Peer-to-Peer (P2P) Network:
-
প্রতিটি কম্পিউটার বা ডিভাইস একই সময়ে সার্ভার এবং ক্লায়েন্ট হিসেবে কাজ করে।
-
একটি কম্পিউটার অন্যকে ডেটা দিতে পারে (সার্ভারের মতো) এবং অন্য কম্পিউটার থেকে ডেটা গ্রহণও করতে পারে (ক্লায়েন্টের মতো)।
-
উদাহরণ: ফাইল শেয়ারিং সিস্টেম, যেমন BitTorrent।
কম্পিউটার নেটওয়ার্কের প্রধান শ্রেণি (নিয়ন্ত্রণ কাঠামো ও সার্ভিসের ভিত্তিতে):
-
ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ক (Client-Server Network):
-
কেন্দ্রীয়ভাবে ডাটা স্টোর, নিরাপত্তা এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন চালানোর জন্য উপযোগী।
-
একটি কম্পিউটারে সকল রিসোর্স থাকে এবং অন্যান্য কম্পিউটার তা ব্যবহার করে।
-
রিসোর্স শেয়ার করা কম্পিউটার = সার্ভার, রিসোর্স ব্যবহার করা কম্পিউটার = ক্লায়েন্ট।
-
সমস্ত রিসোর্স সার্ভারে জমা থাকার কারণে রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সহজ হয়।
-
-
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক (Peer-to-Peer Network):
-
প্রত্যেক কম্পিউটার হতে রিসোর্স শেয়ার করা যায়।
-
প্রতিটি কম্পিউটার একই সাথে সার্ভার ও ক্লায়েন্ট।
-
রিসোর্স শেয়ারিংয়ে সমান ভূমিকা পালন করে।
-
ডেডিকেটেড সার্ভার নেই, তাই কম্পিউটারগুলোর কোন শ্রেণীবিন্যাস নেই।
-
-
হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (Hybrid Network):
-
ক্লায়েন্ট-সার্ভার এবং পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের সংমিশ্রণ।
-
সাধারণত সার্ভার অংশের প্রাধান্য থাকে।
-
পাশাপাশি অল্প বিস্তারে পিয়ার-টু-পিয়ার নেটওয়ার্কের অংশ থাকে।
-
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।