কোন ধরনের ক্ষতিকর সফটওয়্যার (ম্যালওয়্যার) কোনো প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত না হয়েও নিজে নিজে প্রতিলিপি তৈরি করে এবং নেটওয়ার্ক বা অন্যান্য কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে সক্ষম?
A
Rootkit
B
Creeper
C
Ransomware
D
Worm
উত্তরের বিবরণ
Worm বনাম Virus (পার্থক্য)
বিষয় Worm Virus
সংজ্ঞা এক ধরনের ম্যালওয়্যার, যা নিজে নিজেই প্রতিলিপি তৈরি করে ছড়িয়ে পড়ে। ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম, যা ফাইল/প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত হয়ে ছড়ায়।
প্রসারণ হোস্ট প্রোগ্রাম বা ফাইল ছাড়াই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে দ্রুত ছড়ায়। সাধারণত ফাইল বা প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে ছড়ায়।
প্রভাব নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ খরচ করে, সিস্টেমকে ধীর করে। ডেটা/ফাইল নষ্ট করে, অনেক সময় সিস্টেম অচল করে দেয়।
উদাহরণ ILOVEYOU Worm, Morris Worm ইত্যাদি। CIH (Chernobyl), Creeper ইত্যাদি।
অতিরিক্ত ম্যালওয়্যার ধরণ
Rootkit → সিস্টেমে গোপনে প্রবেশ করে অ্যাডমিন কন্ট্রোল নেয়। (নিজে প্রতিলিপি করে না)
Ransomware → ফাইল/সিস্টেম এনক্রিপ্ট করে মুক্তিপণ দাবি করে।
সহজভাবে বলা যায়:
Worm = স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছড়ায় (self-replicating, no host needed)
Virus = হোস্ট ছাড়া ছড়াতে পারে না (needs host program)

0
Updated: 1 day ago
কোনটি Oracle ডাটাবেসের মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা?
Created: 2 days ago
A
HTML
B
Java
C
SQL
D
Python
Oracle ডাটাবেস ও SQL
মূল ভাষা:
Oracle ডাটাবেসের জন্য মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা হলো SQL (Structured Query Language)।
SQL ব্যবহার করে ডাটাবেসে তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা সম্ভব।
কেন SQL:
HTML ও Python সাধারণত ওয়েব বা প্রোগ্রামিংয়ের জন্য ব্যবহৃত।
Java ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে সহায়ক হলেও ডাটাবেসের মূল ভাষা নয়।
Oracle ডাটাবেসে SQL অপরিহার্য ভাষা, যা ডাটাবেস প্রশাসক ও ডেভেলপারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS):
ডাটাবেজ যেখানে ডাটা টেবিল আকারে থাকে, তাকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়।
হেনরি এফ কড ১৯৭০ সালে রিলেশনাল ডেটাবেজ মডেল উপস্থাপন করেন।
কিছু RDBMS সফটওয়্যার:
Oracle
MySQL
Microsoft Access
RDBMS এর বৈশিষ্ট্য:
সহজে টেবিল তৈরি ও ডাটা এন্ট্রি করা যায়।
টেবিলের মধ্যে রিলেশন তৈরি করা যায়।
বড় ডাটার মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
এক ডাটাবেজ থেকে অন্য ডাটাবেজে তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।
সংখ্যাবাচক ডাটায় সূক্ষ্ম গাণিতিক কাজ করা সম্ভব।
রিপোর্ট ও চার্ট তৈরি ও মুদ্রণ করা যায়।
আকর্ষণীয় এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
অন্যান্য ডাটাবেস প্রোগ্রাম থেকে তথ্য আনা যায়।
সহজে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়।
উৎস:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 2 days ago
যখন কোনো ডাটাবেজ টেবিলের একাধিক ফিল্ড একত্রে ব্যবহার করে একটি অনন্য প্রাইমারি কী তৈরি করা হয়, তখন সেটিকে কী বলা হয়?
Created: 1 day ago
A
প্রাইমারি কী
B
অল্টারনেট কী
C
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
D
ফরেন কী
কী-ফিল্ড (Key Field)
ডাটাবেজে যে ফিল্ড বা কলামের মাধ্যমে ডেটা শনাক্ত, অনুসন্ধান ও সম্পর্ক স্থাপন করা হয়, তাকে কী-ফিল্ড বলা হয়।
ডাটাবেজ সিস্টেমে প্রধানত ৩ ধরনের কী-ফিল্ড ব্যবহৃত হয়—
প্রাইমারি কী (Primary Key)
ফরেন কী (Foreign Key)
কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
১. প্রাইমারি কী (Primary Key)
যে ফিল্ড একটি টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয় (Unique) ভাবে সনাক্ত করে, তাকে প্রাইমারি কী বলে।
এটি কখনো ফাঁকা (NULL) হতে পারে না।
প্রাইমারি কী-এর মাধ্যমে একাধিক টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করে রিলেশনাল ডাটাবেজ তৈরি করা হয়।
উদাহরণ: Student টেবিলে StudentID ফিল্ড।
২. ফরেন কী (Foreign Key)
কোনো টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য একটি টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তখন সেটিকে ফরেন কী বলা হয়।
ফরেন কী-এর মাধ্যমে একটি টেবিলের সাথে অন্য টেবিলের সম্পর্ক স্থাপন করা যায়।
উদাহরণ:
Student টেবিলে → StudentID (Primary Key)
Student_Course টেবিলে → StudentID (Foreign Key)
৩. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key)
যখন কোনো টেবিলে নির্দিষ্ট একক প্রাইমারি কী নেই, তখন একাধিক ফিল্ডকে একত্রে ব্যবহার করে একটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করা হয়।
এ ধরনের প্রাইমারি কী-কে বলা হয় কম্পোজিট প্রাইমারি কী।
উদাহরণ:
Student_Course টেবিলে—
StudentID + CourseID একসাথে মিলে প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদা করে সনাক্ত করে।
অতএব, এ দুটি ফিল্ড মিলে একটি Composite Primary Key।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
ডেটাবেজে One to Many Relation তৈরি করতে হলে কী প্রয়োজন?
Created: 1 day ago
A
দুটি প্রাইমারি কী
B
দুটি ফরেন কী
C
প্রাইমারি কী এবং ফরেন কী
D
কোনও কী প্রয়োজন হয় না
ডেটাবেজ রিলেশন (Database Relation):
-
ডেটাবেজে থাকা টেবিলগুলোর মধ্যে সম্পর্ককে ডেটাবেজ রিলেশন বলা হয়।
-
রিলেশন প্রধানত ৩ ধরনের হতে পারে:
১. One to One Relation:
-
একটি টেবিলের একটি রেকর্ডের জন্য অন্য টেবিলে শুধুমাত্র একটি রেকর্ড থাকে।
২. One to Many Relation:
-
একটি টেবিলের একটি রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একাধিক রেকর্ড সম্পর্কিত থাকে।
-
এটি সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত রিলেশন।
-
বাস্তবায়ন:
-
Parent Table: Primary Key থাকে (যেমন: TeacherID)
-
Child Table: Parent Table-এর Primary Key-এর Foreign Key হিসেবে থাকে (যেমন: TeacherID in Student Table)
-
৩. Many to Many Relation:
-
একটি টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সাথে অন্য টেবিলের একাধিক রেকর্ডের সম্পর্ক থাকলে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি

0
Updated: 1 day ago