চন্দ্রে কোনো বস্তুর ওজন পৃথিবীর ওজনের-
A
দশ ভাগের একভাগ
B
ছয় ভাগের একভাগ
C
তিন ভাগের একভাগ
D
চার ভাগের একভাগ
উত্তরের বিবরণ
ওজন
-
পৃথিবী কোনো বস্তুকে তার কেন্দ্রের দিকে টেনে আনে। এই টান বা আকর্ষণের বলকেই বস্তুর ওজন বলা হয়।
-
পৃথিবী থেকে যত ওপরে উঠা যায়, আকর্ষণের শক্তি তত কমে যায়, ফলে ওজনও ধীরে ধীরে কমে।
-
চাঁদে পৃথিবীর তুলনায় মহাকর্ষ শক্তি অনেক কম। তাই কোনো বস্তুর ওজন চাঁদে পৃথিবীর ওজনের ছয় ভাগের এক ভাগ (১/৬) হয়।
-
উদাহরণ: পৃথিবীতে যদি কোনো বস্তুর ওজন হয় ৬০ নিউটন, তবে একই বস্তু চাঁদে হবে মাত্র ১০ নিউটন।
উৎস: বিজ্ঞান (অষ্টম শ্রেণি)

0
Updated: 1 month ago
আইনস্টাইন নােবেল পুরস্কার পান-
Created: 1 month ago
A
আপেক্ষিক তত্ত্বের উপর
B
মহাকর্ষীয় ধ্রুবক আবিষ্কারের জন্য
C
কৃষ্ণগহ্বর আবিষ্কারের জন্য
D
আলোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য
যখন কোনো ধাতুর উপর আলো পড়ে এবং সঙ্গে সঙ্গে ইলেকট্রন নির্গত হয়, তখন সেই ঘটনাকে ফটো-তড়িৎ ক্রিয়া বলা হয়।
১৯০৫ সালে বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন কোয়ান্টাম তত্ত্ব ব্যবহার করে এই ফটো-তড়িৎ ক্রিয়ার সঠিক ব্যাখ্যা প্রদান করেন। এ আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
এছাড়াও, তিনি পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে বিখ্যাত ভর-শক্তি সম্পর্কের সূত্র প্রবর্তন করেন, যা হলো —
উৎস: উচ্চ মাধ্যমিক পদার্থবিজ্ঞান (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি)

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি ক্ষারকীয় অক্সাইড?
Created: 2 months ago
A
P4O10
B
MgO
C
CO
D
ZnO
ক্ষারকীয় অক্সাইড হলো এমন ধরনের অক্সাইড যা পানিতে মিলিয়ে ক্ষারীয় পদার্থ তৈরি করে।
MgO (ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড) একটি ধাতব অক্সাইড এবং এটি সাধারণত ক্ষারকীয় হয়।
যখন MgO পানির সঙ্গে মিশে, তখন এটি ম্যাগনেশিয়াম হাইড্রোক্সাইড (Mg(OH)₂) তৈরি করে, যা একটি ক্ষার।
সুতরাং, ম্যাগনেশিয়াম অক্সাইড একটি সাধারণ ক্ষারকীয় অক্সাইড, কারণ এতে অক্সাইড আয়ন থাকে।

0
Updated: 2 months ago
ডিমে কোন ভিটামিন নেই?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-এ
B
ভিটামিন-বি
C
ভিটামিন-সি
D
ভিটামিন-ডি
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এবং এর উৎস
-
ভিটামিন সি-কে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বলা হয়।
-
এটি প্রধানত বিভিন্ন ফল ও সবুজ শাকসবজিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ: পেয়ারা, বাতাবী লেবু, কমলা, আমড়া, বাঁধাকপি, টমেটো, আনারস, কাঁচা মরিচ, তাজা শাকসবজি ইত্যাদি।
-
সবুজ শাকসবজি যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাকেও ভিটামিন সি থাকে।
-
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি।
-
ডিম ও দুধে ভিটামিন সি নেই, তবে এতে অন্যান্য সব ভিটামিন পাওয়া যায়।
অন্য ভিটামিন ও উৎস
-
ভিটামিন এ: দুধ, মাখন, চর্বি, ডিম, গাজর, আম, কাঁঠাল, রঙিন শাকসবজি, মলা মাছ ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন বি: ঈস্ট, ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, অঙ্কুরিত ছোলা, মুগ ডাল, মটর, ফুলকপি, চিনাবাদাম, শিমের বীচি, কলিজা, হৃদপিন্ড, দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন ডি: ডিম, দুধ, কলিজা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছের তেল, ভোজ্য তেল ইত্যাদিতে থাকে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago