শূন্য মাধ্যমে শব্দের বেগ কত?
A
২৮০ m/s
B
০
C
৩৩২ m/s
D
১১২০ m/s
উত্তরের বিবরণ
শব্দের গতি এবং মাধ্যম
-
শব্দ হল এক ধরনের যান্ত্রিক তরঙ্গ, অর্থাৎ শব্দ চলার জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন।
-
কঠিন পদার্থে শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি হয়, যেমন ইস্পাত বা লোহা। কারণ এখানে কণাগুলোর ঘনত্ব বেশি এবং তারা কম দমনীয়।
-
তরল পদার্থে (যেমন পানি) শব্দের গতি কঠিনের তুলনায় কম।
-
বায়বীয় পদার্থে (যেমন বায়ু) শব্দের গতি আরও কম।
-
শূন্য বা ভ্যাকুয়ামে শব্দ যেতে পারে না, তাই এখানে শব্দের বেগ শূন্য হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি

0
Updated: 1 month ago
কোথায় দিন রাত্রি সর্বত্র সমান?
Created: 2 months ago
A
মেরু অঞ্চলে
B
নিরক্ষরেখায়
C
উত্তর গোলার্ধে
D
দক্ষিণ গোলার্ধে
নিরক্ষরেখা:
- দুই মেরু থেকে সমান দূরত্বে পৃথিবীকে পূর্ব-পশ্চিমে বেষ্টন করে যে রেখা কল্পনা করা হয়েছে, তাকে নিরক্ষরেখা বলে।
- এই নিরক্ষরেখাটির মান ০ ডিগ্রি, এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- পৃথিবী গোলাকৃতির হওয়ায় এ রেখাও বৃত্তাকার।
- নিরক্ষরেখা পৃথিবীকে উত্তর ও দক্ষিণে সমান দুই ভাবে ভাগ করেছে।
- এ রেখার উত্তরে পৃথিবীর অর্ধাংশকে উত্তর গোলার্ধ এবং দক্ষিণের অর্ধাংশকে দক্ষিণ গোলার্ধ বলা হয়।
- এই রেখাটির মান ০ ডিগ্রি। এখানে দিন রাত সর্বত্র সমান।
- নিরক্ষরেখার সাহায্যে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধের কোনো স্থানের কৌণিক দূরত্ব স্থির করা হয়।
উৎস: ভূগোল, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 2 months ago
অ্যালটিমিটার (Altimeter) কি?
Created: 2 months ago
A
তাপ পরিমাপক যন্ত্র
B
উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র
C
গ্যাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র
D
উচ্চতা পরিমাপক যন্ত্র
অ্যালটিমিটার – এটি একটি যন্ত্র যা উড়োজাহাজ বা অন্যান্য যানবাহনের উচ্চতা মাপতে সাহায্য করে।
-
ক্যালরিমিটার – তাপমাত্রা পরিবর্তন পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
-
ম্যানোমিটার – গ্যাস বা বায়ুর চাপ নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
ট্যাকোমিটার – এটি উড়োজাহাজের চলমান গতি বা RPM (প্রতি মিনিটে ঘূর্ণনের সংখ্যা) পরিমাপ করে।
-
ওডোমিটার – মোটরগাড়ির মোট চলমান দূরত্ব পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
-
অডিওমিটার – শব্দের তীব্রতা বা উচ্চতা পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ (Encyclopedia Britannica)

0
Updated: 2 months ago
কোনটি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস?
Created: 1 month ago
A
তেল
B
সমুদ্রের ঢেউ
C
গ্যাস
D
কয়লা
শক্তির উৎস দুটি প্রকারে বিভক্ত
-
নবায়নযোগ্য শক্তি (Renewable Energy)
-
এটি এমন শক্তি যা বারবার ব্যবহার করা যায়।
-
পরিবেশ বান্ধব হওয়ায় এটিকে গ্রীন শক্তিও বলা হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ:
-
সৌরশক্তি (সূর্যের আলো থেকে)
-
বায়ু শক্তি (হাওয়ার প্রবাহ থেকে)
-
জলবিদ্যুৎ (নদী ও জলপ্রবাহ থেকে)
-
জোয়ার-ভাটা শক্তি
-
ভূ-তাপীয় শক্তি
-
সমুদ্রের ঢেউ থেকে শক্তি ইত্যাদি।
-
-
-
অনবায়নযোগ্য শক্তি (Non-Renewable Energy)
-
এটি এমন শক্তি যা পুনরায় ব্যবহার করা যায় না।
-
উদাহরণস্বরূপ:
-
কয়লা
-
খনিজ তেল (পেট্রোলিয়াম)
-
প্রাকৃতিক গ্যাস
-
নিউক্লিয়ার শক্তি ইত্যাদি।
-
-
উৎস: পদার্থ বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago