এক কথায় প্রকাশ
বর্ণনা | এক কথায় প্রকাশ |
---|---|
যা অপনয়ন করা কষ্টকর | দূরপনেয় |
যা অপনয়ন করা যায় না | অনপনেয় |
যা অনুভব করা হচ্ছে | অনুভূয়মান |
যা বহন করা যাচ্ছে | নীয়মান |
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; ভাষা শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ
A
অনপনেয়
B
দূরপনেয়
C
অনুভূয়মান
D
নীয়মান
উত্তরের বিবরণ
0
Updated: 2 days ago
নাসিক্য বর্ণ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
শ
B
হ
C
ল
D
ম
নাসিক্য বর্ণ
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে বাতাস মুখ ও নাক দিয়ে বা শুধু নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য ধ্বনি। এই ধ্বনিগুলোর প্রতীক যে বর্ণগুলোর মাধ্যমে প্রকাশ পায়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য বর্ণ।
উদাহরণ: ঙ, ঞ, ণ, ন, ম।
উষ্ম ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণে মুখ থেকে হালকা উত্তাপের অনুভূতি হয়, সেগুলোকে বলে উষ্ম ধ্বনি।
উদাহরণ: স, শ, হ।
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা মাঝখান দিয়ে বাধা দেয় কিন্তু দুই পাশে বাতাস বের হয়, সেগুলোকে বলে পার্শ্বিক ধ্বনি।
উদাহরণ: ল।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ)
0
Updated: 3 weeks ago
সাহিত্য পত্রিকা 'কবিতা' এর সম্পাদক ছিলেন-
Created: 2 days ago
A
দীনেশরঞ্জন দাশ
B
বুদ্ধদেব বসু
C
কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার
D
বিহারীলাল চক্রবর্তী
বাংলা
বাংলা ব্যকরণ
বাংলা ভাষা (ব্যাকরণ)
বাংলা সাহিত্যের প্রথম
বাংলায় বিদেশী সাহিত্যিক ও সাহিত্যকর্ম
No subjects available.
সম্পাদক: বুদ্ধদেব বসু
অন্যান্য সম্পাদকের নাম: প্রেমেন্দ্র মিত্র, সমর সেন
প্রকাশকাল: ১৯৩৫ – ১৯৬১
বিষয়বস্তু: কবিতা এবং কবিতা সম্পর্কিত গদ্য
বিশেষত্ব: আধুনিক বাঙালি কবিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকা; এই পত্রিকায় লিখেননি এমন উল্লেখযোগ্য কবি কমই আছে।
উৎস: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা
0
Updated: 2 days ago
প্রথম বাংলা 'থিসরাস' বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেছেন-
Created: 1 month ago
A
অশোক মুখোপাধ্যায়
B
জগন্নাত চক্রবর্তী
C
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
D
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
বাংলা ভাষায় থিসারাস ধরনের অভিধানের পথপ্রদর্শক হিসেবে পরিচিত ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’, যা ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত হয়। এই গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান। এটি বাংলা ভাষায় প্রথম থিসারাস-ভিত্তিক অভিধান হিসেবে বিবেচিত।
বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতের কলকাতাতেও এই ধরনের অভিধান রচনার প্রয়াস লক্ষ্য করা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অশোক মুখোপাধ্যায় রচিত ‘সমার্থশব্দকোষ’। উভয় গ্রন্থের বিন্যাসে একটি মিল রয়েছে—এই দুই থিসারাস-ধর্মী অভিধানই পিটার মার্ক রজে রচিত ইংরেজি ‘Thesaurus of English Words and Phrases’ (প্রকাশ: ১৯৫৮) থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে বিষয়ভিত্তিক শ্রেণিবিন্যাস অনুসরণে সাজানো হয়েছে।
এই ধরণের অভিধানে কাঙ্ক্ষিত প্রতিশব্দ খুঁজে পেতে হলে পাঠককে বিষয়ভিত্তিক সূচির সাহায্য নিতে হয়। যদিও গ্রন্থের শেষে একটি বর্ণানুক্রমিক সূচিও সংযোজিত রয়েছে, সেটি মূলত পরিপূরক সহায়তা হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উৎস: মুহাম্মদ হাবিবুর রহমানের ‘সমার্থক শব্দের অভিধান’ গ্রন্থের ভূমিকা।
0
Updated: 1 month ago