সাধুরীতিতে কোন পদটি দীর্র্ঘরূপ হয় না?
A
বিশেষ্য
B
অব্যয়
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
উত্তরের বিবরণ
সাধুরীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়ার পূর্ণ ও দীর্ঘরূপ ব্যবহৃত হয় এবং সাধু রীতিতে অব্যয় পদটির দীর্ঘরুপ হয় না।

0
Updated: 1 month ago
কোনটি সাধু রীতির বৈশিষ্ঠ্য?
Created: 1 month ago
A
গুরুগম্ভীর
B
পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট
C
তৎসম শব্দবহুল
D
সবগুলোই
বাংলা ভাষার সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য:
(ক) বাংলা লেখ্য সাধু রীতি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করে চলে এবং এর পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত ও সুনির্দিষ্ট।
(খ) এ রীতি গুরুগম্ভীর ও তৎসম শব্দবহুল।
(গ) সাধু রীতি নাটকের সংলাপ ও বক্তৃতার জন্য উপযোগী নয়।
(ঘ) এ রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়া পদ এক বিশেষ গঠনপদ্ধতি মেনে চলে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ সংস্করণ)।

0
Updated: 1 month ago
বাংলা সাধু ভাষার জনক কে?
Created: 1 month ago
A
হরলাল রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সাধু ভাষা বাংলা লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ; এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো চলিত। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে সাধু ভাষার জনক বলা হয়।

0
Updated: 1 month ago
সাধু ও চলিত রীতির শব্দ একই বাক্যে ব্যবহার করলে তাকে কি বলে?
Created: 1 month ago
A
গুরুদোষ
B
লঘুদোষ
C
মিশ্রদোষ
D
গুরুচণ্ডালী
সাধু ও চলিত ভাষার ত্রুটিপূর্ণ মিশ্রণকে 'গুরুচণ্ডালী দোষ' বলে। “ধরণীর মধ্যে সবচেয়ে বড় জিনিস জানিবার ও বুঝিবার প্রবৃত্তি মানুষের মন থেকে যেদিন চলিয়া যাবে সেদিন মানুষ আবার পশুত্ব লাভ করবে।” উল্লিখিত অশুদ্ধ বাক্যটিতে সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণের ফলে তা গুরুচণ্ডালী ভাষা-দোষে দুষ্ট।

0
Updated: 1 month ago