প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেন কি পরিমাণ থাকে?
A
৪০ - ৫০ ভাগ
B
৬০ - ৭০ ভাগ
C
৮০ - ৯০ ভাগ
D
৩০ - ২৫ ভাগ
উত্তরের বিবরণ
প্রাকৃতিক গ্যাস
প্রাকৃতিক গ্যাস হলো শক্তির একটি পরিচিত উৎস। এটি মূলত ভূগর্ভ থেকে আহরণ করা হয় এবং তাপশক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। তাপশক্তি থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজেও প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
পৃথিবীর অভ্যন্তরে প্রচন্ড তাপ ও চাপের প্রভাবে প্রাকৃতিক গ্যাস গঠিত হয়। এটি সাধারণত পেট্রোলিয়াম কূপের কাছাকাছি পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন (Methane)। তাই এটি জীবাশ্ম শক্তির একটি উদাহরণ।
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদানসমূহ:
-
মিথেন (CH₄): ৮০–৯০% (বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে ৯৫–৯৯%)
-
ইথেন (C₂H₆): প্রায় ১৩%
-
প্রোপেন (C₃H₈): প্রায় ৩%
-
এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন এবং নাইট্রোজেনও কিছু পরিমাণে থাকে।
প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তাপ ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
উৎস: রসায়ন, নবম-দশম শ্রেণি ও পদার্থবিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
ফুসফুস আবৃত থাকে কোন পর্দা দ্বারা?
Created: 1 month ago
A
ডায়াফ্রাম
B
প্লুরা
C
পেরিকার্ডিয়াম
D
আলভিওলাস
ফুসফুস (Lung):
- ফুসফুস শ্বসনতন্ত্রের প্রধান অঙ্গ।
- বক্ষগহ্বরের ভিতর হৃৎপিণ্ডের দুই পাশে দুটি ফুসফুস অবস্থিত।
- এটি স্পঞ্জের মতো নরম, কোমল ও হালকা লালচে রঙের।
- ডান ফুসফুস তিন খণ্ডে এবং বাম ফুসফুস দুই খণ্ডে বিভক্ত।
- ফুসফুস দুই ভাঁজবিশিষ্ট প্লুরা নামক পর্দা দিয়ে আবৃত।
- দুই ভাঁজের মধ্যে এক প্রকার রস নির্গত হয়। ফলে শ্বাসক্রিয়া চলার সময় ফুসফুসের সাথে বক্ষগাত্রের কোনো ঘর্ষণ হয় না।
- ফুসফুসে অসংখ্য বায়ুথলি বা বায়ুকোষ, সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম শ্বাসনালি ও রক্তনালি থাকে।
- বায়ুথলিগুলোকে বলে অ্যালভিওলাস (Alveolus)।
- বায়ুথলিগুলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অণুক্লোম শাখাপ্রান্তে মৌচাকের মতো অবস্থিত।
- নাসাপথ দিয়ে বায়ু সরাসরি বায়ুথলিতে যাতায়াত করতে পারে।
- বায়ুথলি পাতলা আবরণী দিয়ে আবৃত এবং প্রতিটি বায়ুথলি কৈশিকনালিকা দিয়ে পরিবেষ্টিত।
- বায়ু প্রবেশ করলে এগুলো বেলুনের মতো ফুলে ওঠে এবং পরে আপনা-আপনি সংকুচিত হয়।
- বায়ুথলি ও কৈশিক নালিকার গাত্র এত পাতলা যে এর ভিতর দিয়ে গ্যাসীয় আদানপ্রদান ঘটে।

উৎস: জীববিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 1 month ago
ডায়োড সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়-
Created: 2 months ago
A
ক্যাপাসিটর হিসেবে
B
ট্রান্সফরমার হিসেবে
C
রেজিস্টর হিসেবে
D
রেক্টিফায়ার হিসেবে
ডায়োড হলো এমন একটি ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা বিদ্যুতের প্রবাহকে একদিকে যেতে দেয়, কিন্তু উল্টো দিকে যেতে দেয় না।
এটি নানা কাজে ব্যবহৃত হয়।
সাধারণ ডায়োড ছাড়াও Light Emitting Diode (LED) নামে ছোট ছোট রঙিন আলোও আছে।
ডায়োড তৈরি হয় যখন একটি p-টাইপ অর্ধপরিবাহী এবং একটি n-টাইপ অর্ধপরিবাহী একসাথে যুক্ত হয়। একে বলা হয় p-n জাংশন ডায়োড।
ডায়োড মূলত রেকটিফায়ার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রেকটিফায়ারের কাজ হলো AC (অলটারনেটিং কারেন্ট) কে DC (ডাইরেক্ট কারেন্ট) এ পরিবর্তন করা।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি।

0
Updated: 2 months ago
MKS পদ্ধতিতে ভরের একক-
Created: 2 months ago
A
কিলোগ্রাম
B
পাউন্ড
C
গ্রাম
D
আউন্স
একক পদ্ধতি (Unit Systems)
১. এম.কে.এস. পদ্ধতি (মিটার-কিলোগ্রাম-সেকেন্ড)
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: মিটার (m)
-
ভর পরিমাপের একক: কিলোগ্রাম (kg)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
২. সি.জি.এস. পদ্ধতি (সেন্টিমিটার-গ্রাম-সেকেন্ড):
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: সেন্টিমিটার (cm)
-
ভর পরিমাপের একক: গ্রাম (g)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
৩. এফ.পি.এস. পদ্ধতি (ফুট-পাউন্ড-সেকেন্ড):
-
দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক: ফুট (ft)
-
ভর পরিমাপের একক: পাউন্ড (lb)
-
সময় পরিমাপের একক: সেকেন্ড (s)
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ।

0
Updated: 2 months ago