A
ভিটামিন 'ই'
B
ভিটামিন 'কে'
C
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স
D
ভিটামিন 'এ'
উত্তরের বিবরণ
ভিটামিন ও তাদের উৎস
-
ভিটামিন B কমপ্লেক্স – চা পাতা ও বৃষ্টির পানিতে পাওয়া যায়।
-
ভিটামিন E – সবুজ শাকসবজি, তৈলবীজ ও হাঙ্গর মাছের যকৃতের তেলে রয়েছে।
-
ভিটামিন K – প্রধান উৎস হলো সবুজ শাকসবজি ও দুগ্ধজাত দ্রব্য।
-
ভিটামিন A – মাছের তেল, দুধ, মলা মাছ, মাছের মাথা এবং গাজরে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়।
ভিটামিনের দ্রাব্যতা অনুযায়ী ভাগ:
-
স্নেহে দ্রবণীয় (Fat-soluble) ভিটামিন: A, D, E, K
-
পানিতে দ্রবণীয় (Water-soluble) ভিটামিন: B কমপ্লেক্স ও C
উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 days ago
বরফ পানিতে ভাসে কারণ বরফের তুলনায় পানির-
Created: 1 week ago
A
ঘনত্ব কম
B
ঘনত্ব বেশি
C
তাপমাত্রা বেশি
D
দ্রবণীয়তা বেশি
যখন পানি জমে বরফে পরিণত হয়, তখন তার আয়তন বাড়ে। এর ফলে বরফের ঘনত্ব পানির তুলনায় কম হয়। অর্থাৎ, একই পরিমাণ পানি যখন বরফে পরিণত হয়, তখন সেটি বেশি জায়গা দখল করে।
তাই সমান ওজনের বরফ পানির চেয়ে বেশি স্থান নেয়। যেহেতু বরফের ঘনত্ব পানির চেয়ে কম, তাই বরফ পানিতে ভাসে।
উৎস: Encyclopaedia Britannica (Britannica.com)

0
Updated: 1 week ago
কোনটি জারক পদার্থ নয়?
Created: 2 days ago
A
হাইড্রোজেন
B
অক্সিজেন
C
ক্লোরিন
D
ব্রোমিন
জারণ-বিজারণে জারক ও বিজারক পদার্থ
১. জারক পদার্থ (Oxidant):
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে, তাকে জারক বা অক্সিডেন্ট বলে।
-
ইলেকট্রন গ্রহণ করার পর জারক নিজেই বিজারিত (কম্পাউন্ড বা পদার্থ কম আয়ন বা কম শক্তিশালী অবস্থায় আসে) হয়।
-
কোনো পদার্থের ইলেকট্রন গ্রহণের ক্ষমতা যত বেশি, সেই পদার্থ তত বেশি জারকধর্মী।
উদাহরণ:
SO₂, O₂, Cl₂, Br₂, HNO₃, H₂SO₄, H₂O₂
২. বিজারক পদার্থ (Reductant):
-
জারণ-বিজারণ বিক্রিয়ায় যে পদার্থ ইলেকট্রন দানে সক্ষম, তাকে বিজারক বা রিডাক্ট্যান্ট বলে।
-
ইলেকট্রন দানের পর বিজারক নিজেই জারিত হয়।
-
কোনো পদার্থের ইলেকট্রন দানের ক্ষমতা যত বেশি, সেই পদার্থ তত বেশি বিজারকধর্মী।
উদাহরণ:
H, Li, Na, K, Rb — এগুলো তীব্র বিজারক।
Mg, Ca, SO₂, H₂S, H₂O₂ — এগুলোও বিজারক হিসেবে কাজ করে।
৩. বিশেষ কিছু মন্তব্য:
-
SO₂ একসাথে জারক ও বিজারক উভয় ভূমিকা পালন করতে পারে।
-
H₂O₂ সাধারণত জারকের মতো কাজ করে, কিন্তু অম্লীয় বা ক্ষারীয় পরিবেশে এটি বিজারক হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 2 days ago
ফল পাকানোর জন্য দায়ী কী?
Created: 4 weeks ago
A
ইথিলিন
B
প্রপিন
C
লাইকোপেন
D
মিথিলিন
ফল (Fruit)
-
ফুলের গর্ভাশয় পরিপক্ক হয়ে ফল তৈরি করে।
-
বীজপাতার সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে ফলকে দুই ভাগ করা হয়:
— একবীজপত্রী ফল (যেমন আম)
— বহু বীজপত্রী ফল (যেমন বরই) -
পরাগায়নের ধরন অনুযায়ী ফল দুই রকম:
— স্ব-পরাগী ফল
— পর-পরাগী ফল
— কখনও কখনও স্ব ও পর-পরাগী উভয় ধরণের ফলও হয়। -
গাছের জীবনকালের ওপর ভিত্তি করে ফলকে ভাগ করা হয়:
— স্বল্পমেয়াদী ফল
— দীর্ঘমেয়াদী ফল -
ফল দেওয়ার প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে:
— মনোকারপিক ফল (একটি গর্ভাশয় থেকে)
— পলিকারপিক ফল (একাধিক গর্ভাশয় থেকে) -
উৎপত্তির দিক থেকে ফল দুই রকম:
— প্রকৃত ফল (ফুলের গর্ভাশয় থেকে তৈরি)
— অপ্রকৃত ফল (ফুলের অন্য অংশ থেকে তৈরি) -
ফল পাকানোর জন্য প্রধান হরমোন হলো ইথিলিন।
-
ফলের লাল রঙের জন্য দায়ী রঞ্জক হলো লাইকোপেন।
-
ফুলের মঞ্জরীর গঠন অনুযায়ী ফলকে ভাগ করা হয়:
— সরল ফল
— যৌগিক ফল
— গুচ্ছফল -
ফলের বাইরের খোলস বা পেরিকার্পের বুনট অনুযায়ী:
— নিরস ফল
— সরস ফল
উৎস: স্কুল অব এগ্রিকালচার এন্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 4 weeks ago