কোনটি Oracle ডাটাবেসের মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা?
A
HTML
B
Java
C
SQL
D
Python
উত্তরের বিবরণ
Oracle ডাটাবেস ও SQL
মূল ভাষা:
Oracle ডাটাবেসের জন্য মূল ইন্টারঅ্যাকশন ভাষা হলো SQL (Structured Query Language)।
SQL ব্যবহার করে ডাটাবেসে তথ্য সংরক্ষণ, অনুসন্ধান, পরিবর্তন ও মুছে ফেলা সম্ভব।
কেন SQL:
HTML ও Python সাধারণত ওয়েব বা প্রোগ্রামিংয়ের জন্য ব্যবহৃত।
Java ডাটাবেস অ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে সহায়ক হলেও ডাটাবেসের মূল ভাষা নয়।
Oracle ডাটাবেসে SQL অপরিহার্য ভাষা, যা ডাটাবেস প্রশাসক ও ডেভেলপারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS):
ডাটাবেজ যেখানে ডাটা টেবিল আকারে থাকে, তাকে রিলেশনাল ডাটাবেজ বলা হয়।
হেনরি এফ কড ১৯৭০ সালে রিলেশনাল ডেটাবেজ মডেল উপস্থাপন করেন।
কিছু RDBMS সফটওয়্যার:
Oracle
MySQL
Microsoft Access
RDBMS এর বৈশিষ্ট্য:
সহজে টেবিল তৈরি ও ডাটা এন্ট্রি করা যায়।
টেবিলের মধ্যে রিলেশন তৈরি করা যায়।
বড় ডাটার মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করা যায়।
এক ডাটাবেজ থেকে অন্য ডাটাবেজে তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।
সংখ্যাবাচক ডাটায় সূক্ষ্ম গাণিতিক কাজ করা সম্ভব।
রিপোর্ট ও চার্ট তৈরি ও মুদ্রণ করা যায়।
আকর্ষণীয় এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
অন্যান্য ডাটাবেস প্রোগ্রাম থেকে তথ্য আনা যায়।
সহজে অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়।
উৎস:
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান

0
Updated: 1 month ago
রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেলের ধারণা প্রথম কে উপস্থাপন করেন?
Created: 2 weeks ago
A
ডেনিস রিচি
B
ল্যারি এলিসন
C
ই. এফ. কড
D
কেন থম্পসন
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম হলো এমন একটি ডাটাবেজ যা রিলেশন বা ডাটা টেবিলের সমন্বয়ে গঠিত। ১৯৭০ সালে এডগার এফ. কড (Edgar F. Codd) আইবিএম গবেষণাগারে রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল প্রস্তাব করেন এবং তাঁর গবেষণাপত্র "A Relational Model of Data for Large Shared Data Banks" ডাটাবেজ প্রযুক্তিতে বিপ্লব ঘটায়।
-
রিলেশনাল ডাটাবেজে ডাটা টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক (Relation) তৈরি করা যায়।
-
আধুনিক ডাটাবেজ সফটওয়্যার প্রায়শই রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমকেই বোঝায়।
-
এডগার এফ. কড কে রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের প্রবর্তক বলা হয়।
-
জনপ্রিয় রিলেশনাল ডাটাবেজ সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে রয়েছে Oracle, MySQL, Microsoft Access।
রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
সহজে টেবিল তৈরি করে ডাটা এন্ট্রি করা যায়।
-
ডাটা টেবিলের মধ্যে এক বা একাধিক রিলেশন তৈরি করা যায়।
-
অসংখ্য ডাটার মধ্য থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুত বের করা যায়।
-
এক ডাটাবেজ থেকে অন্য ডাটাবেজে তথ্য আদান-প্রদান সহজ।
-
সংখ্যাবাচক ডাটার উপর সূক্ষ্ম গাণিতিক কাজ করা যায়।
-
বিভিন্ন ফরম্যাটের রিপোর্ট তৈরি ও মুদ্রণ করা যায়।
-
প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লেবেল তৈরি ও ছাপানো যায়।
-
এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
-
বিভিন্ন ধরনের চার্ট তৈরি করা যায় এবং আকর্ষণীয় ডাটা এন্ট্রি ফর্ম তৈরি করা যায়।
-
অন্যান্য ডাটাবেজ প্রোগ্রাম (যেমন FoxPro, Excel) থেকে ডাটা আনা যায়।
-
সহজে এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার/প্রোগ্রাম তৈরি করা যায়।

