A
কদ
B
দুর
C
ইতি
D
আন
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গ
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত উপসর্গকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়:
-
খাঁটি বাংলা উপসর্গ
-
বাংলা ভাষার নিজস্ব উপসর্গকে খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলা হয়।
-
সংখ্যা: ২১টি
-
উপসর্গসমূহ:
অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন, কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা -
টিপ: এই চারটি উপসর্গ (আ, সু, বি, নি) তৎসম শব্দেও পাওয়া যায়।
-
-
সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ
-
বাংলা ভাষায় ব্যবহার হওয়া সংস্কৃত উপসর্গকে তৎসম উপসর্গ বলা হয়।
-
সংখ্যা: ২০টি
-
উপসর্গসমূহ:
প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অপি, অভি, উপ, আ
-
-
বিদেশি উপসর্গ
-
তথ্য এখানে দেওয়া হয়নি।
-
উৎস: প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 3 days ago
কোনটি বিদেশি উপসর্গ নয়?
Created: 3 months ago
A
রাম
B
নিম
C
আম
D
বর
বিদেশি উপসর্গগুলোর প্রকৃতি অনেক সময় অনির্দিষ্ট বা অনির্ণেয় হয়।
উদাহরণস্বরূপ:
-
আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে, খয়ের।
-
ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম।
-
উর্দু উপসর্গ: হর।
-
ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ।
অন্যদিকে,
খাঁটি বাংলা উপসর্গ হিসেবে রাম একটি নির্দিষ্ট উদাহরণ।
উৎস: ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 3 months ago
কোনটি শব্দের শেষে যুক্ত হয় না?
Created: 1 week ago
A
নির্দেশক
B
প্রত্যয়
C
বিভক্তি
D
উপসর্গ
শব্দাংশের শ্রেণীবিভাগ
-
উপসর্গ
-
শব্দের পূর্বে বসে নতুন শব্দ গঠন করে।
-
উদাহরণ: ‘পরিচালক’ শব্দে পরি → উপসর্গ।
-
-
প্রত্যয়
-
শব্দের পরে বসে নতুন শব্দ গঠন করে।
-
উদাহরণ: ‘সাংবাদিক’ শব্দে ইক → প্রত্যয়।
-
-
নির্দেশক
-
শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা প্রকাশ করে।
-
উদাহরণ: ‘লোকটি’, ‘ভালোটুকু’ → ‘টি’, ‘টুকু’ নির্দেশক।
-
-
বিভক্তি
-
ক্রিয়ার কাল বা কারক বোঝাতে শব্দের সঙ্গে যুক্ত হয়।
-
উদাহরণ: ‘কৃষকের’ → ‘এর’ বিভক্তি।
-

0
Updated: 1 week ago
'অপ' কী ধরনের উপসর্গ?
Created: 4 weeks ago
A
সংস্কৃত
B
বাংলা
C
বিদেশি
D
মিশ্র
● ‘অপ’ একটি সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ।
● উপসর্গ
যে শব্দাংশগুলো মূল ধাতুর আগে বসে নতুন শব্দ তৈরি করে, সেগুলোকে উপসর্গ বলে।
● বাংলা ভাষার উপসর্গ তিন প্রকার
১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ
২. সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ
৩. বিদেশি উপসর্গ
● খাঁটি বাংলা উপসর্গ
বাংলা ভাষার নিজস্ব উপসর্গগুলোকেই খাঁটি বাংলা উপসর্গ বলে।
এই ধরনের উপসর্গ মোট ২১টি। যেমন:
অ, অঘা, অজ, অনা, আ, আড়, আন, আব, ইতি, ঊন, কদ, কু, নি, পাতি, বি, ভর, রাম, স, সা, সু, হা
🔹 এদের মধ্যে আ, সু, বি, নি উপসর্গ তৎসম শব্দেও দেখা যায়।
● সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ
সংস্কৃত ভাষা থেকে নেওয়া যেসব উপসর্গ বাংলায় ব্যবহৃত হয়, তাদের সংস্কৃত বা তৎসম উপসর্গ বলা হয়।
এই ধরনের উপসর্গ মোট ২০টি। যেমন:
প্র, পরা, অপ, সম, নি, অনু, অব, নির, দুর, বি, অধি, সু, উৎ, পরি, প্রতি, অতি, অভি, অপি, উপ, আ
● বিদেশি উপসর্গ
আরবি, ফারসি, ইংরেজি, হিন্দি ইত্যাদি ভাষা থেকে কিছু উপসর্গ বাংলায় এসেছে।
এসব উপসর্গকে বিদেশি উপসর্গ বলে।
এই উপসর্গগুলোর নির্দিষ্ট সংখ্যা নেই।
উদাহরণ
-
আরবি উপসর্গ: আম, খাস, লা, গর, বাজে, খয়ের
-
ফারসি উপসর্গ: কার, দর, না, নিম, ফি, বদ, বে, বর, ব, কম
-
উর্দু উপসর্গ: হর
-
ইংরেজি উপসর্গ: হেড, সাব, ফুল, হাফ
উৎস: প্রমিত বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি – ড. হায়াৎ মামুদ

0
Updated: 4 weeks ago