A
কর্মকারক
B
করণ কারণ
C
সম্বন্ধ কারক
D
অপাদান কারক
উত্তরের বিবরণ
করণ কারক
-
সংজ্ঞা: যে উপায়ে বা যার দ্বারা কর্তা কোনো ক্রিয়া সম্পাদন করে, তাকে করণ কারক বলে।
-
চিহ্নিত করা হয় সাধারণত “দ্বারা, দিয়ে, কর্তৃক” ইত্যাদি অনুসর্গ দ্বারা।
উদাহরণ:
-
ভেড়া দিয়ে চাষ করা সম্ভব নয়।
-
চাষিরা ধারালো কাস্তে দিয়ে ধান কাটছে।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)

0
Updated: 2 days ago
স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কী বলে?
Created: 2 weeks ago
A
ফলা
B
কার
C
ধ্বনি
D
অক্ষর
স্বরবর্ণের এবং কতগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের দুটি রুপ রয়েছে। স্বরবর্ণ যখন নিরপেক্ষ বা স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয়,অর্থাৎ কোন বর্ণের সঙ্গে যুক্ত হয় না, তখন এর পূর্ণরূপ লেখা হয়। একে বলা হয় প্রাথমিক বা পূর্নরূপ। আর স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কার বলে। এর অপর নাম সংক্ষিপ্ত স্বর। কার ১০ টি।

0
Updated: 2 weeks ago
সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমানের যে সমাস হয় তাকে বলা হয়–
Created: 9 hours ago
A
উপমান কর্মধারয়
B
রূপক কর্মধারয়
C
উপমিত কর্মধারয়
D
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
সাধারণ গুণের উল্লেখ না করে উপমেয় পদের সাথে উপমান পদের যে সমাস হয়, তাকে উপমিত কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন— মুখচন্দ্র = মুখ চন্দ্রের ন্যায় (সাধারণ বৈশিষ্ট্য অনুপস্থিত)

0
Updated: 9 hours ago
নাসিক্য বর্ণ কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
শ
B
হ
C
ল
D
ম
নাসিক্য বর্ণ
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে বাতাস মুখ ও নাক দিয়ে বা শুধু নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য ধ্বনি। এই ধ্বনিগুলোর প্রতীক যে বর্ণগুলোর মাধ্যমে প্রকাশ পায়, সেগুলোকে বলে নাসিক্য বর্ণ।
উদাহরণ: ঙ, ঞ, ণ, ন, ম।
উষ্ম ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণে মুখ থেকে হালকা উত্তাপের অনুভূতি হয়, সেগুলোকে বলে উষ্ম ধ্বনি।
উদাহরণ: স, শ, হ।
পার্শ্বিক ব্যঞ্জন
যেসব ধ্বনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা মাঝখান দিয়ে বাধা দেয় কিন্তু দুই পাশে বাতাস বের হয়, সেগুলোকে বলে পার্শ্বিক ধ্বনি।
উদাহরণ: ল।
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ, নবম-দশম শ্রেণি (২০১৯ ও ২০২১ সংস্করণ)

0
Updated: 3 weeks ago