'নদী ও নারী' উপন্যাসের রচয়িতা কে?
A
কাজী আবদুল ওদুদ
B
আবুল ফজল
C
রশীদ করিম
D
হুমায়ুন কবির
উত্তরের বিবরণ
নদী ও নারী
-
রচয়িতা: হুমায়ুন কবির
-
প্রকাশকাল: ১৯৪৫ সালে মূল বাংলা সংস্করণ; একই বছরে ইংরেজি অনুবাদ ‘Men and Rivers’ প্রকাশিত হয়।
-
পটভূমি: চরের মানুষের দৈনন্দিন জীবন।
-
প্রধান চরিত্র: নজু মিয়া ও আসগর মিয়া—তাদের জীবন ও সম্পর্ককে কেন্দ্র করে গল্পটি আবর্তিত।
-
বিশেষত্ব: পদ্মা নদীর প্রেক্ষাপটে বাঙালি মুসলিম সমাজের জীবনের চিত্রায়ন।
-
চলচ্চিত্র: ১৯৬৫ সালে ঢাকায় উপন্যাসটি চলচ্চিত্রে রূপান্তরিত হয়।
হুমায়ুন কবির
-
জন্ম: ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯০৬, কোমরপুর, ফরিদপুর
-
মূল নাম: হুমায়ুন জহিরউদ্দিন আমির-ই-কবির
-
পেশা ও অবদান: রাজনীতিবিদ, লেখক ও দার্শনিক; ‘চতুরঙ্গ’ পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে স্মরণীয়।
-
মৃত্যু: ১৮ আগস্ট ১৯৬৯, হৃদরোগে
-
কাব্যগ্রন্থ:
-
স্বপ্নসাধ
-
সাথী
-
অষ্টাদশী
-
-
উপন্যাস: নদী ও নারী
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর; বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
'অনিল' শব্দের সমার্থক শব্দ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
আকাশ
B
আগুন
C
বাতাস
D
সমুদ্র
• 'বাতাস' শব্দের সমার্থক শব্দ:
বায়ু, হাওয়া, পবন, সমীর, সমীরণ, অনিল, মরুত, প্রভঞ্জন।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২১ সংস্করণ) এবং বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান।

0
Updated: 1 month ago
'কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ?' কার লেখা?
Created: 2 months ago
A
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
B
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
C
কামিনী রায়
D
যতীন্দ্রমোহন বাগচী
"কেন পান্থ ক্ষান্ত হও হেরি দীর্ঘ পথ?" পঙ্ক্তি কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার এর 'সদ্ভাবশতক' কাব্যগ্রন্থের 'দুঃখ বিনা সুখ হয় না' কবিতা থেকে নেয়া হয়েছে।
কবিতাটি নিম্নরূপ-
কি কারণ, দীন! তব মলিন বদন ?
যতন করহ লাভ হইবে রতন।
কেন পান্থ! ক্ষান্ত হও হেরে দীর্ঘ পথ ?
উদ্যম বিহনে কার পূরে মনােরথ ?
কাঁটা হেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে,
দুঃখ বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?
মনে ভেবে বিষম-ইন্দ্রিয়-রিপু-ভয়,
হাফেজ! বিমুখ কেন করিতে প্রণয়?
-----------------------
• কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার:
- সাহিত্যিক, সাংবাদিক কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদারের জন্ম ১৮৩৪ সালের ১০ জুন খুলনা জেলার সেনহাটি গ্রামে এক বৈদ্য পরিবার।
- ঈশ্বর গুপ্তের উৎসাহে সংবাদ সাধুরঞ্জন ও সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হয়।
- কৃষ্ণচন্দ্রের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ সদ্ভাবশতক প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।
- নীতি ও উপদেশমূলক এ কাব্যটি পারস্য কবি হাফিজ ও সাদীর কাব্যাদর্শে রচিত।
- তাঁর কবিতার অনেক পঙ্ক্তি প্রবাদবাক্যস্বরূপ।
যেমন: ‘চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে’ ইত্যাদি।
উৎস: 'দুঃখ বিনা সুখ হয় না', কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার এবং বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 months ago
'সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে' গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
Created: 1 month ago
A
সৈয়দ আলী আহসান
B
সুকান্ত ভট্টাচার্য
C
হুমায়ুন আজাদ
D
নির্মলেন্দু গুণ
সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে
-
এটি হুমায়ুন আজাদের রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ।
-
গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৮৫ সালে।
হুমায়ুন আজাদ সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত তথ্য:
-
জন্ম: ২৮ এপ্রিল ১৯৪৭, রাড়িখাল, বিক্রমপুর।
-
পেশা: লেখক ও অধ্যাপক।
-
প্রথম কাব্যগ্রন্থ: অলৌকিক ইস্টিমার (১৯৭৩)।
-
পুরস্কার: বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৮৬)।
-
মৃত্যু: ১২ আগস্ট ২০০৪।
হুমায়ুন আজাদের কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
অলৌকিক ইস্টিমার
-
জ্বলো চিতাবাঘ
-
সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে
-
যতোই গভীরে যাই মধু, যতোই উপরে যাই নীল
-
আমি বেঁচেছিলাম অন্যদের সময়ে
-
কাফনে মোড়া অশ্রুবিন্দু
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর

0
Updated: 1 month ago