জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে?
A
হামিদুর রহমান
B
তানভীর কবীর
C
মাইনুল হোসেন
D
নিতুন কুণ্ডু
উত্তরের বিবরণ
জাতীয় স্মৃতিসৌধ
-
সাভারে অবস্থিত বাংলাদেশের জাতীয় স্মৃতিসৌধকে সম্মিলিত প্রয়াস হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
-
এর স্থপতি ছিলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
-
১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্মৃতিসৌধের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
-
মূল নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯৭৮ সালে।
-
১৬ ডিসেম্বর ১৯৮২ সালে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
-
স্মৃতিসৌধে সাতটি ফলক রয়েছে, যা বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের সাতটি গুরুত্বপূর্ণ দিককে (১৯৫২, ১৯৫৪, ১৯৫৬, ১৯৬২, ১৯৬৬, ১৯৬৯ ও ১৯৭১) প্রতিফলিত করে।
-
এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ১৫০ ফুট।
তথ্যসূত্র: বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 5 months ago
বাংলাদেশের জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে?
Created: 10 hours ago
A
হামিদুর রহমান
B
মাজহারুল ইসলাম
C
মাইনুল হোসেন
D
তানভীর কবির
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের স্মৃতিকে অমর করে রাখতে নির্মিত হয়েছে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। এটি জাতির আত্মত্যাগ, গৌরব ও স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে পরিচিত। স্মৃতিসৌধটি ঢাকার সাভারে অবস্থিত এবং এর নকশা করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
-
স্মৃতিসৌধটি নির্মাণ শুরু হয় ১৯৭৮ সালে এবং ১৯৮২ সালে এটি উদ্বোধন করা হয়।
-
এর মূল স্থাপত্য কাঠামো সাতটি ত্রিভুজাকার দেয়াল নিয়ে গঠিত, যা বাংলাদেশের সাতটি গুরুত্বপূর্ণ আন্দোলনের প্রতীক— ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ সালের সংবিধান, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ।
-
স্মৃতিসৌধের চত্বর, জলাধার ও বৃক্ষরাজি সমন্বিতভাবে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও শান্তির বার্তা বহন করে।
-
মুক্তিযুদ্ধে নিহত বীর শহীদদের স্মরণে এখানে দশটি গণকবর সংরক্ষিত রয়েছে।
-
স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন শুধু জাতীয় স্মৃতিসৌধ নয়, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরেরও স্থপতি, যা তার অসাধারণ নকশা দক্ষতার পরিচায়ক।
-
রাষ্ট্রীয় প্রথা অনুযায়ী, বিদেশি রাষ্ট্রনায়ক বা গুরুত্বপূর্ণ অতিথিরা সরকারি সফরে বাংলাদেশে এলে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন, যা বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মর্যাদার একটি অংশ।
এই স্মৃতিসৌধ শুধু স্থাপত্য নয়, এটি একটি জাতির আত্মত্যাগ ও স্বাধীনতার সংগ্রামের দৃঢ় প্রতীক হিসেবে চিরদিন বাঙালির গর্বের প্রতীক হয়ে থাকবে।
0
Updated: 10 hours ago
জাতীয় স্মৃতিসৌধের স্থপতি ছিলেন কে?
Created: 2 months ago
A
মঞ্জুরুল ইসলাম
B
সৈয়দ মাইনুল হোসেন
C
ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণী
D
রফিকুল ইসলাম
জাতীয় স্মৃতিসৌধ:
-
জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত মুক্তিযোদ্ধা ও নিহত বেসামরিক বাঙালি ও অবাঙ্গালিদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা।
-
এটি সাভারে অবস্থিত।
-
এর স্থপতি: সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
-
১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সরকারের গণপূর্ত বিভাগ মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণের পরিকল্পনা নেয় এবং নকশা আহবান করে।
-
এর উচ্চতা: ১৫০ ফুট (৪৫.৭২ মি)
-
১৯৭২ সালের ডিসেম্বর প্রথম বিজয় দিবসে এর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়।
-
১৯৮২ সালের আগস্ট মাসে সৌধের নির্মাণ কাজ শেষ হয় এবং একই বছরে উদ্বোধন করা হয়।
উল্লেখ্য:
-
স্মৃতিসৌধের রয়েছে ৭টি খাঁজ।
সূত্র: বাংলাপিডিয়া ও জাতীয় তথ্য বাতায়ন
0
Updated: 2 months ago
জাতীয় স্মৃতিসৌধের উচ্চতা কত?
Created: 3 months ago
A
৪৬.৫ মি.
B
৪৬ মি.
C
৪৫.৫ মি.
D
৪৫ মি.
জাতীয় স্মৃতিসৌধ হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত মুক্তিযোদ্ধা এবং বেসামরিক মানুষদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নির্মিত একটি স্মারক।
এটি সাভারে অবস্থিত এবং আরেক নাম ‘সম্মিলিত প্রয়াস’ নামে পরিচিত। এই স্মৃতিসৌধের ডিজাইন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে একটি স্মৃতিসৌধ তৈরির পরিকল্পনা নেয় এবং নকশা আহবান করে। এই স্মৃতিসৌধের উচ্চতা প্রায় ৪৬ মিটার (১৫০ ফুট)।
স্মৃতিসৌধে সাতটি খাঁজ আছে, যা ১৯৫২ থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে ঘটে যাওয়া সাতটি বড় আন্দোলনকে প্রতীকীভাবে তুলে ধরে। সেই সাতটি আন্দোলন হলো:
১. ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন
২. ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন
৩. ১৯৫৬ সালের শাসনতন্ত্র আন্দোলন
৪. ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন
৫. ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন
৬. ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান
৭. ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ
এই স্মৃতিসৌধ আমাদের জাতির ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোর স্মৃতি বাঁচিয়ে রাখে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, জাতীয় তথ্য বাতায়ন।
0
Updated: 3 months ago