সংগীত বিষয়ক গ্রন্থ 'বনগীতি' রচনা করেন কে?
A
কায়কোবাদ
B
কাজী নজরুল ইসলাম
C
গোলাম মোস্তফা
D
জসীম উদ্দীন
উত্তরের বিবরণ
কাজী নজরুল ইসলামের সংগীত বিষয়ক গ্রন্থ
-
চোখের চাতক
-
নজরুল গীতিকা
-
সুর সাকী
-
বনগীতি
-
অন্যান্য গ্রন্থ
কাজী নজরুল ইসলাম
-
কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশের জাতীয় কবি এবং অবিভক্ত বাংলার সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব।
-
জন্ম: ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ১১ জ্যৈষ্ঠ, পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রাম।
-
বাল্যকালে ডাকনাম: ‘তারা ক্ষ্যাপা’, ‘নজর আলী’, ‘দুখু মিয়া’।
-
বাল্যকালেই লেটোগানের দলে যোগদান; লেটোদলের বিখ্যাত কবিয়াল শেখ চাকা তাঁকে ‘ব্যাঙাচি’ বলে ডাকতেন।
-
অন্যান্য ছদ্মনাম: ধূমকেতু, নুরু।
-
বাংলা সাহিত্যে পরিচিত: ‘বিদ্রোহী কবি’।
-
আধুনিক বাংলা গানের জগতে খ্যাত: ‘বুলবুল’।
উৎস: বাংলাপিডিয়া; বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা; কবি নজরুল জীবনী

0
Updated: 1 month ago
'তিনি বাড়ি গেলেন।' - ক্রিয়ার কোন কাল নির্দেশ করে?
Created: 2 weeks ago
A
পুরাঘটিত বর্তমান কাল
B
সাধারণ অতীত কাল
C
পুরাঘটিত অতীত কাল
D
সাধারণ বর্তমান কাল
‘তিনি বাড়ি গেলেন’ বাক্যটি সাধারণ অতীত কালের উদাহরণ।
-
সাধারণ অতীত কাল: বর্তমান কালের পূর্বে যে কোনো ক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়েছে, তার সংঘটনকালকে সাধারণ অতীত কাল বলা হয়।
-
উদাহরণ:
-
শিকারি পাখিটিকে গুলি করল।
-
আমি খেলা দেখে এলাম।
-
রাফি এসেছিল।
-

0
Updated: 2 weeks ago
'আগুন' -এর সমার্থক শব্দ নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
অনল
B
অংশু
C
হুতাশন
D
বৈশ্বানর
বাখ্যা:
-
‘আগুন’ শব্দের সমার্থক শব্দ হলো:
অগ্নি, অনল, বহ্নি, হুতাশন, পাবক, বৈশ্বানর, দহন, সর্বভুক, শিখা, হোমাগ্নি, কৃশানু, সর্বশুচি, সপ্তাংশু, বিভাবসু।-
এই শব্দগুলো আগুন বা জ্বালানি, দহন বা জ্বলা অর্থে ব্যবহার করা যায়।
-
-
‘কিরণ’ শব্দের সমার্থক শব্দ হলো:
প্রভা, আলো, বিভা, দীপ্তি, কর, অংশু, রশ্মি, জ্যোতি, আলোক, ময়ূখ, ভাতি, রেশন, রশ্মী, নুর, উদ্ভাস ইত্যাদি।-
এই শব্দগুলো আলো, দীপ্তি বা রশ্মি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।
-
সুতরাং, ‘আগুন’ ও ‘কিরণ’ শব্দের বিভিন্ন সমার্থক ব্যবহার বাংলা সাহিত্যে সমৃদ্ধ ব্যঞ্জনা ও অর্থ বহন করে।

0
Updated: 1 month ago
'সত্যকে স্বীকার করতে অনেক ব্যক্তিরাই চায়না।'- এখানে ভুল ঘটেছে-
Created: 6 days ago
A
বানান ও প্রত্যয়ের
B
অর্থ ও বচনের
C
অর্থ ও প্রত্যয়ের
D
বানান ও বচনের
বাক্যটি “সত্যকে স্বীকার করতে অনেক ব্যক্তিরাই চায়না।” — এখানে দুটি প্রধান ভুল রয়েছে, একটি বানানজনিত এবং অন্যটি বচনজনিত। এই ভুলগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়—
বানানের ভুল:
-
“চায়না” শব্দটি প্রমিত বাংলা বানান নয়। সঠিক রূপ হলো “চায় না”।
-
“চায়না” কথ্য রূপে ব্যবহারযোগ্য হলেও লিখিত বা আনুষ্ঠানিক ভাষায় তা ভুল।
-
বাংলা একাডেমির প্রমিত বানান বিধি অনুযায়ী ক্রিয়াপদ ‘চাওয়া’-এর নেতিবাচক রূপে “চায় না” লেখা হয়।
-
উদাহরণ: “সে যেতে চায় না।”
বচনের ভুল:
-
“অনেক ব্যক্তিরাই” বাক্যাংশে “অনেক” ইতিমধ্যেই বহুবচন বোঝায়। তাই তার সঙ্গে “রা” প্রত্যয় যোগ করা অপ্রয়োজনীয়।
-
সঠিক হবে “অনেক ব্যক্তিই” অথবা “ব্যক্তিরাই” — উভয় রূপ ব্যাকরণসম্মত।
এই নিয়ম অনুযায়ী বাক্যটির শুদ্ধ রূপ হবে: “সত্যকে স্বীকার করতে অনেক ব্যক্তিই চায় না।”

0
Updated: 6 days ago