A
ব্র্যাক ব্যাংক
B
ডাচ-বাংলা ব্যাংক
C
এবি ব্যাংক
D
সোনালী ব্যাংক
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবার ইতিহাস
-
বাংলাদেশে প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড।
-
২০১১ সালের ৩১ মার্চ, সিটিসেল ও বাংলালিংকের মাধ্যমে ডাচ্বাংলা ব্যাংক প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা শুরু করে।
-
বর্তমানে ডাচ্বাংলা ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি “রকেট” নামে পরিচিত।
-
প্রথম এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা চালু করে ব্যাংক এশিয়া।
-
পরে ব্র্যাক ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে “বিকাশ” সেবা চালু হয়।
-
২০১৯ সালের মার্চে ডাক বিভাগের “নগদ” সেবা শুরু হয়।
-
বর্তমানে বিকাশ, রকেট, মাই ক্যাশ, উপায়, শিওর ক্যাশ সহ প্রায় ১৫টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে।
উৎস: ডেইলি স্টার রিপোর্ট ও সংশ্লিষ্ট ব্যাংক।

0
Updated: 3 days ago
(তৎকালীন সাম্প্রতিক তথ্যের প্রশ্ন। বর্তমানে অপ্রয়োজনীয়) বাংলাদেশের কোন ছবি সম্প্রতি 'কোলকাতা ফিল্ম ফেস্টিভাল' পুরস্কার লাভ করে?
Created: 2 weeks ago
A
ওরা এগার জন
B
গেরিলা
C
আবার তোরা মানুষ হ
D
স্টপ জেনোসাইড
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
ওরা ১১ জন:
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র 'ওরা ১১ জন'।
- এর পরিচালক চাষী নজরুল ইসলাম।
- প্রযোজক মাসুদ পারভেজ সোহেল।
- এই চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন রাজ্জাক, শাবানা, নূতন, হাসান ইমাম, এ টি এম শামসুজ্জামান, খলিল উল্লাহ প্রমুখ।
- সিনেমায় অভিনয় করা ১১ জন মুক্তিযোদ্ধার ১০ জনই সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেন।
- তাঁদের মধ্যে আছেন খসরু, মুরাদ, হেলাল, নান্টু।
- মুক্তিযুদ্ধের সময় দেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয় এবং ১৯৬৮-৬৯ সালে ছাত্ররা ১১ দফার ভিত্তিতে আন্দোলন করে।
- এখান থেকে ছবির নামকরণ হয়েছে ‘ওরা ১১ জন'।
গেরিলা চলচ্চিত্র:
- গেরিলা ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র।
- নাসির উদ্দিন ইউসুফ পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত।
- সৈয়দ শামসুল হকের 'নিষিদ্ধ লোবান' উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করা হয়েছে চলচ্চিত্রটি।
- যৌথভাবে চিত্রনাট্য রচনা করেছেন নাসির উদ্দীন ইউসুফ ও এবাদুর রহমান।
- এটি ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরষ্কার' পেয়েছে।
আবার তোরা মানুষ হ (১৯৭৩):
- চলচ্চিত্রটির পরিচালক খান আতাউর রহমান।
- এ চলচ্চিত্রে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয়ের চিত্র উঠে এসেছে।
- বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারুক, রাইসুল ইসলাম আসাদ, ববিতা, রোজী আফসারী, রওশন জামিলসহ অনেকে।
- এখানে আছে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্র ও তরুণদের কার্যকলাপ এবং একজন আদর্শবাদী অধ্যক্ষের দৃঢ়তা।
Stop Genocide:
- মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র Stop Genocide.
- Stop Genocide নির্মাণ করেন জহির রায়হান।
- মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের মে/জুন মাসে এটি প্রথম কলকাতায় প্রদর্শিত হয়।
- মূলত বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া স্টক ফুটেজ ও নিউজ রিলের ছবির ওপর নির্ভর করেই তৈরি হয় স্টপ জেনোসাইড।
- একজন চলচ্চিত্র-নির্মাতা হিসেবে জহির রায়হান দুনিয়ার মানুষকে বাংলাদেশে চলতে থাকা গণহত্যার খবর জানান দেওয়ার এক বড় দায়িত্ব কাঁধে নেন।
- বিভিন্ন জাতির আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার প্রসঙ্গে লেনিনের একটি বক্তব্য দিয়ে শুরু হয় ছবিটি।
- ২০ মিনিটের এই ছবিতে বাংলাদেশের মানুষ আছে, এর প্রকৃতি আছে, আছে পাকিস্তানিদের অত্যাচার, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগের দৃশ্য।
উৎস: প্রথম আলো।

