বাংলাদেশে মোট দেশজ উৎপাদনে কৃষি খাতের অবদান-
A
নিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
B
অনিয়মিতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে
C
ক্রমহ্রাসমান
D
অপরিবর্তিত থাকছে
উত্তরের বিবরণ
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২ অনুসারে -
• অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান - ১১.৫০%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান - ৩৭.০৭%,
• অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান - ৫১.৪৪%।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান:
- সেবা খাতের অবদান ৫১.২৪ শতাংশ।
- শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬ শতাংশ।
- কৃষি খাতের অবদান ১১.২০ শতাংশ।
- সেবা খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি।
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৪ অনুসারে,
- অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান = ১১.০২%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান = ৩৭.৯৫%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতের অবদান= ৫১.০৮%।
সুতরাং,
দেখা যাচ্ছে যে, জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ক্রমহ্রাসমান।
উৎস: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২২, ২০২৩, ২০২৪।

0
Updated: 1 month ago
'Let There Be light ' - বিখ্যাত ছবিটি পরিচালনা করেন-
Created: 1 month ago
A
আমজাদ হোসেন
B
জহির রায়হান
C
খান আতাউর রহমান
D
শেখ নিয়ামত আলী
জহির রায়হান ও তাঁর চলচ্চিত্র
‘Let There Be Light’
-
এটি জহির রায়হানের নির্মাণাধীন একটি চলচ্চিত্র।
-
ছবিটি অসমাপ্ত থেকে যায়, কারণ চলচ্চিত্র শেষ হওয়ার আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়।
জহির রায়হান সম্পর্কে
-
জন্ম: ১৯৩৫ সালে ফেনী জেলায়।
-
তিনি ছিলেন একাধারে কথাসাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক ও খ্যাতনামা চলচ্চিত্র পরিচালক।
-
প্রকৃত নাম: মোহাম্মদ জহিরুল্লাহ।
তাঁর উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র সাফল্য
-
বাংলাদেশের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র ‘সঙ্গম’ তাঁর সৃষ্টি।
-
পরিচালিত প্রথম ছবি ‘কখনো আসেনি’।
-
দেশের প্রথম সিনেমাস্কোপ চলচ্চিত্র ‘বাহানা’।
-
‘কাঁচের দেয়াল’ চলচ্চিত্রটি নিগার পুরস্কারে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্বাচিত হয়।
অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
-
Let There Be Light
-
Stop Genocide
-
কখনো আসেনি
-
কাজল
-
কাঁচের দেয়াল
-
বেহুলা
-
আনোয়ারা
-
সঙ্গম
-
বাহানা ইত্যাদি।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, প্রথম আলো

0
Updated: 1 month ago
ওয়াসফিয়া নাজরীন বিখ্যাত-
Created: 3 weeks ago
A
অ্যাথলেট হিসেবে
B
ক্রিকেটার হিসেবে
C
এভারেস্টজয়ী হিসেবে
D
নারী উদ্যোক্তা হিসেবে
ওয়াসফিয়া নাজরীন বাংলাদেশের প্রথম নারী পর্বতারোহী যিনি সাত মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ জয় (সেভেন সামিট) করেছেন। তিনি একাধিক মহাদেশের শীর্ষ পর্বতশৃঙ্গ অভিযানে অংশগ্রহণ করেছেন এবং আন্তর্জাতিক মানবতাবাদী কাজেও নিযুক্ত ছিলেন।
-
এভারেস্ট জয়: ২৬ মে ২০১২, মাউন্ট এভারেস্ট।
-
সেভেন সামিট অর্জন: আফ্রিকার মাউন্ট কিলিমানজারো, এশিয়ার মাউন্ট এভারেস্ট, অ্যান্টার্কটিকার মাউন্ট ভিনসন, ইউরোপের এলব্রুস, উত্তর আমেরিকার মাউন্ট ডেনালি, দক্ষিণ আমেরিকার অ্যাকোংকাগুয়া।
-
মানবতাবাদী কাজ: আন্তর্জাতিক গ্রুপ কেয়ার (CARE) এর হয়ে কাজ করেছেন।
-
পুরস্কার: ২০১৪ সালে ন্যাশনাল জিওগ্রাফির বর্ষসেরা অভিযাত্রীর খেতাব।
বাংলাদেশি এভারেস্ট জয়ী পর্বতারোহীরা:
-
১ম: মুসা ইব্রাহিম, ২৩ মে ২০১০
-
২য়: এম এ মুহিত, ২১ মে ২০১১
-
৩য়: নিশাত মজুমদার, ১৯ মে ২০১২
-
৪র্থ: ওয়াসফিয়া নাজরিন, ২৬ মে ২০১২
-
৫ম: বাবর আলী, ১৯ মে ২০২৪
মো. খালেদ হোসেন: ২০ মে ২০১৩ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেন, কিন্তু চূড়া থেকে নামার পথে দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন, তাই আনুষ্ঠানিকভাবে এভারেস্ট জয়ী হিসেবে নিবন্ধিত হননি।

0
Updated: 3 weeks ago
অবস্থান অনুসারে বাংলাদেশের টারশিয়ারি পাহাড়কে কত ভাগে ভাগ করা হয়?
Created: 1 month ago
A
২ ভাগে
B
৪ ভাগে
C
৫ ভাগে
D
৮ ভাগে
বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতি
বাংলাদেশের ভূ-প্রকৃতিকে তিনটি প্রধান ভাগে تقسیم করা যায়:
-
টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ
-
প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ
-
সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি
টারশিয়ারি যুগের পাহাড়সমূহ
-
টারশিয়ারি যুগে হিমালয় পর্বতের উত্থানের সময় যে পাহাড়গুলো সৃষ্টি হয়, সেগুলোকে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় বলা হয়।
-
এই যুগ প্রায় ২০ লক্ষ বছর আগে।
-
বাংলাদেশের টারশিয়ারি পাহাড়গুলো রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, চট্টগ্রাম, সিলেট, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জে অবস্থিত।
-
এ পাহাড়গুলোকে আসামের লুসাই পাহাড় এবং মিয়ানমারের আরাকান পাহাড়ের সমগোত্রীয় বলে ধরা হয়।
-
গঠন: বেলেপাথর, শেল ও কর্দম।
অবস্থান অনুসারে ভাগ:
-
দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়
-
উত্তর-পূর্বাঞ্চলের পাহাড়
ভূমির ভাগ
-
টারশিয়ারি যুগের পাহাড়: ১২%
-
প্লাইস্টোসিনকালের সোপান: ৮%
-
সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি: ৮০%
সূত্র: ভূগোল ও পরিবেশ, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago