সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
A
নতুন দিল্লি
B
কলম্বো
C
ঢাকা
D
কাঠমান্ডু
উত্তরের বিবরণ
SAARC Disaster Management Centre (SDMC) ২০০৬ সালে ভারতের নতুন দিল্লিতে প্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতে ২০১৬ সালে একে পুনর্গঠন করে গুজরাটের গান্ধীনগরে স্থানান্তর করা হয়। তবে মূল কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছিল নতুন দিল্লিতেই।
তাই আপনার দেওয়া অপশনের মধ্যে সঠিক উত্তর হবে – নতুন দিল্লি।

0
Updated: 1 month ago
প্রশিক্ষণ ও গণসচেতনতা বৃদ্ধি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কোনটির অন্তর্গত?
Created: 1 month ago
A
প্রতিরোধ
B
দুর্যোগ প্রস্তুতি
C
উন্নয়ন
D
সাড়াদান
প্রতিরোধ (Prevention)
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধ করা সম্ভব না হলেও এর ক্ষয়ক্ষতি কমানোর ব্যাপারে প্রতিরোধ কার্যক্রম সফলতা বয়ে আনতে পারে।
-
দুর্যোগ প্রতিরোধের কাঠামোগত এবং অকাঠামোগত প্রশমনের ব্যবস্থা রয়েছে।
কাঠামোগত প্রশমন:
-
বিভিন্ন নির্মাণ কার্যক্রম যথা বেড়িবাঁধ তৈরি, আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ, পাকা ও মজবুত ঘরবাড়ি তৈরি, নদী খনন ইত্যাদি বাস্তবায়ন।
-
কাঠামোগত দুর্যোগ প্রশমন খুবই ব্যয়বহুল, যা অনেক দরিদ্র দেশের পক্ষে বহন করা কষ্টসাধ্য।
অকাঠামোগত প্রতিরোধ:
-
প্রশিক্ষণ, গণসচেতনতা বৃদ্ধি, পূর্বপ্রস্তুতি ইত্যাদি কার্যক্রম।
-
স্বল্প ব্যয়ে বাস্তবায়নযোগ্য।

0
Updated: 1 month ago
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে নিম্নের কোনটি তুলনামূলক কম ব্যয়বহুল?
Created: 2 weeks ago
A
অকাঠামোগত প্রশমন ব্যবস্থা
B
নদী খনন
C
আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি
D
বেরিবাঁধ নির্মাণ
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পুরোপুরি নির্মূল না করা গেলেও এর ক্ষতি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো যায়। সঠিক পরিকল্পনা, প্রস্তুতি এবং প্রশমন ব্যবস্থার মাধ্যমে জীবন ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব।
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগকে পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে যথাযথ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এর ক্ষতি অনেকটাই কমানো যায়।
-
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় সাধারণত কাঠামোগত ও অকাঠামোগত প্রশমন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
-
কাঠামোগত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা যেমন: বেরিবাঁধ নির্মাণ, আশ্রয়কেন্দ্র তৈরি, নদী খনন ইত্যাদি অত্যন্ত ব্যয়বহুল, যা অনুন্নত ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কার্যকর হলেও সবসময় উপযোগী নয়।
-
অকাঠামোগত প্রশমন ব্যবস্থা যেমন: গণসচেতনতা বৃদ্ধি, প্রশিক্ষণ প্রদান ইত্যাদি তুলনামূলকভাবে কম ব্যয়বহুল এবং দরিদ্র দেশগুলোর জন্য বেশি উপযোগী।

0
Updated: 2 weeks ago
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান নয় কোনটি?
Created: 1 month ago
A
প্রতিরোধ
B
পূর্বপ্রস্তুতি
C
পুনরুদ্ধার
D
কাঠামোগত প্রশমন
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যা যথাযথ পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে দুর্যোগ প্রতিরোধ, প্রস্তুতি, সাড়াদান এবং পুনরুদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর মূল লক্ষ্য হলো দুর্যোগের ক্ষতি কমানো এবং প্রভাবিত অঞ্চলের মানুষের সুরক্ষা নিশ্চিত করা।
-
দুর্যোগ প্রতিরোধ:
-
দুর্যোগের সম্ভাবনা বা ঝুঁকি কমাতে নেওয়া ব্যবস্থাগুলো অন্তর্ভুক্ত।
-
এর মধ্যে রয়েছে পূর্বাভাস ব্যবস্থা, সতর্কতা কার্যক্রম এবং প্রতিরোধী কাঠামো নির্মাণ।
-
-
দুর্যোগ প্রশমন:
-
দুর্যোগের সম্ভাব্য ক্ষতিকর প্রভাব কমানো।
-
সরাসরি তীব্রতা কমানোর পদক্ষেপ যেমন বাঁধ নির্মাণ, নিরাপত্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং পরিবেশগত বিপর্যয় রোধ।
-
-
দুর্যোগের পূর্বপ্রস্তুতি:
-
দুর্যোগের প্রাক্কালে সঠিক প্রস্তুতি গ্রহণ।
-
এতে অন্তর্ভুক্ত: জনগণকে সচেতন করা, দুর্যোগের সময় দ্রুত সাহায্য পৌঁছানোর প্রস্তুতি, উপকরণ সংরক্ষণ।
-
অন্যদিকে, দুর্যোগ সংঘটনের পর ব্যবস্থাপনার অন্যান্য উপাদান হলো:
-
সাড়াদান,
-
পুনরুদ্ধার,
-
উন্নয়ন,
যা মুখ্য উপাদান নয় তবে জরুরি কার্যক্রম হিসেবে বিবেচিত।
তথ্যসূত্র:

0
Updated: 1 month ago