নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে কি বলা হয়?
A
ফিশন
B
মেসন
C
ফিউশন
D
ফিউশন ও মেসন
উত্তরের বিবরণ
নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপাদনের প্রক্রিয়া
পরমাণুর নিউক্লিয়াস থেকে শক্তি উৎপন্ন করার দুটি প্রধান পদ্ধতি রয়েছে:
নিউক্লিয়ার ফিশন (নিউক্লিয়াস বিভাজন):
যে প্রক্রিয়ায় একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস শক্তিশালী কণার আঘাতের ফলে দুই বা তার বেশি সমান অংশে বিভক্ত হয় এবং বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিশন বলা হয়।
নিউক্লিয়ার ফিউশন (নিউক্লিয়াস সংযোজন):
যে প্রক্রিয়ায় একাধিক হালকা নিউক্লিয়াস মিলিত হয়ে একটি ভারী নিউক্লিয়াস গঠন করে এবং এতে প্রচুর শক্তি উৎপন্ন হয়, তাকে নিউক্লিয়ার ফিউশন বলা হয়।
উৎস: সাধারণ বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 month ago
'কেপলার-৪৫২বি' কী?
Created: 4 weeks ago
A
একটি মহাকাশযান
B
পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ
C
সূর্যের মতো একটি নক্ষত্র
D
NASA-এর অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ
'কেপলার ৪৫২ বি' হলো পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ যা আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থান করছে এবং এটি একটি সূর্যের মতো নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান। এই গ্রহের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ:
-
নক্ষত্রটি সূর্যের চেয়ে প্রায় ৪% বড় এবং ১০% বেশি উজ্জ্বল।
-
নক্ষত্রটির বয়স প্রায় ১৫০ কোটি বছর।
-
গ্রহটি পাথুরে প্রাকৃতিক গঠনযুক্ত, অর্থাৎ এটি একটি রক গ্রহ।
-
এটি নাসার বিজ্ঞানীরা ২০১৫ সালে আবিষ্কার করেছিলেন।

0
Updated: 4 weeks ago
সূর্য পৃষ্ঠের উত্তাপ কত?
Created: 2 months ago
A
৬০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
B
৮০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
C
১০০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
D
১২০০০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড
সূর্য (Sun)
-
সূর্য হলো একটি নক্ষত্র।
-
এর গায়ের তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
-
এটি আগুনের মতো জ্বলন্ত একটি গ্যাসের গোলা।
-
সূর্য মূলত হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত।
-
এটি মাঝারি আকারের এবং হলুদ রঙের।
-
সূর্যের ব্যাস প্রায় ১৩,৮৪,০০০ কিলোমিটার।
-
এটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।
-
সূর্য থেকে যে তাপ বের হয়, তার খুবই অল্প অংশ পৃথিবীতে পৌঁছে—প্রায় ২০০ কোটিতে ১ ভাগ।
-
আলো প্রতি সেকেন্ডে ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ চলে।
-
তাই সূর্যের আলো পৃথিবীতে আসতে সময় লাগে প্রায় ৮ মিনিট ১৯ সেকেন্ড।
-
সূর্যের সবচেয়ে কাছের অন্য একটি নক্ষত্রের নাম হলো প্রক্সিমা সেন্টোরাই।

0
Updated: 2 months ago
নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোনটি?
Created: 2 months ago
A
পরমাণু শক্তি
B
কয়লা
C
পেট্রোল
D
প্রাকৃতিক গ্যাস
নবায়নযোগ্য জ্বালানি বা শক্তি হলো এমন জ্বালানি যা ব্যবহার করার পর শেষ হয় না এবং বারবার পাওয়া বা ব্যবহার করা যায়। যেমন:
-
সৌরশক্তি (সূর্যের তাপ),
-
বায়ু শক্তি,
-
জলবিদ্যুৎ,
-
ভূ-তাপ শক্তি (জিওথার্মাল),
-
পরমাণু শক্তি,
-
বায়োগ্যাস ইত্যাদি।
অন্যদিকে, অনবায়নযোগ্য জ্বালানি হলো যেগুলো একবার ব্যবহার করলে শেষ হয়ে যায় এবং পুনরায় পাওয়া যায় না। যেমন:
-
কয়লা,
-
প্রাকৃতিক গ্যাস,
-
খনিজ তেল,
-
পারমাণবিক জ্বালানি।
সূত্র: পদার্থবিজ্ঞান, ৯ম-১০ম শ্রেণি, এনসিটিবি।

0
Updated: 2 months ago