0
Updated: 2 weeks ago
MongoDB কোন ধরনের ডাটাবেজ হিসেবে পরিচিত?
Created: 2 weeks ago
A
NoSQL ভিত্তিক ডকুমেন্ট ডাটাবেজ
B
Relational বা টেবিল-ভিত্তিক ডাটাবেজ
C
Graph ভিত্তিক ডাটাবেজ
D
Time-series ভিত্তিক ডাটাবেজ
MongoDB হলো একটি NoSQL Document-Oriented Database, যা নন-রিলেশনাল ডেটা ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ঐতিহ্যবাহী SQL ডেটাবেজের মতো টেবিল-ভিত্তিক নয়, বরং ডকুমেন্ট আকারে ডেটা সংরক্ষণ করে।
ডাটাবেজ প্রোগ্রাম:
-
তথ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী সফটওয়্যার হলো ডাটাবেজ প্রোগ্রাম।
-
বড় বড় প্রতিষ্ঠান, শিল্প-কারখানা, অফিস-আদালতে কর্মচারীর নাম, ঠিকানা, পদবী, বেতন, আমদানি-রপ্তানি সংক্রান্ত তথ্য ইত্যাদি সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনার জন্য ডাটাবেজ ব্যবহার করা হয়।
-
যে কোনো বড় আকারের তথ্য ব্যবস্থাপনা সহজে, দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে করা যায় ডাটাবেজ প্রোগ্রামের সাহায্যে।
-
প্রচলিত কিছু ডাটাবেজ প্রোগ্রাম হলো dBASE III, dBASE III+, dBASE IV, FoxBase, FoxPro।
-
মাইক্রোসফট ভিত্তিক ডাটাবেজ প্রোগ্রামের মধ্যে Microsoft Access বহুল ব্যবহৃত।
NoSQL ডাটাবেজ:
-
NoSQL ডাটাবেজ হলো নন-রিলেশনাল ডাটাবেজ, যা রিলেশনাল ডাটাবেজ (যেমন MySQL, Oracle, SQL Server) থেকে ভিন্নভাবে কাজ করে।
-
এগুলি সাধারণত schema-less ডিজাইন অনুসরণ করে এবং উচ্চমাত্রার scalability প্রদান করে।
-
আধুনিক ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন, বিগ ডেটা এবং রিয়েল-টাইম প্রসেসিংয়ে NoSQL ডাটাবেজ অত্যন্ত জনপ্রিয়।
-
NoSQL ডাটাবেজের কিছু উদাহরণ হলো MongoDB, Cassandra, Redis, Amazon DynamoDB, Couchbase।

0
Updated: 2 weeks ago
অসংগঠিত ডেটা যেমন ডকুমেন্ট, JSON বা ছবি পরিচালনা করার জন্য কোন ধরনের ডাটাবেস তৈরি করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
Relational database
B
Hierarchical database
C
NoSQL database
D
Network database
অসংগঠিত ডেটার জন্য সর্বোত্তম ডাটাবেস: NoSQL
NoSQL ডাটাবেস হলো এমন ধরনের ডাটাবেস যা অসংগঠিত বা অর্ধ-সংগঠিত ডেটা সংরক্ষণ ও পরিচালনার জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি রিলেশনাল ডাটাবেসের তুলনায় বেশি নমনীয়, কারণ এতে টেবিল বা সুনির্দিষ্ট স্কিমার প্রয়োজন হয় না।
ডকুমেন্ট, JSON, XML, ছবি বা অন্যান্য মাল্টিমিডিয়া ফাইল সহজেই সংরক্ষণ করা যায়।
বড় পরিমাণ ডেটা, উচ্চ-লেভেলের স্কেলেবিলিটি এবং দ্রুত অনুসন্ধানের সুবিধা প্রদান করে।
বিশেষ করে ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন, সোশ্যাল মিডিয়া এবং রিয়েল-টাইম ডেটা প্রসেসিং-এ ব্যবহৃত হয়।
সঠিক উত্তর: গ) NoSQL database
ডাটাবেজের মূল উপাদানসমূহ
১. ডাটা (Data): তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক, যেমন নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর।
২. তথ্য (Information): প্রক্রিয়াকরণকৃত ডাটা, যেমন কর্মচারীর নাম ও বেতন মিলিয়ে তৈরি বেতনশীট।
৩. রেকর্ড (Record): অনেকগুলো ফিল্ড মিলে একটি রেকর্ড তৈরি করে, যেমন কোনো গ্রাহকের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর।
৪. ফিল্ড (Field): রেকর্ডের ক্ষুদ্রতম অংশ, প্রতিটি ফিল্ড একটি তথ্যের ধরন বোঝায়।
৫. রো (Row): টেবিলের একটি সারি যা একটি রেকর্ড ধারণ করে।
৬. কলাম (Column): একই ধরনের ডাটার সংরক্ষণ ক্ষেত্র, যেমন Name, Age, Address।
৭. ডাটা টেবিল (Data Table): ডেটা সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত টেবিল।
৮. ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS): ডাটাবেজ তৈরি, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে। উদাহরণ: MySQL, Microsoft Access, Oracle DB।
৯. রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS): একাধিক টেবিলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করে কাজ করা যায়। উদাহরণ: SQL Server, MySQL, Informix।
১০. ডিস্ট্রিবিউটেড ডাটাবেজ মডেল: ডাটাবেজ একাধিক স্থানে বিভক্ত থাকে এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago