A
২৫৬টি
B
৪০৯৬টি
C
৬৫৫৩৬টি
D
৪২৯৪৯৬৭২৯৬টি
উত্তরের বিবরণ
ইউনিকোড (Unicode)
-
ইউনিকোড হলো একটি 16-বিট আলফানিউমেরিক কোড, যার পূর্ণ নাম Universal Code।
-
এটি পৃথিবীর সকল ভাষার বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্ন ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
ইউনিকোডে প্রতিটি বর্ণের জন্য একটি বিশেষ সংখ্যা নির্ধারিত থাকে, যা 0000₁₆ থেকে 10FFFF₁₆ পর্যন্ত সীমার মধ্যে থাকে।
-
16-বিটের কারণে ইউনিকোডের মাধ্যমে মোট 65,536টি (2¹⁶) ভিন্ন চিহ্ন নির্দিষ্ট করা যায়।
-
এটি মানে, প্রতিটি ভাষার চিহ্নের জন্য সর্বোচ্চ 4 বাইট পর্যন্ত স্থান সংরক্ষণ করা সম্ভব।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 2 days ago
মোবাইল কমিউনিকেশনে 4G-এর ক্ষেত্রে 3G এর তুলনায় অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য কি?
Created: 1 week ago
A
ভয়েস টেলিফোনি
B
ভিডিও কল
C
মোবাইল টিভি
D
ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
৪জি (4G) সংক্রান্ত তথ্য
-
৪জি মানে ফোর্থ জেনারেশন (চতুর্থ প্রজন্ম) মোবাইল যোগাযোগ প্রযুক্তি।
-
৪জি নেটওয়ার্কে ব্যবহারকারীরা পান উন্নত মোবাইল ওয়েব সেবা, আইপি টেলিফোনি, ভিডিও কনফারেন্স, গেমিং সেবা, এইচডি মোবাইল টিভি, ৩ডি টেলিভিশন এবং ক্লাউড কম্পিউটিং-এর সুবিধা।
-
যুক্তরাষ্ট্রে স্প্রিন্ট নেক্সটেল ২০০৮ সালে মোবাইল ওয়াইম্যাক্স নেটওয়ার্ক চালু করে, এবং মেট্রোপিসিএস ২০১০ সালে প্রথম এলটিই (LTE) সেবা শুরু করে।
-
বাংলাদেশে ২০১৮ সালে মোবাইল ফোনে ৪জি (LTE) সেবা চালু হয়।
-
৩জি এবং ৪জি দুটোই তারবিহীন যোগাযোগের মাধ্যমে কল, ভিডিও কল, মোবাইল ইন্টারনেট এবং মোবাইল টিভির সুবিধা দেয়।
-
তবে ৪জি-তে অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে উচ্চ গতির মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যায়।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 week ago
একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেয়ার সুবিধা হলো-
Created: 1 week ago
A
অর্থ সাশ্রয়
B
সময় সাশ্রয়
C
স্থানের সাশ্রয়
D
উপরের সবকটি
অর্থ সাশ্রয়
- একই ধরনের বহুল ডিভাইস ক্রয়ের পরিবর্তে সবার মধ্যে ভাগ করে নেওয়ার ফলে অনেক বেশি অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব।
- প্রতি ব্যবহারকারীকে আলাদাভাবে ডিভাইস কিনতে হবে না।
সময় সাশ্রয়
- ডিভাইস ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে সময়ের অপচয় রোধ করা সম্ভব হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একই সময়ে প্রিন্টার শেয়ার করলে কাজের সময়ের অপচয় রোধ করা যায়।
স্থানের সাশ্রয়
- ডিভাইসগুলো একই স্থানে ভাগাভাগি করে নেওয়ার ফলে কম জায়গায় বেশি কাজ চালানো সম্ভব হয়।
- প্রতিটি ব্যবহারকারীর জন্য আলাদা ডিভাইস রাখতে হবে না।
তাই, একটি প্রতিষ্ঠানে ডিভাইস শেয়ারিং বা ভাগাভাগি করার প্রধান সুবিধা হলো অর্থ, সময় এবং স্থানের সাশ্রয়।

0
Updated: 1 week ago
MICR-এর পূর্ণরূপ কি?
Created: 1 week ago
A
Magnetic Ink Character Reader
B
Magnetic Ink Code Reader
C
Magnetic Ink Case Reader
D
কোনোটিই নয়
MICR
-
MICR-এর পূর্ণরূপ হলো Magnetic Ink Character Recognition।
-
এটি এমন একটি প্রযুক্তি যা মূলত ব্যাংক লেনদেনকে দ্রুত, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য করতে ব্যবহৃত হয়।
-
MICR প্রযুক্তির মাধ্যমে চেকের আসল-নকল যাচাই করা যায়।
-
এ ধরনের চেকে বিশেষ ধরনের চুম্বকীয় কালি ব্যবহার করা হয়।
-
যখন এই চেক স্ক্যান করা হয়, তখন এর চুম্বকীয় সংখ্যাগুলো কম্পিউটার নির্দিষ্ট সফটওয়্যার দ্বারা পড়া হয় এবং প্রক্রিয়াজাত করে সংরক্ষণ করা হয়।
মনে রাখার বিষয় হলো, নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলোতে (যেমন একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই, মাহবুবুর রহমান) MICR-এর পূর্ণরূপ হিসেবে সবসময় Magnetic Ink Character Recognition দেওয়া আছে। তবে যদি কোনো বহুনির্বাচনী প্রশ্নে অপশন হিসেবে Recognition না থেকে শুধু Reader দেওয়া থাকে, সেক্ষেত্রে সঠিক উত্তর হবে Magnetic Ink Character Reader।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি (মাহবুবুর রহমান)

0
Updated: 1 week ago