২০১৫-১৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল-
A
৫.৯২
B
৬.০%
C
৬.৪১%
D
৬.৪৩%
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অর্থনৈতিক ও সামাজিক তথ্য (২০২৪)
জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব
-
মোট জনসংখ্যা: ১৭১ মিলিয়ন
-
স্বাভাবিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১.৩৩%
-
জনসংখ্যার ঘনত্ব: ১,১৭১ জন/বর্গ কিমি
স্বাস্থ্য ও আয়ু
-
গড় আয়ু: ৭২.৩ বছর
অর্থনীতি ও আয়
-
মাথাপিছু জাতীয় আয়: ২,৭৮৪ মার্কিন ডলার
-
মোট রপ্তানি আয়: ৩৮.৪৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
-
মোট আমদানি ব্যয়: ৪৪.১১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
মূল্যস্ফীতি (২০২৪)
-
মোট মূল্যস্ফীতি: ৯.৭৪%
-
খাদ্যে মূল্যস্ফীতি: ১০.২২%
-
খাদ্য বহির্ভূত খাতে মূল্যস্ফীতি: ৯.৩৪%
-
শিক্ষা ও দারিদ্র্য
-
সাক্ষরতার হার (৭ বছর ও তার বেশি বয়স): ৭৭.৯%
-
দারিদ্র্যের হার: ১৮.৭%
-
চরম দারিদ্র্যের হার: ৫.৬%
তথ্যসূত্র: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪
[মনে রাখবেন- এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশে কোনটি ব্যাংক নােট নয়?
Created: 1 month ago
A
২ টাকা
B
১০ টাকা
C
৫০ টাকা
D
১০০ টাকা
বাংলাদেশে সরকারি ও ব্যাংক নোটের বিষয়টি দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করা যায়। সরকারি নোট এবং ব্যাংক নোটের মধ্যে পার্থক্য ও বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ:
-
প্রচলিত সরকারি নোট:
-
বাংলাদেশের ১, ২ ও ৫ টাকার নোট সরকারি নোট হিসেবে প্রচলিত।
-
এসব নোট অর্থ মন্ত্রণালয় দ্বারা ইস্যু করা হয়।
-
নোটগুলিতে অর্থসচিবের স্বাক্ষর থাকে।
-
-
বাংলাদেশ ব্যাংক নোট:
-
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ইস্যু করা নোটগুলোকে ব্যাংক নোট বলা হয়।
-
এসব নোটে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের স্বাক্ষর থাকে।
-
বর্তমানে দেশে সাতটি ব্যাংক নোট প্রচলিত রয়েছে।
-
প্রচলিত নোটগুলো হলো: ১০, ২০, ৫০, ১০০, ২০০, ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট।
-

