A
লক্ষ্মীপুর জেলায়
B
মেহেরপুর জেলায়
C
ঝালকাঠী জেলায়
D
রাঙামাটি জেলায়
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের আসন সম্পর্কিত তথ্য:
-
বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে মোট ৩৫০টি আসন রয়েছে।
-
এর মধ্যে ৩০০টি আসন সরাসরি জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন হয়।
-
১ নং আসন: পঞ্চগড়-১
-
৩০০ নং আসন: বান্দরবান
-
পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলে তিনটি জেলা রয়েছে — রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, এবং খাগড়াছড়ি — এবং প্রত্যেক জেলার জন্য একটি করে সংসদীয় আসন নির্ধারিত আছে।
উৎস: বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট, বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 3 days ago
বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে রপ্তানি পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়?
Created: 1 week ago
A
পঞ্চাশ দশক
B
ষাট দশক
C
সত্তর দশক
D
আশির দশক
বাগদা চিংড়ি (Penaeus monodon) এবং এর রপ্তানি গুরুত্ব
-
বাগদা চিংড়ি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৎস্যজাত, যা মূলত লোনা পানিতে উৎপাদিত হয়। লোনা পানিতে চিংড়ি উৎপাদিত হলে তাকে সাধারণত শ্রিম্প (Shrimp) এবং স্বাদু পানিতে উৎপাদিত হলে প্রন (Prawn) বলা হয়।
-
বাগদা চিংড়ি আন্তর্জাতিক বাজারে Black Tiger Shrimp নামে পরিচিত।
-
বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় জেলা, বিশেষ করে বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা, বাগদা চিংড়ি উৎপাদনের প্রধান কেন্দ্র।
ইতিহাস ও উৎপাদন:
-
১৯৭০-এর দশকের শুরু থেকে উপকূলীয় চাষীরা সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ শুরু করেন।
-
১৯৮০-এর দশক থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি শুরু হয়।
-
এই সময় খুলনা অঞ্চলে পোল্ডার এবং কক্সবাজারে লবণ যুক্ত পানি ব্যবহার করে চিংড়ি চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
-
১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মৎস্য অধিদপ্তরের হ্যাচারিতে পোনা উৎপাদনে সাফল্য আসে এবং বেসরকারি খাতের হ্যাচারি স্থাপনে সহায়তা প্রদান করা হয়।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব:
-
চিংড়ি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী রপ্তানি পণ্য।
-
দেশের মোট চিংড়ি উৎপাদনের একটি বড় অংশ উপকূলীয় অঞ্চলে হয়।
উৎস: পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, মৎস্য অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, প্রথম আলো, ০৮ ডিসেম্বর ২০২১।

0
Updated: 1 week ago
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুযায়ী গড় সাক্ষরতার হার-
Created: 1 week ago
A
৬১.১%
B
৫৭.৯%
C
৫৬.৮%
D
৬৫.৫%
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৪ অনুসারে দেশের গড় সাক্ষরতার হার ছিল মাত্র ৫৭.৯%।
কিন্তু পরবর্তীতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে।
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী:
-
৭ বছর ও তদূর্ধ্ব বয়সী জনগণের গড় সাক্ষরতার হার দাঁড়ায় ৭৬.৪%।
-
এর মধ্যে পুরুষের সাক্ষরতার হার ৭৮.৬% এবং মহিলার সাক্ষরতার হার ৭৪.২%।
অন্যদিকে, জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২-এর চূড়ান্ত রিপোর্টে পাওয়া তথ্য হলো—
-
মোট সাক্ষরতার হার: ৭৪.৮০%
-
পুরুষ সাক্ষরতার হার: ৭৬.৭১%
-
নারী সাক্ষরতার হার: ৭২.৯৪%
-
বিভাগভিত্তিক হিসেবে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার ঢাকা বিভাগে, আর সর্বনিম্ন ময়মনসিংহ বিভাগে।
-
জেলা পর্যায়ে সর্বোচ্চ সাক্ষরতার হার পিরোজপুরে, আর সর্বনিম্ন জামালপুরে।
উৎস: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ এবং জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ (চূড়ান্ত রিপোর্ট)।

0
Updated: 1 week ago
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকারের বড় অর্জন কোনটি?
Created: 6 days ago
A
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
B
সমুদ্রসীমা বিজয়
C
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
D
বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকারের সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে সাধারণত সমুদ্রসীমা বিজয়কে ধরা হয়।
ব্যাখ্যা:
-
২০১২ সালে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে (ICJ) বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা চূড়ান্তভাবে স্বীকৃত হয়েছে, যা দেশের জন্য কৌশলগত, অর্থনৈতিক ও জ্বালানি সম্পদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
-
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধিও গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু আন্তর্জাতিক গুরুত্ব এবং জাতীয় স্থায়িত্বের দিক থেকে সমুদ্রসীমা বিজয়কে বড় অর্জন ধরা হয়।
✅ সঠিক উত্তর: সমুদ্রসীমা বিজয়

0
Updated: 6 days ago