EDSAC কম্পিউটার-এ ডাটা সংরক্ষণের জন্য কি ধরনের মেমরী ব্যবহার হতো?
A
RAM
B
ROM
C
Mercury Delay Lines
D
Registors
উত্তরের বিবরণ
EDSAC
-
EDSAC হলো Electronic Delay Storage Automatic Calculator এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
-
এটি নির্মাণ করা হয় ১৯৪৭ সালে ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক মরিস উইলকস (Maurice Wilkes) এর নেতৃত্বে।
-
১৯৪৯ সালে EDSAC-এ প্রথম প্রোগ্রাম চালানো হয়।
-
কম্পিউটারে ডেটা ইনপুট করার জন্য punched tape ব্যবহার করা হতো।
-
মেমরি হিসেবে ব্যবহার করা হতো Mercury Delay Line Tubes।
-
EDSAC ছিল প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোন মেমোরীটি Non-volatile?
Created: 1 month ago
A
SRAM
B
DRAM
C
ROM
D
উপরের সবগুলোই
নন-ভোলাটাইল মেমরি
-
যে ধরনের মেমোরি থেকে বিদ্যুৎ চলে গেলেও তথ্য মুছে যায় না, তাকে নন-ভোলাটাইল মেমোরি বলে।
-
উদাহরণ: ROM (Read Only Memory)।
ভোলাটাইল মেমরি
-
যে মেমোরিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেলে সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়, তাকে ভোলাটাইল মেমোরি বলে।
-
উদাহরণ: RAM (Random Access Memory)।
SRAM (Static Random Access Memory)
-
SRAM হলো এক ধরনের RAM, যার পূর্ণরূপ Static Random Access Memory।
-
এই মেমোরি ফ্লিপ-ফ্লপ সার্কিট দ্বারা তৈরি হয়।
-
প্রতিটি ফ্লিপ-ফ্লপ একটি বিট (0 বা 1) ধরে রাখে।
-
যতক্ষণ বিদ্যুৎ থাকে, ততক্ষণ ডেটা এতে সংরক্ষিত থাকে।
DRAM (Dynamic Random Access Memory)
-
DRAM এর পূর্ণরূপ হলো Dynamic Random Access Memory।
-
এটি তৈরি হয় MOSFET ট্রানজিস্টর ও ক্যাপাসিটর দিয়ে।
-
ডেটা সংরক্ষণের জন্য ক্যাপাসিটরের চার্জ বারবার রিফ্রেশ করতে হয়, নইলে ডেটা মুছে যায়।
উৎস: মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
EEPROM-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Electronically Encrypted Permanent Read-Only Memory
B
Electrically Erasable Programmable Read Only Memory
C
Electrically Efficient Programmable RAM
D
Electrically Erasable Primary Read-Only Memory
EEPROM (Electrically Erasable Programmable Read-Only Memory)
সংজ্ঞা:
EEPROM হলো একটি নন-ভলাটাইল মেমরি, যা বিদ্যুৎ বন্ধ থাকলেও তথ্য ধরে রাখে। এটি ব্যবহারকারীর ইলেকট্রিক্যালি তথ্য মুছে ফেলা এবং পুনঃলিখতে সক্ষম।
বৈশিষ্ট্য:
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য হারায় না (Non-Volatile)।
তথ্য মুছে ফেলা বা পুনঃলিখন সরাসরি ডিভাইসে সম্ভব।
EPROM-এর তুলনায় দ্রুত এবং আংশিক ডেটা মুছে ফেলা যায়।
সাধারণত ব্যবহার হয়:
মাইক্রোকন্ট্রোলার
কম্পিউটার BIOS
অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস
সারসংক্ষেপ:
EEPROM ROM বা PROM-এর তুলনায় বেশি ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক, কারণ এটি সরাসরি প্রোগ্রাম করা এবং পরিবর্তন করা যায়, কোনো হার্ডওয়্যার খুলতে হয় না।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি কম্পিউটারের প্রাইমারি মেমোরি?
Created: 1 month ago
A
RAM
B
Hard Disk
C
Pen drive
D
কোনোটিই নয়
স্টোরেজ ডিভাইস
স্টোরেজ ডিভাইস হলো সেই ডিভাইস যা কম্পিউটারকে ডেটা ও প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে। এগুলো থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য গ্রহণ করে কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে। স্টোরেজ ডিভাইস প্রধানত দুই ধরনের:
১. প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
২. সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ ডিভাইস
প্রাইমারি স্টোরেজ হলো মাইক্রোপ্রসেসরের মূল কর্মক্ষেত্র। যখন কোনো প্রোগ্রাম কম্পিউটারে চলছে, তখন প্রোগ্রামের তথ্য ও আংশিক ফলাফল সাময়িকভাবে এখানে রাখা হয়। সাধারণ উদাহরণ হলো RAM (র্যান্ডম অ্যাকসেস মেমোরি)।
প্রাইমারি স্টোরেজের বৈশিষ্ট্য
-
CPU-এর সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত থাকে।
-
প্রক্রিয়াকরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ডেটা এখানে রাখা হয়।
-
ডেটা অ্যাকসেসের সময় খুব কম।
-
ধারণক্ষমতা সাধারণত কম।
-
ডেটা স্থানান্তরের গতি বেশি।
-
বিদ্যুৎ বন্ধ হলে তথ্য মুছে যায়।
সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস
সেকেন্ডারি স্টোরেজ হলো কম্পিউটারের সহায়ক স্মৃতি। এখানে ডেটা দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়। উদাহরণ:
-
হার্ড ডিস্ক
-
ফ্লপি ডিস্ক
-
পেনড্রাইভ
-
সিডি / ডিভিডি / ব্লু-রে ডিস্ক
-
মেমোরি কার্ড
-
স্মার্ট কার্ড
উৎসঃমৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা, বিবিএ প্রোগ্রাম, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago