A
১৯৬৬ সালে
B
১৯৬৭ সালে
C
১৯৬৮ সালে
D
১৯৬৯ সালে
উত্তরের বিবরণ
NPT চুক্তি (সংক্ষিপ্ত নোট আকারে)
পূর্ণরূপ: Nuclear Non-Proliferation Treaty (NPT)
অর্থ: পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয়: ১ জুলাই, ১৯৬৮
কার্যকর হয়: ৫ মার্চ, ১৯৭০
স্বাক্ষরিত দেশ: ১৯১টি (আগস্ট, ২০২৫ পর্যন্ত)
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র: ৯টি
চীন, ফ্রান্স, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, পাকিস্তান, ইসরায়েল ও উত্তর কোরিয়া।
বাংলাদেশ NPT-তে স্বাক্ষর করে: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৯
তথ্যসূত্র: Arms Control Association ওয়েবসাইট & UNODA ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 days ago
মানবাধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কখন আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়?
Created: 1 month ago
A
১৯৫০ সালে
B
১৯৫৫ সালে
C
১৯৬৫ সালে
D
১৯৬৬ সালে
মানবাধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালে আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
মানবাধিকার চুক্তি:
-মানবাধিকার হলো যাত্রী লিঙ্গ জাতীয়তা গোষ্ঠী ভাষা ধর্ম অন্যান্য কোন অবস্থা নির্বিশেষে সমস্ত মানুষের অন্তর্নিহিত অধিকার।
- বিশ্বের প্রতিটি মানুষের অধিকার সংরক্ষণ করার জন্য অর্থাৎ বিশ্বের প্রতিটি পেশার এবং প্রতিটি মানুষ যেন সমান অধিকার পায় সেই লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালে দুইটি আন্তর্জাতিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
- আন্তর্জাতিক নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক অর্থ সামাজিক সাংস্কৃতিক অধিকার চুক্তি।
- আন্তর্জাতিক চুক্তি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ কর্তৃক গৃহীত।
- চুক্তি কার্যকর: ১৯৭৬ সালের ২৩শে।
উল্লেখ্য,
- ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর এবং সমান অধিকার সততা রক্ষায় একটি চুক্তি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত হয় যা মানবাধিকার চুক্তি নামে পরিচিত।
উৎস: UN ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
যুক্তরাষ্ট্র কবে এককভাবে ABM (Anti-Ballistic Missile) চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে?
Created: 1 week ago
A
জুন ২০০১
B
জুন ২০০০
C
জুন ২০০২
D
জুন ২০০৩
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ABM চুক্তি থেকে প্রত্যাহার
যুক্তরাষ্ট্র জুন ২০০২ সালে এককভাবে ABM (Anti-Ballistic Missile) চুক্তি থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে।
ABM Treaty (Anti-Ballistic Missile Treaty) সংক্রান্ত মূল তথ্য:
-
পূর্ণরূপ: Anti-Ballistic Missile Treaty।
-
ধরন: ক্ষেপণাস্ত্র সীমিতকরণের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি।
-
সংশ্লিষ্ট দেশ: যুক্তরাষ্ট্র ও সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন।
-
বিকল্প নাম: Treaty on the Limitation of Anti-Ballistic Missile Systems।
-
চুক্তি স্বাক্ষর: ২৬ মে, ১৯৭২, মস্কো, রাশিয়া।
-
চুক্তি কার্যকর: ৩ অক্টোবর, ১৯৭২।
-
মূল উদ্দেশ্য: দ্বিপাক্ষিক অস্ত্র সীমিতকরণ।
-
চুক্তি বাতিলের তারিখ: ১৩ জুন, ২০০২।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
১৩ ডিসেম্বর, ২০০১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চুক্তি থেকে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
-
ছয় মাস পরে, জুন ২০০২-এ এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয় এবং চুক্তি বাতিল ঘোষণা করা হয়।
উৎস: Arms Control Association ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
কোন চুক্তি অনুসারে বসনিয়া সংকট সমাধানের পথ সুগম হয়েছিল?
Created: 1 month ago
A
জেনেভা চুক্তি
B
মাদ্রিদ চুক্তি
C
ডেটন চুক্তি
D
প্যারিস চুক্তি
ডেটন চুক্তি: বসনিয়া সংকট সমাধানের এক ঐতিহাসিক বাঁক
বসনিয়া ও হার্জেগোভিনায় দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটিয়ে শান্তির পথ সুগম করেছিল একটি ঐতিহাসিক চুক্তি—ডেটন চুক্তি (Dayton Agreement)। এর আনুষ্ঠানিক নাম ছিল The General Framework Agreement for Peace in Bosnia and Herzegovina। এটি ছিল একটি আন্তর্জাতিক শান্তিচুক্তি, যা যুদ্ধবিধ্বস্ত বসনিয়াকে একটি স্থায়ী গঠনমূলক কাঠামো প্রদান করেছিল।
এই চুক্তির রূপদানে মূল ভূমিকা পালন করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান শান্তি দূত রিচার্ড হলব্রুক, যিনি কঠিন কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে প্রতিপক্ষ পক্ষগুলোকে একত্রিত করতে সক্ষম হন। ১৯৯৫ সালের ১৪ ডিসেম্বর, ফ্রান্সের প্যারিস শহরে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে চুক্তিটি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে সই করেন বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার প্রেসিডেন্ট এলিজা আইজেবগোভিচ, ক্রোয়েশিয়ার প্রেসিডেন্ট ফ্রানজো তুজমান এবং সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিচ—যিনি পরবর্তীতে যুদ্ধাপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়ান।
চুক্তির প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের সক্রিয় মধ্যস্থতা ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। ডেটন চুক্তির মাধ্যমে বসনিয়া সংকটের একটি কাঠামোগত ও রাজনৈতিক সমাধান নির্ধারিত হয়, যা দেশটির সার্বভৌমত্ব ও সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তা করে। এতে বসনিয়াকে দুটি প্রধান প্রশাসনিক এককে বিভক্ত করা হয়—ফেডারেশন অব বসনিয়া অ্যান্ড হার্জেগোভিনা এবং রিপাবলিকা স্রপস্কা।
চুক্তিটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে OSCE (Organization for Security and Co-operation in Europe) ও জাতিসংঘ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এই ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তি আজও আন্তর্জাতিক কূটনীতির ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃষ্টান্ত হিসেবে বিবেচিত।
উৎস: i) OSCE.org ii) Britannica.

0
Updated: 1 month ago