মায়ানমারের সাথে বাংলাদেশের ক'টি জেলার সীমান্ত রয়েছে?
A
২টি
B
৩টি
C
৪টি
D
৫টি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা
বাংলাদেশের দুইটি আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে — একটির সাথে ভারত এবং অন্যটির সাথে মিয়ানমার। দেশে মোট ৩২টি জেলা আন্তর্জাতিক সীমান্তে অবস্থিত।
এর মধ্যে ভারতের সাথে ৩০টি জেলা সীমান্ত ভাগ করে এবং মিয়ানমারের সাথে ৩টি জেলা সীমান্তবর্তী।
মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী জেলাগুলো হলো:
-
কক্সবাজার
-
রাঙ্গামাটি
-
বান্দরবান
উল্লেখযোগ্যভাবে, রাঙ্গামাটি জেলা হলো একমাত্র জেলা যা ভারতের পাশাপাশি মিয়ানমারের সাথেও সীমান্ত ভাগ করে।
উৎস: বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এর ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের কোন বনভূমি শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত?
Created: 1 month ago
A
সিলেটের বনভূমি
B
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি
C
ভাওয়াল ও মধুপুরের বনভূমি
D
খুলনা, বরিশাল ও পটুয়াখালীর বনভূমি
মধুপুর ও ভাওয়ালের বনভূমি
-
এটি উত্তরে পুরোনো ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে দক্ষিণে বুড়িগঙ্গা পর্যন্ত বিস্তৃত একটি উচ্চভূমি।
-
ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুর জেলার বনভূমি এ অঞ্চলের মধ্যে পড়ে।
-
মোট আয়তন প্রায় ৪,১০৩ বর্গকিলোমিটার এবং গড় উচ্চতা প্রায় ৩০ মিটার।
-
এটি প্লাইস্টোসিন যুগের দ্বিতীয় বৃহৎ উচ্চভূমি।
-
বনভূমিটি শাল বা গজারী বৃক্ষের ঘন বনজঙ্গলে পরিপূর্ণ।
-
তাই এটিকে শাল বা গজারী বনভূমি হিসেবেও ডাকা হয়।
-
এ বনভূমি ক্রান্তীয় পতনশীল পত্রযুক্ত বৃক্ষের (deciduous) বনভূমির মধ্যে আসে।
তুলনামূলক তথ্য:
-
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমিতে প্রধানত গর্জন, জারুল, শিমুল, গামার ইত্যাদি বৃক্ষ জন্মে।
-
বরেন্দ্র অঞ্চলের বনভূমি ক্রান্তীয় পাতাঝরা বৃক্ষের বনভূমি।
উৎস: বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
ECNEC-এর চেয়ারম্যান বা সভাপতি কে?
Created: 1 month ago
A
অর্থমন্ত্রী
B
প্রধানমন্ত্রী
C
পরিকল্পনামন্ত্রী
D
স্পীকার
একনেক (ECNEC)
-
পূর্ণরূপ: Executive Committee of the National Economic Council (ECNEC)
-
প্রতিষ্ঠা: ১৯৮২ সালে
-
চেয়ারম্যান/সভাপতি: প্রধানমন্ত্রী
-
বিকল্প সভাপতি: অর্থমন্ত্রী
-
সদস্য: পরিকল্পনা মন্ত্রী
-
মূল কাজ: দেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রকল্প অনুমোদন ও পর্যালোচনা করা
তথ্যসূত্র: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ

0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধের সময় নৌ-কমান্ড গঠিত হয় কোন সেক্টর নিয়ে?
Created: 1 month ago
A
১০ নং সেক্টর
B
১১ নং সেক্টর
C
৮ নং সেক্টর
D
৯ নং সেক্টর
মুক্তিযুদ্ধে ১০ নং সেক্টর
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে যুদ্ধকে আরও সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করার জন্য ১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার সমগ্র দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করে।
এর মধ্যে ১০ নং সেক্টর ছিল বিশেষ নৌ সেক্টর।
-
এ সেক্টরটি দেশের সমুদ্র অঞ্চল ও নৌপথের দায়িত্বে ছিল।
-
এই সেক্টরে আলাদা কোনো স্থায়ী সেক্টর কমান্ডার নিয়োগ করা হয়নি।
-
যে এলাকায় নৌ-অভিযান পরিচালিত হতো, সেখানকার সেক্টর কমান্ডারই সাময়িকভাবে ১০ নং সেক্টরের দায়িত্ব পালন করতেন।
১০ নং সেক্টরের উদ্যোক্তারা
ফ্রান্সে প্রশিক্ষণরত পাকিস্তান নৌবাহিনীর আটজন বাঙালি কর্মকর্তা এই নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন। তাঁরা হলেন—
-
গাজী মোহাম্মদ রহমতউল্লাহ (চীফ পেটি অফিসার)
-
সৈয়দ মোশাররফ হোসেন (পেটি অফিসার)
-
আমিন উল্লাহ শেখ (পেটি অফিসার)
-
আহসান উল্লাহ (এম.ই-১)
-
এ.ডব্লিউ. চৌধুরী (আর.ও-১)
-
বদিউল আলম (এম.ই-১)
-
এ.আর. মিয়া (ই.এন-১)
-
আবেদুর রহমান (স্টুয়ার্ড-১)
তথ্যসূত্র: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago