২৩, ২০২৪।

0
Updated: 1 day ago
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা কবে গৃহীত হয়?
Created: 1 week ago
A
১৭ জানুয়ারি ১৯৭২
B
২৬ মার্চ ১৯৭১
C
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
D
২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা একটি সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত দিয়ে তৈরি। এখানে সবুজ রঙ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও তরুণ প্রজন্মের প্রতীক, আর লাল বৃত্ত উদীয়মান সূর্য ও মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের প্রতীক।
গৃহীত হওয়ার সময়:
এই রূপের পতাকা সরকারিভাবে ১৭ জানুয়ারি ১৯৭২ সালে গৃহীত হয়।
প্রথম পতাকা উত্তোলন:
-
২ মার্চ ১৯৭১: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জনতার সমাবেশে তখনকার ঢাকসুর ভিপি আ. স. ম. আব্দুর রব স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা প্রথম উত্তোলন করেন।
-
৬ মার্চ ১৯৭১: পতাকাটি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়।
-
২৩ মার্চ ১৯৭১: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর বাসভবনে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করেন এবং একই দিনে দেশে-বিদেশে সারা বাংলাদেশে পতাকা উত্তোলনের আয়োজন করা হয়।
-
বাংলাদেশের বাইরে প্রথম উত্তোলন: কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের অফিসে।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় পতাকার কথা বলা হয়েছে ৪ নং অনুচ্ছেদে।
-
জাতীয় পতাকা দিবস: ২ মার্চ।
-
মানচিত্রসহ পতাকার নকশাকার: শিব নারায়ণ দাস (৬ জুন ১৯৭০)।
-
দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত: ১০:৬ (৫:৩)।
উৎস: স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস

0
Updated: 1 week ago