A
শক্তিকে সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায়
B
শক্তিকে সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না
C
শক্তির রূপান্তরে মহাবিশ্বের মোট শক্তির কোনো পরিবর্তন হয় না
D
শক্তিকে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তর করা যায়
উত্তরের বিবরণ
শক্তির সংরক্ষণশীলতা সূত্র:
শক্তির নিত্যতার বিধি অনুসারে শক্তিকে সৃষ্টি বা ধ্বংস করা যায় না, শক্তিকে এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তর করা যায় মাত্র।
পৃথিবীর মোট শক্তির পরিমাণগত কোনো পরিবর্তন হয় না।
প্রকৃতপক্ষে নতুন কোনো শক্তি সৃষ্টি করা যায় না বা শক্তি ধ্বংসও করা যায় না।
এ বিশ্ব সৃষ্টির মুহূর্তে যে পরিমাণ শক্তি ছিল মহাবিশ্বে, আজও সেই পরিমাণ শক্তি রয়েছে।
এই শক্তি একটু বাড়েনি বা কমেনি, এটাই শক্তির অবিনশ্বরতা বা নিত্যতা বা সংরক্ষণশীলতা।
অন্যদিকে,
মানুষ তার চাহিদা অনুসারে শক্তিকে এক রূপ থেকে অন্য রূপে রূপান্তর করে ব্যবহার করছে।
এ মহাবিশ্বে নানা ঘটনা প্রবাহ চলছে শক্তির রূপান্তর আছে বলে।
শক্তি এক রূপ থেকে একাধিক রূপে রূপান্তর হলেও মহাবিশ্বের মোট শক্তির কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
এক রূপের শক্তিকে রূপান্তর করে যখন অন্য রূপের শক্তিতে রূপান্তর করা হয় তখন একে শক্তির রূপান্তর বলা হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 days ago
নিচের কোনটি জীবাশ্ম জ্বালানি নয়?
Created: 2 days ago
A
প্রাকৃতিক গ্যাস
B
বায়োগ্যাস
C
কয়লা
D
তরল পেট্রোলিয়াম
জ্বালানি ও জীবাশ্ম জ্বালানি
জ্বালানি:
যে সব পদার্থ থেকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে প্রচুর তাপশক্তি উৎপাদিত হয়, সেগুলোকে জ্বালানি বলা হয়।
জ্বালানিই তাপশক্তির প্রধান উৎস।
জীবাশ্ম জ্বালানি:
কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও তরল পেট্রোলিয়াম হলো জীবাশ্ম জ্বালানি।
এগুলো প্রায় ২০০ মিলিয়ন বছরেরও বেশি সময় ধরে মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণীর উচ্চ চাপ ও তাপে পরিবর্তিত হয়ে তৈরি হয়।
অন্যদিকে:
বায়োগ্যাস জীবাশ্ম জ্বালানি নয়, কারণ এটি পুনঃনবীকরণযোগ্য জ্বালানি উৎস।
এটি সাম্প্রতিক জৈব পদার্থের পচন থেকে উৎপন্ন হয়, যা স্বল্প সময়ে পুনরায় উৎপাদনযোগ্য।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 days ago