0
Updated: 2 weeks ago
বাগদা চিংড়ি কোন দশক থেকে রপ্তানি পণ্য হিসেবে স্থান করে নেয়?
Created: 1 week ago
A
পঞ্চাশ দশক
B
ষাট দশক
C
সত্তর দশক
D
আশির দশক
বাগদা চিংড়ি (Penaeus monodon) এবং এর রপ্তানি গুরুত্ব
-
বাগদা চিংড়ি বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৎস্যজাত, যা মূলত লোনা পানিতে উৎপাদিত হয়। লোনা পানিতে চিংড়ি উৎপাদিত হলে তাকে সাধারণত শ্রিম্প (Shrimp) এবং স্বাদু পানিতে উৎপাদিত হলে প্রন (Prawn) বলা হয়।
-
বাগদা চিংড়ি আন্তর্জাতিক বাজারে Black Tiger Shrimp নামে পরিচিত।
-
বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলীয় জেলা, বিশেষ করে বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা, বাগদা চিংড়ি উৎপাদনের প্রধান কেন্দ্র।
ইতিহাস ও উৎপাদন:
-
১৯৭০-এর দশকের শুরু থেকে উপকূলীয় চাষীরা সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ শুরু করেন।
-
১৯৮০-এর দশক থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি শুরু হয়।
-
এই সময় খুলনা অঞ্চলে পোল্ডার এবং কক্সবাজারে লবণ যুক্ত পানি ব্যবহার করে চিংড়ি চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
-
১৯৮০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে মৎস্য অধিদপ্তরের হ্যাচারিতে পোনা উৎপাদনে সাফল্য আসে এবং বেসরকারি খাতের হ্যাচারি স্থাপনে সহায়তা প্রদান করা হয়।
অর্থনৈতিক গুরুত্ব:
-
চিংড়ি দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী রপ্তানি পণ্য।
-
দেশের মোট চিংড়ি উৎপাদনের একটি বড় অংশ উপকূলীয় অঞ্চলে হয়।
উৎস: পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, মৎস্য অধিদপ্তর ওয়েবসাইট, প্রথম আলো, ০৮ ডিসেম্বর ২০২১।

0
Updated: 1 week ago
প্রান্তিক হ্রদ কোন জেলায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
রাঙামাটি
B
খাগড়াছড়ি
C
বান্দরবান
D
সিলেট
প্রান্তিক হ্রদ
প্রান্তিক হ্রদ বা প্রান্তিক লেক বান্দরবান জেলায় অবস্থিত। এটি প্রায় ২৫ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত একটি কৃত্রিম জলাশয়। লেকটির চারপাশে বিভিন্ন প্রজাতির গাছগাছালি দেখা যায়।
অবস্থান:
-
বান্দরবান-কেরানীহাট সড়কের পাশে হলুদিয়া এলাকায় অবস্থিত।
-
জেলা সদর থেকে লেক পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার দূরত্ব।
সুবিধা:
-
লেকের পাশে আছে উন্মুক্ত মাটির মঞ্চ, পিকনিক স্পট, বিশ্রামাগার এবং একটি উঁচু গোল ঘর।
বান্দরবান জেলা
-
বান্দরবান ১৮৬০ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের অংশ হিসেবে জেলা ঘোষণা করা হয়।
-
১৯০০ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম রেগুলেশন অনুযায়ী অঞ্চলটি তিনটি সার্কেলে বিভক্ত হয়: চাকমা সার্কেল, মং সার্কেল এবং বোমাং সার্কেল।
-
বান্দরবান তৎকালীন সময়ে বোমাং সার্কেলের অন্তর্ভুক্ত ছিল, তাই জেলার প্রাথমিক নাম ছিল বোমাং থং।
-
১৯৫১ সালে বান্দরবান মহকুমা হিসেবে প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু করে।
-
১৯৮১ সালের ১৮ এপ্রিল, বান্দরবান পার্বত্য জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, যেখানে লামাসহ সাতটি উপজেলা অন্তর্ভুক্ত।
-
ভৌগোলিক অবস্থান: দক্ষিণে মায়ানমার, পূর্বে ভারত।
-
প্রধান পাহাড়ি অঞ্চল: মিরিঞ্জা, ওয়ালটং, তামবাং এবং পলিতাই।
-
প্রধান নদী: সাঙ্গু, মাতামুহুরী এবং বাঁকখালী।
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন।

0
Updated: 1 week ago