বুলিয়ান উপপাদ্য অনুসারে, A + A = ?
A
A
B
1
C
0
D
A‘
উত্তরের বিবরণ
বুলিয়ান উপপাদ্য (Boolean Algebra):
বুলিয়ান উপপাদ্য হলো একটি গাণিতিক কাঠামো, যা লজিক্যাল অপারেশন যেমন AND, OR, NOT ইত্যাদির জন্য ব্যবহৃত হয়। এতে প্রতিটি ভেরিয়েবল কেবল দুটি মান নিতে পারে: 0 বা 1।
মূল ধারণা:
বুলিয়ান সংযুক্তি (OR): দুটি ভেরিয়েবলের মধ্যে যেকোনো একটি সত্য হলে ফলাফল সত্য হবে।
উদাহরণ:
𝐴
+
𝐵
A+B → যদি A অথবা B সত্য হয়, ফলাফল হবে 1।
একই ভেরিয়েবলকে OR অপারেশনে নিজের সঙ্গে যোগ করা:
𝐴
+
𝐴
=
𝐴
A+A=A
অর্থাৎ কোন ভেরিয়েবলকে নিজের সাথে যুক্ত করলে তার মান অপরিবর্তিত থাকে। এটি একটি মৌলিক নিয়ম।
বুলিয়ান অ্যালজেবরার বৈশিষ্ট্য:
এটি বাইনারি উপাদানসমূহের গেইট দ্বারা গঠিত গাণিতিক পদ্ধতি।
'+' ও '•' (বা '-') চিহ্নের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।
OR (যোগ) ও AND (গুণ) অপারেশন দ্বারা সমস্ত কাজ সম্পন্ন করা হয়।
সাধারণ বীজগণিতের ভিন্নতা হলো:
সাধারণ বীজগণিতে চলকের বিভিন্ন মান থাকতে পারে।
বুলিয়ান বীজগণিতে একটি চলক কেবল দুইটি মান নিতে পারে:
সত্য (True, T বা 1)
মিথ্যা (False, F বা 0)
বাস্তব উদাহরণ: এটি অপটিক্যাল ফাইবারে আলোহীন বা আলোযুক্ত অবস্থা হিসাবেও প্রয়োগ করা যায়।

0
Updated: 1 month ago
১ নিবল = কত বিট?
Created: 1 week ago
A
৪ বিট
B
১৬ বিট
C
৮ বিট
D
২ বিট
নিবল (Nibble) সংক্ষেপে:
-
একটি নিবল = ৪ বিট।
-
একটি বিট হলো সবচেয়ে ছোট তথ্যের একক, যা কেবল 0 বা 1 মান নিতে পারে।
-
১ বাইট = ৮ বিট = ২ নিবল।
-
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যার প্রতিটি অঙ্ক ৪ বিট বা ১ নিবল দিয়ে উপস্থাপন করা হয়।
বিট ও বাইট সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
১ কিলোবাইট = 1024 বাইট
-
১ মেগাবাইট = 1024 কিলোবাইট
-
১ গিগাবাইট = 1024 মেগাবাইট
-
১ টেরাবাইট = 1024 গিগাবাইট

0
Updated: 1 week ago
ডিএনএ ম্যাপিং, ড্রাগ ডিজাইন- এইগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অন্তর্গত?
Created: 1 week ago
A
বায়োইনফরমেটিক্স
B
ন্যানোটেকনোলজি
C
ক্রায়োসার্জারি
D
জেনেটিক অ্যালগরিদম
ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন হলো বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্গত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা জীবজগতের ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্স বা জিনোম ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে জেনেটিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যা রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একইভাবে, ড্রাগ ডিজাইন-এ বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোটিন বা লক্ষ্য অণুর সাথে সঠিক ও কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কার করা যায়। এই প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার অ্যালগরিদম এবং সিমুলেশন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্স:
-
বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা, যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্সের ব্যবহার:
-
প্যাটার্ন রিকগনিশন
-
ডেটা মাইনিং
-
মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যালগরিদম
-
ভিজ্যুয়ালাইজেশন
গবেষণায় বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ:
-
সিকোয়েন্স এলাইনমেন্ট
-
ডিএনএ ম্যাপিং ও এনালাইসিস
-
জিন ফাইন্ডিং ও জিনোম সমাগম
-
ড্রাগ নকশা ও ড্রাগ আবিষ্কার
-
প্রোটিনের গঠন এবং ভবিষ্যত গঠন
-
জিন সূত্রের ভবিষ্যত
-
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
-
জিনোমের ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং
🔹 উপসংহার: ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন স্পষ্টভাবে বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।

0
Updated: 1 week ago
প্রধানত ডিবাগিং-এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 3 weeks ago
A
কোড কম্পাইল করা
B
ডকুমেন্টেশন লেখা
C
কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা
D
পারফরম্যান্স উন্নত করা
ডিবাগিং-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কোডে থাকা ত্রুটি বা বাগ খুঁজে বের করা এবং তা সংশোধন করা (গ)। প্রোগ্রাম লেখার সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল ঘটতে পারে, যা কোডকে সঠিকভাবে কার্যকর হতে বাধা দেয়। ডিবাগিং প্রক্রিয়া শুধু সিনট্যাক্স জনিত ভুল নয়, বরং লজিক্যাল বা রানটাইম ত্রুটি শনাক্ত করতেও সাহায্য করে। এর মাধ্যমে প্রোগ্রামার বুঝতে পারে কোন অংশে সমস্যা হচ্ছে এবং কোন পরিবর্তন করলে কোডটি সঠিকভাবে কাজ করবে।
প্রোগ্রাম ডিবাগিং সম্পর্কে তথ্য:
-
প্রোগ্রাম তৈরির সময় বিভিন্ন কারণে ত্রুটি (Bug) দেখা দিতে পারে, যা প্রোগ্রামের সঠিক কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত করে।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রোগ্রামার কোডের ত্রুটিপূর্ণ অংশ সনাক্ত এবং সংশোধন করে।
-
এটি সফটওয়্যার উন্নয়নের একটি অপরিহার্য ধাপ, যা প্রোগ্রামের স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
-
ডিবাগিং শুধুমাত্র কোড পরীক্ষা নয়, বরং প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

0
Updated: 2 weeks ago