ডাটাবেজের উপাদান হিসেবে পরিচিত -
A
ফিল্ড
B
রেকর্ড
C
ডাটা
D
উপরের সবগুলোই
উত্তরের বিবরণ
হিসাব-নিকাশ সংক্রান্ত তথ্য ইত্যাদি।
সংক্ষেপে, ডাটাবেজ হলো ডেটাসমৃদ্ধ এক বা একাধিক ফাইলের সমষ্টি, যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়।
ডাটাবেজের উপাদানসমূহ
ডাটাবেজ মূলত নিম্নলিখিত উপাদানগুলো নিয়ে গঠিত:
ফিল্ড (Field):
ডাটাবেজের একটি কলাম, যা কোনো নির্দিষ্ট ধরণের তথ্য ধারণ করে।
উদাহরণ: নাম, জন্মতারিখ, ঠিকানা।
ডাটা (Data):
ডাটাবেজে সংরক্ষিত তথ্যের মূল উপাদান।
উদাহরণ: "রফিকুল ইসলাম", "1995-12-24", "ঢাকা"।
রেকর্ড (Record):
এক বা একাধিক ফিল্ডের সংমিশ্রণে গঠিত একটি সম্পূর্ণ তথ্য ইউনিট।
উদাহরণ: একজন ভোটারের সম্পূর্ণ তথ্য।
ডাটা টেবিল (Data Table):
একাধিক রেকর্ডের সমষ্টি, যা সারি ও কলাম আকারে সাজানো থাকে।
এটি ডাটাবেসের মূল কাঠামো হিসেবে কাজ করে।
সংক্ষেপে:
ডাটাবেজ = ফাইল/টেবিল + রেকর্ড + ফিল্ড + ডাটা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেলের ধারণা প্রথম কে উপস্থাপন করেন?
Created: 2 weeks ago
A
ডেনিস রিচি
B
ল্যারি এলিসন
C
ই. এফ. কড
D
কেন থম্পসন
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো এমন একটি ডাটাবেজ যা রিলেশন বা ডাটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত। ১৯৭০ সালে এডগার এফ. কড (Edgar F. Codd) আইবিএম গবেষণাগারে রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল প্রস্তাব করেন এবং তাঁর গবেষণাপত্র "A Relational Model of Data for Large Shared Data Banks" ডাটাবেজ প্রযুক্তিতে বিপ্লব ঘটায়।
-
রিলেশনাল ডাটাবেজে ডাটা টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক (Relation) তৈরি করা যায়।
-
আধুনিক ডাটাবেজ সফটওয়্যার প্রায়শই রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকেই বোঝায়।
-
এডগার এফ. কড কে রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তক বলা হয়।
-
জনপ্রিয় রিলেশনাল ডাটাবেজ সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে রয়েছে Oracle, MySQL, Microsoft Access।
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
সহজে টেবিল তৈরি করে ডাটা এন্ট্রি করা যায়।
-
ডাটা টেবিলের মধ্যে এক বা একাধিক রিলেশন তৈরি করা যায়।
-
অসংখ্য ডাটার মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুত বের করা যায়।
-
এক ডাটাবেজ থেকে অন্য ডাটাবেজে তথ্য আদান-প্রদান সহজ।
-
সংখ্যাবাচক ডাটার উপর সূক্ষ্ম গাণিতিক কাজ করা যায়।
-
বিভিন্ন ফরম্যাটের রিপোর্ট তৈরি ও মুদ্রণ করা যায়।
-
প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লেবেল তৈরি ও ছাপানো যায়।
-
এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
-
বিভিন্ন ধরনের চার্ট তৈরি করা যায় এবং আকর্ষণীয় ডাটা এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
-
অন্যান্য ডাটাবেজ প্রোগ্রাম (যেমন FoxPro, Excel) থেকে ডাটা আনা যায়।
-
সহজে এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার/প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়।

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি Oracle ডাটাবেসের মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা?
Created: 1 month ago
A
HTML
B
Java
C
SQL
D
Python
Oracle ডাটাবেস ও SQL
মূল ভাষা:
Oracle ডাটাবেসের জন্য মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা হলো SQL (Structured Query Language)।
SQL ব্যবহার করে ডাটাবেসে তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা সম্ভব।
কেন SQL:
HTML ও Python সাধারণত ওয়েব বা প্রোগ্রামিংয়ের জন্য ব্যবহৃত।
Java ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে সহায়ক হলেও ডাটাবেসের মূল ভাষা নয়।
Oracle ডাটাবেসে SQL অপরিহার্য ভাষা, যা ডাটাবেস প্রশাসক ও ডেভেলপারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS):
ডাটাবেজ যেখানে ডাটা টেবিল আকারে থাকে, তাকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়।
হেনরি এফ কড ১৯৭০ সালে রিলেশনাল ডেটাবেজ মডেল উপস্থাপন করেন।
কিছু RDBMS সফটওয়্যার:
Oracle
MySQL
Microsoft Access
RDBMS এর বৈশিষ্ট্য:
সহজে টেবিল তৈরি ও ডাটা এন্ট্রি করা যায়।
টেবিলের মধ্যে রিলেশন তৈরি করা যায়।
বড় ডাটার মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
এক ডাটাবেজ থেকে অন্য ডাটাবেজে তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।
সংখ্যাবাচক ডাটায় সূক্ষ্ম গাণিতিক কাজ করা সম্ভব।
রিপোর্ট ও চার্ট তৈরি ও মুদ্রণ করা যায়।
আকর্ষণীয় এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
অন্যান্য ডাটাবেস প্রোগ্রাম থেকে তথ্য আনা যায়।
সহজে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়।
উৎস:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 month ago
পরস্পর সম্পর্কযুক্ত একাধিক ফিল্ড এর সমন্বয়ে কী গঠিত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
রেকর্ড
B
ফাইল
C
ডেটা টেবিল
D
ইনফরমেশন
একটি রেকর্ড হলো অনেকগুলো সম্পর্কযুক্ত ফিল্ড একত্রিত হয়ে গঠিত ডেটার একটি একক।
ডেটাবেজ (Database):
ডেটা শব্দের অর্থ হলো উপাত্ত এবং বেজ শব্দের অর্থ হলো ঘাঁটি বা সমাবেশ। পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ডেটা টেবিল বা ফাইলের সমষ্টিকেই ডেটাবেজ বলা হয়।
-
ডেটাবেজের প্রধান উপাদানগুলো হলো ডেটা, ফিল্ড, রেকর্ড, ডেটা টেবিল ইত্যাদি।
ডেটা:
-
ডেটা হলো সেই সমস্ত উপাত্ত যা ডেটা টেবিলের বিভিন্ন ফিল্ডে ইনপুট করা হয়।
ফিল্ড:
-
ডেটাবেজের প্রতিটি ডেটার আইটেমকে ফিল্ড বলা হয়।
-
এটি ডেটাবেজের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
রেকর্ড:
-
সম্পর্কযুক্ত ফিল্ডগুলো একত্রিত হয়ে রেকর্ড গঠন করে।
-
এক রেকর্ডে অনেকগুলো ফিল্ডের ডেটা থাকে।
ডেটা টেবিল:
-
সমজাতীয় সকল ডেটা একটিতে সংরক্ষণ করতে ডেটা টেবিল ব্যবহার করা হয়।
-
একটি ডেটা টেবিল এক বা একাধিক রেকর্ড নিয়ে গঠিত হয়।

0
Updated: 2 weeks ago