A
তৎপুরুষ সমাস
B
বহুব্রীহি সমাস
C
কর্মধারয় সমাস
D
দ্বন্দ্ব সমাস
উত্তরের বিবরণ
'গায়ে হলুদ' বহুব্রাহী সমাসের উদাহরণ। যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে।
যেমন: বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার = বহুব্রীহি। এখানের 'বহু' কিংবা 'ধান' কোনোটিরই অর্থের প্রাধান্য নেই, যার বহু ধান আছে এমন লোককে বোঝাচ্ছে। বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 day ago
দু‘টি পদের সংযোগস্থলে কি বসে?
Created: 1 day ago
A
ড্যাশ
B
হাইফেন
C
কোলন
D
কোলন ড্যাশ
দু'টি পদের সংযোগস্থলে ড্যাশ বসে।
কোলন (:): একটি অপূর্ণ বাক্যের পর অন্য একটি বাক্যের অবতারণা করতে কোলন ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে উদাহারণ বোঝাতেও কোলন বহুল ব্যবহৃত। ড্যাস (—): যৌগিক ও মিশ্র বাক্যে পৃথক ভাবাপন্ন দুই বা তার বেশি বাক্যের সমন্বয় বা সংযোগ বোঝাতে ড্যাস বসে। কোলন ড্যাস (: -):
উদাহারণ বোঝাতে আগে কোলন ড্যাস ব্যবহৃত হত। বর্তমানে উদাহারণ বোঝাতে শুধু কোলন বহুল ব্যবহৃত। হাইফেন বা সংযোগ চিহ্ন (-): সমাসবদ্ধ পদগুলোকে আলাদা করে দেখানোর জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 1 day ago
কোন শব্দে দ্বিস্বরধ্বনি রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
তিসি
B
মালি
C
লাউ
D
মেয়ে
• দ্বিস্বরধ্বনি যুক্ত শব্দ - লাউ।
দ্বিস্বরধ্বনি:
- পূর্ণ স্বরধ্বনি ও অর্ধস্বরধ্বনি একত্রে উচ্চারিত হলে দ্বিস্বরধ্বনি হয়।
যেমন:
- 'লাউ' শব্দের [আ] পূর্ণ স্বরধ্বনি এবং [উ্] অর্ধস্বরধ্বনি মিলে দ্বিস্বরধ্বনি [আউ্] তৈরি হয়েছে।
দ্বিস্বরধ্বনির কিছু উদাহরণ:
- [আই]: তাই, নাই,
- [এই]: সেই, নেই,
- [উই]: দুই, রুই,
- [ওউ]: মৌ, বউ।
বাংলা বর্ণমালায় দুটি দ্বিস্বরধ্বনির জন্য আলাদা বর্ণ নির্ধারিত আছে, যথা: ঐ এবং ঔ।
» ঐ-এর মধ্যে দুটি ধ্বনি আছে, একটি পূর্ণ স্বরধ্বনি [ও] এবং একটি অর্ধস্বরধ্বনি [ই্]।
» একইভাবে ঔ-এর মধ্যে রয়েছে একটি পৃ স্বরধ্বনি [ও] এবং একটি অর্ধস্বরধ্বনি [উ্]।
অন্যদিকে,
"তিসি; মালি; মেয়ে" এর ক্ষেত্রে- দুটি পৃথক স্বরধ্বনি রয়েছে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি, (২০২১ সংস্করণ), মাধ্যমিক বাংলা ২য় পত্র, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
'সাধ্যকে অতিক্রম না করে = যথাসাধ্য' কোন সমাস?
Created: 3 months ago
A
বহুব্রীহি সমাস
B
নিত্য সমাস
C
অব্যয়ীভাব সমাস
D
কর্মধারয় সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
যে সমাসে পূর্বপদে অব্যয় যুক্ত হয়ে সমাস নিষ্পন্ন হয় এবং অব্যয়ের অর্থই মূল প্রাধান্য পায়, তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলা হয়। এই সমাসে মূলত অব্যয়ের অর্থ অনুযায়ী পুরো বাক্যটি গঠিত হয়।
উদাহরণ:
-
‘উৎ’ অর্থে বেলাকে অতিক্রম করেছে = উদ্বেল,
-
শৃঙ্খলাকে অতিক্রম করেছে = উচ্ছৃঙ্খল,
-
সাধ্যের মধ্যে থেকে (সাধ্যকে অতিক্রম না করে) = যথাসাধ্য,
-
ভিক্ষার অভাব = দুর্ভিক্ষ ইত্যাদি।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি (নবম-দশম শ্রেণি, ২০১৯ ও ২০২২ সংস্করণ) এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 3 months ago