A
v = λ × f × T
B
v = λ × T
C
v = λ / T
D
v = T / λ
উত্তরের বিবরণ
-
তরঙ্গ দৈর্ঘ্য (λ): তরঙ্গ সৃষ্টিকারী কণার একটি পূর্ণ স্পন্দনের সময় তরঙ্গ যে দূরত্ব অতিক্রম করে, সেটিকে তরঙ্গ দৈর্ঘ্য বলা হয়।
-
পর্যায়কাল (T): কণার একটি পূর্ণ স্পন্দনের সময়।
-
এক সেকেন্ডে তরঙ্গের অতিক্রান্ত দূরত্বকে বলা হয় তরঙ্গের বেগ (v)।
যেখানে,
-
= তরঙ্গ দৈর্ঘ্য
-
= পর্যায়কাল
-
= কম্পাঙ্ক
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago
স্থির তরঙ্গে পরপর দুটো সুস্পন্দ বিন্দু বা দুটো নিস্পন্দ বিন্দুর মধ্যবর্তী দূরত্ব তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের কতগুণ হয়?
Created: 1 day ago
A
অর্ধেক
B
দ্বিগুণ
C
সমান
D
কোনোটিই নয়
স্থির তরঙ্গ (Standing Wave)
সংজ্ঞা:
দুটি সমান মাত্রার অগ্রগামী তরঙ্গ বিপরীত দিকে অগ্রসর হয়ে একে অপরের উপর আপতিত হলে যে তরঙ্গের সৃষ্টি হয়, তাকে স্থির তরঙ্গ বলা হয়।
উদ্ভব:
একটি তার বা মোটা দড়ির এক প্রান্ত দৃঢ়ভাবে বেঁধে অন্য প্রান্ত দোলা দিলে তরঙ্গটি তার বেয়ে অগ্রসর হয়।
বন্ধ প্রান্তে তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়ে ফিরে আসে।
নতুন অগ্রগামী তরঙ্গের সঙ্গে প্রতিফলিত তরঙ্গ আপতিত হলে স্থির তরঙ্গ উদ্ভব হয়।
তরঙ্গ তার বা দড়ি বেয়ে অগ্রসর হয় না, বরং তার অংশের মধ্যে উৎপন্ন ও লুপ্ত হয়।
বৈশিষ্ট্য:
১. কিছু বিন্দুতে কোনো স্পন্দন নেই → নিস্পন্দ বিন্দু (Node)
২. কিছু বিন্দুতে সর্বাধিক স্পন্দন → সুস্পন্দ বিন্দু (Antinode)
৩. নিস্পন্দ ও সুস্পন্দ বিন্দুর অবস্থান স্থির থাকে।
৪. পরপর দুটো সুস্পন্দ বিন্দু বা নিস্পন্দ বিন্দুর মধ্যে দূরত্ব = তরঙ্গদৈর্ঘ্যের অর্ধেক।
উদাহরণ:
গীটার, একতারা, সেতার ইত্যাদি বাদ্যযন্ত্রের তারে স্থির তরঙ্গ উৎপন্ন হয়।

0
Updated: 1 day ago
মানুষের শ্রাব্যতার সীমা কোন কম্পাঙ্কের মধ্যে?
Created: 1 day ago
A
10 Hz – 10,000 Hz
B
100 Hz – 30,000 Hz
C
50 Hz – 15,000 Hz
D
20 Hz – 20,000 Hz
শ্রাব্যতার সীমা, শব্দেতর ও শব্দোত্তর তরঙ্গ
শব্দের উৎস:
শব্দের উৎস হলো যেকোনো বস্তুর কম্পন।
শ্রাব্যতার সীমা:
কম্পন হলেই শব্দ শোনা যাবে তা নয়। মানুষের শ্রবণযন্ত্রের সীমাবদ্ধতা থাকে।
মানুষ সাধারণত ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz কম্পাঙ্কের শব্দ শুনতে পারে।
এই সীমার মধ্যে থাকা শব্দকে বলা হয় শ্রাব্য শব্দ।
শব্দেতর ও শব্দোত্তর তরঙ্গ:
শব্দেতর তরঙ্গ (Infrasonic Wave): ২০ Hz-এর নিচের কম্পাঙ্কের তরঙ্গ।
শব্দোত্তর তরঙ্গ (Ultrasonic Wave): ২০,০০০ Hz-এর উপরের কম্পাঙ্কের তরঙ্গ।
লক্ষণীয় বিষয়:
সব মানুষের শ্রাব্যতার ক্ষমতা সমান নয়।
ব্যক্তি ভেদে শ্রাব্যতার সীমা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান প্রথম পত্র, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 day ago
'শব্দ তরঙ্গ' কোন ধরনের তরঙ্গ?
Created: 1 day ago
A
গামা রশ্মির তরঙ্গ
B
যান্ত্রিক তরঙ্গ
C
বেতার তরঙ্গ
D
তাড়িতচুম্বকীয় তরঙ্গ
তরঙ্গ
তরঙ্গ সৃষ্টির জন্য জড় মাধ্যম প্রয়োজন।
মাধ্যমের কণাগুলো স্থানান্তরিত না হলেও, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে শক্তি সঞ্চারিত হওয়া পর্যাবৃত্ত আন্দোলনকে তরঙ্গ বলে।
যান্ত্রিক তরঙ্গ (Mechanical Wave)
জড় মাধ্যমের কণার কম্পনের মাধ্যমে সৃষ্ট তরঙ্গকে যান্ত্রিক তরঙ্গ বলা হয়।
উদাহরণ: পানির তরঙ্গ, শব্দ তরঙ্গ, ভূ-তরঙ্গ ইত্যাদি।
জড় মাধ্যমের ছাড়া এই তরঙ্গ সৃষ্টি হয় না।
তাড়িতচুম্বকীয় তরঙ্গ (Electromagnetic Wave)
মাধ্যম ছাড়া মহাশূন্যে সঞ্চারিত হয়।
সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো ও তাপ আসার মাধ্যম।
উদাহরণ: বেতার তরঙ্গ, এক্স-রশ্মি, গামা রশ্মি ইত্যাদি।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 day ago