A
৫.৯২
B
৬.০%
C
৬.৪১%
D
৬.৪৩%
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক তথ্য (২০২৪)
জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব
-
মোট জনসংখ্যা: ১৭১ মিলিয়ন
-
স্বাভাবিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন/বর্গ কিমি
স্বাস্থ্য ও আয়ু
-
গড় আয়ু: ৭২.৩ বছর
অর্থনীতি ও আয়
-
মাথাপিছু জাতীয় আয়: ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার
-
মোট রপ্তানি আয়: ৩৮.৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
মোট আমদানি ব্যয়: ৪৪.১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
মূল্যস্ফীতি (২০২৪)
-
মোট মূল্যস্ফীতি: ৯.৭৪%
-
খাদ্যে মূল্যস্ফীতি: ১০.২২%
-
খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি: ৯.৩৪%
-
শিক্ষা ও দারিদ্র্য
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তার বেশি বয়স): ৭৭.৯%
-
দারিদ্র্যের হার: ১৮.৭%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%
তথ্যসূত্র: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪
[মনে রাখবেন- এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]

0
Updated: 1 day ago
জাতীয় সংসদে 'কাউন্টিং' ভোট কি?
Created: 5 days ago
A
সংসদ নেতার ভোট
B
হুইপের ভোট
C
স্পিকারের ভোট
D
রাষ্ট্রপতির ভোট
কাস্টিং ভোট (Casting Vote)
কাস্টিং ভোট হলো স্পিকারের একটি বিশেষ ভোট যা সংসদে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করে যখন ভোটের ফল সমান হয়।
মূল বিষয়সমূহ
-
জাতীয় সংসদে কখনো কোনো প্রস্তাব বা বিলের পক্ষে ও বিপক্ষে সমান ভোট পড়ে।
-
এমন সময় সংসদের অচলাবস্থা দূর করতে স্পিকার তার কাস্টিং ভোট প্রয়োগ করেন।
-
স্পিকার সাধারণ পরিস্থিতিতে ভোট দিতে পারেন না; কেবল সমান ভোটের ক্ষেত্রে তার এই নির্ণায়ক ভোট কার্যকর হয়।
-
এটি সংসদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় সমতা ভাঙার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সংবিধানের দিক থেকে
বাংলাদেশের সংবিধান, ধারা ৭৫(১) অনুযায়ী:
"উপস্থিত ও ভোটদানকারী সদস্যদের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোটে সংসদে সিদ্ধান্ত গৃহীত হইবে, তবে সমসংখ্যক ভোটের ক্ষেত্র ব্যতীত সভাপতি (স্পিকার) ভোটদান করিবেন না এবং অনুরূপ ক্ষেত্রে তিনি নির্ণায়ক (casting) ভোট প্রদান করিবেন।"
উৎস: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সংবিধান

0
Updated: 5 days ago
মুক্তিযুদ্ধকালীন কোন তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়?
Created: 1 week ago
A
২৫ মার্চ ১৯৭১
B
২৬ মার্চ ১৯৭১
C
১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
D
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
মুক্তিযুদ্ধকালের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সবচেয়ে মর্মস্পর্শী ঘটনা হলো বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতে ঢাকায় দুই শতাধিক বুদ্ধিজীবীকে তাদের বাড়ি থেকে তুলে নেয়া হয় এবং নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
এই হত্যাকাণ্ড মূলত পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের স্থানীয় সহযোগীদের পরিকল্পিতভাবে পরিচালিত হয়েছিল। হত্যার লক্ষ্য ছিল বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বহীন ও বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে দুর্বল করে ফেলা। এই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক, চিকিৎসক, লেখক, সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদেরকেও হত্যার শিকার হতে হয়।
প্রধান তথ্যসমূহ:
-
সার্বিক নির্দেশনা: জেনারেল আমীর আবদুল্লাহ খান নিয়াজী (পাক সেনা, ইস্টার্ন কমান্ড)
-
সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন: মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী
-
বাস্তবায়নে: ব্রিগেডিয়ার বশির, লেঃ কর্নেল হেজাজী, মেজর আসলাম, মেজর জহুর, ক্যাপ্টেন নাসের, ক্যাপ্টেন কাইউম
-
স্থানীয় সহযোগী: আলবদর ও আলশামস বাহিনী
-
আলবদর: জামাত ইসলামের ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘের সদস্যরা
-
আলশামস: মুসলিম লীগ, জামায়েত ইসলামি ও উর্দুভাষী বিহারীদের সমন্বয়ে গঠিত
-
-
হত্যা সংঘটিত স্থান: ঢাকার মিরপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগ, মোহাম্মদপুরসহ বিভিন্ন এলাকা
১৯৭১ সালের এই হত্যাকাণ্ডের স্মরণে প্রতি বছর ১৪ ডিসেম্বর ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করা হয়, যেখানে দেশ এই মহান বীর সন্তানদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে।
উৎস: উচ্চমাধ্যমিক পৌরনীতি ও সুশাসন (২য় পত্র), বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
'বর্ণালী' এবং 'শুভ্রা' কী?
Created: 1 week ago
A
উন্নত জাতের ভুট্টা
B
উন্নত জাতের আম
C
উন্নত জাতের গম
D
উন্নত জাতের চাল
বাংলাদেশে বিভিন্ন ফসলের উন্নত জাত কৃষি গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবন করা হয়েছে। এর মধ্যে ভুট্টার উল্লেখযোগ্য উন্নত জাত হলো ‘বর্ণালী’, ‘শুভ্রা’ ও ‘উত্তরণ’, যা উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট।
এছাড়াও অন্য ফসলের বেশ কিছু উন্নত জাত রয়েছে, যেমনঃ
-
ধানের উন্নত জাত: ইরাটম, ব্রি হাইব্রিড–১, চান্দিনা, মালা, বিপ্লব, দুলাভোগ, মোহিনী ও সুফলা।
-
গমের উন্নত জাত: সোনালিকা, আকবর।
-
তামাকের উন্নত জাত: সুমাত্রা, ম্যানিলা।
-
আমের উন্নত জাত: মহানন্দা, ল্যাংড়া, মোহনভোগ।
-
টমেটোর উন্নত জাত: বাহার।
-
মরিচের উন্নত জাত: যমুনা।
-
বেগুনের উন্নত জাত: শুকতারা, নয়নতারা, তারাপুরী, ইসলামপুরী, কাজলা, বিজয়, মুক্তকেশী ও ঝুমকো।
-
আলুর উন্নত জাত: হিরা, আইলসা, পেট্রোনিস, মুল্টা, ডায়ামন্ট, কার্ডিনাল, মন্ডিয়াল, কুফরী সিন্দুরী, চমক, ধীরা, গ্রানোলা, ক্লিওপেট্রা ও চিনেলা।
এভাবে বোঝা যায়, প্রতিটি ফসলের জন্যই কৃষি গবেষণার মাধ্যমে আলাদা আলাদা উন্নত জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে, যা কৃষকদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস।

0
Updated: 1 week ago