0
Updated: 1 month ago
কোনটি বিচার বিভাগের কাজ নয়?
Created: 2 weeks ago
A
আইনের প্রয়োগ
B
আইনের ব্যাখ্যা
C
সংবিধানের ব্যাখ্যা
D
সংবিধান প্রণয়ন
বিচার বিভাগ দেশের শাসন ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা শুধু মামলার নিষ্পত্তি নয় বরং আইন, শাসন ও সংবিধানের রক্ষা নিশ্চিত করে।
এটি দেশের সমস্ত বিচারকের দ্বারা গঠিত এবং দেশের মানুষের অধিকার রক্ষা ও ন্যায়-বিচার প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে। বিচার বিভাগের কার্যাবলি নিম্নরূপ:
বিচার সংক্রান্ত কাজ
-
বিচার বিভাগ আইনকে বাস্তবায়ন করে এবং দেশের আইনের প্রতি আনুগত্য নিশ্চিত করে।
-
এটি ব্যক্তির, রাষ্ট্রের এবং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উদ্ভূত বিরোধ সমাধান করে।
আইন সংক্রান্ত কাজ
-
বিচার বিভাগ আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করে এবং প্রয়োজনে নিজের মতামতও প্রতিফলিত করে।
-
এই ব্যাখ্যাগুলো পরবর্তীতে উদাহরণ (precedent) হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
শাসন সংক্রান্ত কাজ
-
বিচার বিভাগ শুধু মামলার নিষ্পত্তি করে না, শাসন সংক্রান্ত কাজও করে।
-
উদাহরণস্বরূপ, নাবালকের সম্পত্তি তদারকি করা বা বিদেশী নাগরিককে নাগরিকত্ব প্রদান করা।
পরামর্শ প্রদান
-
শাসন বিভাগ ও আইন বিভাগ প্রায়ই বিচার বিভাগের পরামর্শের উপর নির্ভর করে।
-
বিচার বিভাগ এখানে জ্ঞানসমৃদ্ধ পরামর্শ বা উপদেশ (advice) প্রদান করে।
জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা
-
বিচার বিভাগ নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষা করে।
-
শাসন বিভাগের অন্যায় আচরণের বিরুদ্ধে এটি একমাত্র প্রতিরক্ষা হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে এবং প্রয়োজনে নিষেধাজ্ঞা (injunction) জারি করে।
তদন্ত সংক্রান্ত কাজ
-
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকার জনগণের সম্পত্তি ও নিরাপত্তা রক্ষা করতে বাধ্য।
-
অন্যায়, জোর-জবরদস্তি, অপরাধ বা দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে বিচার বিভাগ তদন্ত পরিচালনা করে এবং আইন শাসন নিশ্চিত করে।
সংবিধান সংরক্ষণ
-
বিচার বিভাগ সংবিধানের রক্ষক (guardian of the constitution)।
-
সংবিধান ব্যাখ্যা করে কেন্দ্র ও অঙ্গরাজ্যের মধ্যে বিবাদ সমাধান করে এবং সংবিধানের প্রাধান্য নিশ্চিত করে।
ন্যায়-বিচার প্রতিষ্ঠা
-
ন্যায় প্রতিষ্ঠা বিচার বিভাগের একটি মূল কাজ।
-
এটি মামলা পরিচালনা করে নথি পর্যালোচনা, সাক্ষ্য-প্রমাণ গ্রহণ এবং অপরাধীর শাস্তি প্রদানের মাধ্যমে ন্যায় প্রতিষ্ঠা করে।

0
Updated: 2 weeks ago
আইন প্রণয়নের ক্ষমতা-
Created: 1 month ago
A
আইন মন্ত্রণালয়ের
B
রাষ্ট্রপতির
C
স্পিকারের
D
জাতীয় সংসদের
জাতীয় সংসদের আইন প্রণয়ন ক্ষমতা
বাংলাদেশে আইন প্রণয়নের ক্ষমতা জাতীয় সংসদের হাতে নিয়ন্ত্রিত। সংবিধান অনুযায়ী, এটি দেশের একমাত্র আইন প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান।
সংবিধান ৬৫(১) ধারায় বলা হয়েছে:
"জাতীয় সংসদ" নামে বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকবে এবং এই সংবিধানের বিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের আইন প্রণয়নের ক্ষমতা সংসদের উপর থাকবে।
তবে এখানে একটি শর্তও রয়েছে: সংসদ যে আইন প্রণয়ন করে, তাতে কোনো ব্যক্তি বা কর্তৃপক্ষকে যে আদেশ, বিধি, প্রবিধান, উপ-আইন বা অন্যান্য আইনগত কার্যকর চুক্তি তৈরি করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সেই ক্ষমতা সংসদকে আইন প্রণয়নের দায়িত্ব থেকে মুক্ত করবে না। অর্থাৎ, সংসদ সবসময় প্রধান আইন প্রণয়নকারী থাকবে।
উৎস: বাংলাদেশ সংবিধান, ধারা ৬৫

0
Updated: 1 month ago