A
বল
B
ভর
C
দৈর্ঘ্য
D
সময়
উত্তরের বিবরণ
মৌলিক রাশি
যেসব রাশির মান নির্ধারণ করতে অন্য কোনো রাশির প্রয়োজন হয় না, সেগুলোকে মৌলিক রাশি বলা হয়।
উদাহরণ: সময়, দৈর্ঘ্য, ভর, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন তীব্রতা, পদার্থের পরিমাণ।
অর্থাৎ, মৌলিক রাশিগুলো স্বতন্ত্র এবং পরিমাপের জন্য অন্য কোনো রাশির উপর নির্ভরশীল নয়।
যৌগিক রাশি (লব্ধ রাশি)
যেসব রাশি পরিমাপ করতে মৌলিক রাশির উপর নির্ভর করতে হয়, সেগুলোকে যৌগিক রাশি বা লব্ধ রাশি বলা হয়।
উদাহরণ:
বেগ = দূরত্ব ÷ সময়
ত্বরণ, কাজ, বল, তাপ, বিভব ইত্যাদি।
অর্থাৎ, যৌগিক রাশি হলো মৌলিক রাশিগুলো থেকে প্রাপ্ত বা নির্ণীত রাশি।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
স্কেলার রাশি কোনটি?
Created: 1 day ago
A
ওজন
B
সরণ
C
দ্রুতি
D
ত্বরণ
ভৌত রাশি:
-
কিছু ভৌত রাশিকে প্রকাশের জন্য শুধুমাত্র মানের প্রয়োজন হয়, আবার কিছু রাশির জন্য মান ও দিক উভয় প্রয়োজন।
-
বৈশিষ্ট্য অনুসারে ভৌত রাশিকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে:
ক) স্কেলার রাশি বা অদিক রাশি
খ) ভেক্টর রাশি বা দিক রাশি
ক) স্কেলার রাশি বা অদিক রাশি:
-
যেসব রাশির শুধু মান আছে কিন্তু দিক নেই, তাদেরকে স্কেলার রাশি বলা হয়।
-
উদাহরণ: দৈর্ঘ্য, ভর, সময়, দ্রুতি, কাজ, তাপমাত্রা ইত্যাদি।
খ) ভেক্টর রাশি বা দিক রাশি:
-
যেসব রাশির মান ও দিক উভয়ই আছে, তাদেরকে ভেক্টর রাশি বলা হয়।
-
উদাহরণ: সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ, বল ইত্যাদি।
উৎস: পদার্থ প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
যান্ত্রিক তরঙ্গ সৃষ্টি হতে হলে কোনটির প্রয়োজন?
Created: 1 day ago
A
শূন্য ভ্যাকুয়াম
B
অবিচ্ছিন্ন স্থিতিস্থাপক জড় মাধ্যম
C
শক্তিশালী চুম্বকক্ষেত্র
D
কোনো নির্দিষ্ট দিকের আলোকরশ্মি
যান্ত্রিক তরঙ্গ (Mechanical Wave)
জড় মাধ্যমের কণার আন্দোলন ছাড়াও তরঙ্গ সৃষ্টি হতে পারে।
জড় মাধ্যমের কণার কম্পনের মাধ্যমে সৃষ্ট তরঙ্গকে যান্ত্রিক তরঙ্গ বলা হয়।
বিভিন্ন উপায়ে শব্দ সৃষ্টি হয় যা বিভিন্ন জড় পদার্থের কম্পন থেকে উৎপন্ন হয়।
উদাহরণ: পানির তরঙ্গ, শব্দ তরঙ্গ, ভূমি কম্পনের ফলে সৃষ্ট ভূ-তরঙ্গ ইত্যাদি।
যান্ত্রিক তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য:
এই তরঙ্গ সৃষ্টি ও সঞ্চালনের জন্য অবিচ্ছিন্ন স্থিতিস্থাপক জড় মাধ্যম প্রয়োজন।
তরঙ্গের প্রতিফলন, প্রতিসরণ, ব্যতিচার, অপবর্তন ঘটে।
মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পনের বা স্পন্দন গতির ফলে তরঙ্গ উৎপন্ন হয়।
তরঙ্গ মাধ্যমের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে শক্তি ও তথ্য সঞ্চারণ বা স্থানান্তর করে।
এক স্থান থেকে অন্য স্থানে তরঙ্গ সঞ্চারণের জন্য সময় প্রয়োজন।
তরঙ্গ সৃষ্টিকারী কণাগুলোর স্পন্দনের দিক এবং তরঙ্গ সঞ্চারণের দিক এক নাও হতে পারে।
তরঙ্গের কণাগুলোর বিভিন্ন বেগে স্পন্দিত হয়। স্পন্দনের বেগ পর্যায়ক্রমে কমে বাড়ে, কিন্তু তরঙ্গ সুষম বেগে সঞ্চারিত হয়।
অর্থাৎ, কণাগুলোর স্পন্দন গতি এবং তরঙ্গ বেগ এক নয়।
মাধ্যমের কণাগুলো সাম্য অবস্থান থেকে উপর-নিচে বা সামনে-পেছনে স্পন্দিত হয়, কিন্তু মাধ্যমের মধ্য দিয়ে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তরিত হয় না।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago