ইউনিকোডের মাধ্যমে সম্ভাব্য কতগুলো চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়?
A
২৫৬টি
B
৪০৯৬টি
C
৬৫৫৩৬টি
D
৪২৯৪৯৬৭২৯৬টি
উত্তরের বিবরণ
ইউনিকোড (Unicode)
-
ইউনিকোড হলো একটি 16-বিট আলফানিউমেরিক কোড, যার পূর্ণ নাম Universal Code।
-
এটি পৃথিবীর সকল ভাষার বর্ণ, সংখ্যা ও চিহ্ন ডিজিটাল ডিভাইসে ব্যবহারের জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
ইউনিকোডে প্রতিটি বর্ণের জন্য একটি বিশেষ সংখ্যা নির্ধারিত থাকে, যা 0000₁₆ থেকে 10FFFF₁₆ পর্যন্ত সীমার মধ্যে থাকে।
-
16-বিটের কারণে ইউনিকোডের মাধ্যমে মোট 65,536টি (2¹⁶) ভিন্ন চিহ্ন নির্দিষ্ট করা যায়।
-
এটি মানে, প্রতিটি ভাষার চিহ্নের জন্য সর্বোচ্চ 4 বাইট পর্যন্ত স্থান সংরক্ষণ করা সম্ভব।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 1 month ago
যে সাইবার আক্রমণ সংঘটিত হলে গ্রাহকের বৈধ অনুরােধসমূহ কোন একটি web server সম্পূর্ণ করতে ব্যর্থ হয় সেটি কী নামে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
Phishing
B
Man-in-the-Middle
C
Denial of Service
D
উপরের কোনটিই নয়
সাইবার নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু গুরুত্বপূর্ণ আক্রমণপদ্ধতি রয়েছে, যা কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করে। এগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে জানা জরুরি।
-
Denial of Service (DoS): এটি একটি সাইবার আক্রমণ, যেখানে গ্রাহকের বৈধ অনুরোধসমূহ একটি ওয়েব সার্ভার সম্পূর্ণ করতে ব্যর্থ হয়। এই আক্রমণের ফলে কম্পিউটার বা ডিভাইস তার মূল কার্যকারিতা ঠিকমতো পালন করতে পারে না।
-
DDoS Attack:
-
DDoS এর পূর্ণরূপ হলো Distributed Denial of Service।
-
এটি এক ধরণের সাইবার অপরাধ।
-
DDoS আক্রমণে একাধিক নেটওয়ার্ক বা কম্পিউটার ব্যবহার করে একটি সিস্টেম বা ওয়েবসাইটে অতিরিক্ত লোড সৃষ্টি করা হয়, যা সিস্টেমের কার্যক্রমকে ধীর করে বা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়।
-
DoS আক্রমণে একটি একক নেটওয়ার্ক লক্ষ্য করা হয়, আর DDoS আক্রমণে একাধিক নেটওয়ার্ককে একইসাথে লক্ষ্য করা হয়।
-
-
Man-in-the-Middle (MITM): দুই কম্পিউটারের মধ্যে যোগাযোগের সময় একটি তৃতীয় পক্ষ হ্যাকার হিসাবে অনুপ্রবেশ করলে সেটিকে ম্যান-ইন-দ্যা-মিডল অ্যাটাক বলা হয়। এর মাধ্যমে হ্যাকার টার্গেটের গোপনীয় তথ্য, যেমন ব্যক্তিগত বা আর্থিক তথ্য, চুরি বা সংগ্রহ করতে পারে।
-
Phishing: ফিশিং হলো এমন একটি হ্যাকিং পদ্ধতি যেখানে হ্যাকার একটি লোভনীয় অফার বা ইমেইল ব্যবহার করে আসল ওয়েবসাইটের নকল তৈরি করে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যেমন লগইন ক্রেডেনশিয়াল বা আর্থিক তথ্য, চুরি করা হয়।

0
Updated: 1 month ago
Keyboard এবং CPU-এর মধ্যে কোন পদ্ধতিতে data transmission হয়?
Created: 1 month ago
A
Simplex
B
Duplex
C
Half duplex
D
Triplex
ডাটা ট্রান্সমিশন মোড হলো উৎস থেকে গন্তব্যে ডাটা পাঠানোর পদ্ধতি, যেখানে মূলত ডাটা প্রবাহের দিককে বিবেচনা করা হয়। ডাটা ট্রান্সমিশন মোডকে ডাটা প্রবাহের দিকের উপর ভিত্তি করে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো:
-
সিমপ্লেক্স (Simplex):
-
এটি এমন একটি ডাটা প্রেরণের মোড যেখানে ডাটা শুধুমাত্র একদিকে প্রেরণ করা যায়।
-
গ্রাহক যন্ত্রটি কখনোই প্রেরক যন্ত্রকে ডাটা পাঠাতে পারে না।
-
উদাহরণ: রেডিও, টেলিভিশন, কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডাটা প্রেরণ।
-
-
হাফ-ডুপ্লেক্স (Half-Duplex):
-
এই মোডে যেকোনো প্রান্ত ডাটা গ্রহণ বা প্রেরণ করতে পারে, কিন্তু এক সময়ে উভয়টি করা সম্ভব নয়।
-
উদাহরণ: ওয়াকিটকি, যেখানে একটি প্রান্ত ডাটা প্রেরণ করলে অন্য প্রান্ত শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারে।
-
-
ফুল-ডুপ্লেক্স (Full-Duplex):
-
এই মোডে একই সময়ে উভয় দিক থেকে ডাটা প্রেরণ এবং গ্রহণ করা সম্ভব।
-
যে কোনো প্রান্ত প্রেরণ বা গ্রহণের সময় প্রয়োজনমতো উভয় কাজ করতে পারে।
-
উদাহরণ: টেলিফোন, মোবাইল।
-

0
Updated: 1 month ago
GPU-এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 2 weeks ago
A
Graph Processing Unit
B
Graphic Processing Unit
C
Graphics Processing Unit
D
Geographical Processing Unit
GPU বা Graphics Processing Unit হলো একটি বিশেষ ধরনের প্রসেসর যা গ্রাফিক্স এবং ভিডিও সংক্রান্ত কাজের জন্য ডিজাইন করা। এটি মূলত গ্রাফিক্স, ইফেক্ট এবং ভিডিও প্রোসেসিং এ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আজকের দিনে ভিডিও গেমস খেলার ক্ষেত্রে GPU এর ব্যবহার অত্যন্ত সাধারণ।
-
পূর্ণরূপ: GPU = Graphics Processing Unit
-
মূল কাজ: গ্রাফিক্স, ইফেক্ট এবং ভিডিও পরিচালনা করা
-
ব্যবহার: ভিডিও গেমস খেলা এবং অন্যান্য গ্রাফিক্যাল অ্যাপ্লিকেশন

0
Updated: 2 weeks ago