সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয় তাকে বলা হয়–
A
উপমান কর্মধারয়
B
রূপক কর্মধারয়
C
উপমিত কর্মধারয়
D
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
উত্তরের বিবরণ
সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন— মুখচন্দ্র = মুখ চন্দ্রের ন্যায় (সাধারণ বৈশিষ্ট্য অনুপস্থিত)

0
Updated: 1 month ago
'পুকুরে মাছ আছে'-এখানে পুকুর কোন কারক?
Created: 1 month ago
A
কর্ম কারক
B
অপাদান কারক
C
সম্প্রদান কারক
D
অধিকরণ কারক
অধিকরণ কারক বলতে ক্রিয়া সম্পাদনের সময় এবং আধারকে নির্দেশ করে। ক্রিয়াকে "কখন" ও "কোথায়" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তরে অধিকরণ কারক পাওয়া যায়। অধিকরণ কারকে সপ্তমী অর্থাৎ '-এ' '-য়' '-তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়। বাক্যটিতে কোথায় মাছ আছে প্রশ্ন করলে “পুকুরে” উত্তর পাওয়া যায়। এবং এর সাথে "এ" সপ্তমী বিভক্তি যুক্ত হয়েছে। সুতরাং পুকুর অধিকরণ কারকে সপ্তমী বিভক্তি।

0
Updated: 1 month ago
"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" - এখানে 'নতুবা' শব্দটি-
Created: 3 weeks ago
A
সংযোজক অব্যয়
B
বিয়োজক অব্যয়v
C
সংকোচক অব্যয়
D
অনুসর্গ অব্যয়
বিয়োজক অব্যয় হলো এমন একটি অব্যয়, যা দুটি বাক্যাংশ বা অংশকে সংযুক্ত করে এবং সাধারণত বিকল্প বা বিরোধী সম্পর্ক প্রকাশ করে। অর্থাৎ, একটি কাজ না করলে অন্য কিছু ফলাফল ঘটবে—এ ধরনের বিরোধী সম্পর্ক বোঝাতে বিয়োজক অব্যয় ব্যবহৃত হয়।
উদাহরণস্বরূপ বিয়োজক অব্যয়—
-
কিংবা
-
বা
-
অথবা
-
নতুবা
-
না হয়
-
নয়তো
প্রয়োগের উদাহরণ—
-
"সবাই নিয়ম মেনে চলুন, নতুবা শাস্তি পেতে হবে।" (এখানে ‘নতুবা’ বিয়োজক অব্যয়)
-
"অথবা তুমি পড়াশোনা করো, অথবা পরীক্ষায় খারাপ করবে।"
-
"নচেৎ আমাকে সাহায্য করো, নচেৎ আমি একা পারব না।"
-
"তুমি ওষুধ খাও, না হলে অসুস্থ হয়ে পড়বে।"

0
Updated: 3 weeks ago
অনুকার দ্বিত্বের উদাহরণ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
জ্বর জ্বর
B
মোটাসোটা
C
খক খক
D
কুট কুট
বাংলা ভাষায় দ্বিত্ব শব্দগঠন বাক্য ও ভাবকে আরও প্রাঞ্জল ও রঙিন করে। দ্বিত্বের তিনটি প্রধান ধরন নিচে ব্যাখ্যা করা হলো।
-
অনুকার দ্বিত্ব
-
সংজ্ঞা: পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এতে প্রথম শব্দটি অর্থপূর্ণ হলেও দ্বিতীয় শব্দটি সাধারণত অর্থহীন এবং প্রথম শব্দের অনুকরণে তৈরি হয়।
-
উদাহরণ: গুটিশুটি, মোটাসোটা, আম টাম, এলোমেলো
-
-
ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব
-
সংজ্ঞা: কোনো প্রাকৃতিক ধ্বনির অনুকরণে যেসব শব্দ তৈরি হয়, সেগুলোকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলা হয়। এই ধ্বন্যাত্মক শব্দের পুনরাবৃত্তিকে ধ্বন্যাত্মক দ্বিত্ব বলে।
-
উদাহরণ: কুটুস-কুটুস, কুট কুট, খক খক, খুটুর খুটুর, টুং টুং, জ্বলজ্বল, ঝমঝম, চকচক, টসটস
-
-
পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব
-
সংজ্ঞা: কোনো শব্দ পুনরায় আবৃত্ত হলে তাকে পুনরাবৃত্ত দ্বিত্ব বলা হয়।
-
উদাহরণ: জ্বর জ্বর, পর পর, কবি কবি, কথায় কথায়, ঘুম ঘুম
-
উৎস:

0
Updated: 3 weeks ago