সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে সরকারি কর্ম কমিশন গঠনের উল্লেখ আছে?
A
১৩০
B
১৩১
C
১৩৭
D
১৪০
উত্তরের বিবরণ
সংবিধান ও সরকারি কর্ম কমিশন
বাংলাদেশের সংবিধান বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও তাদের দায়িত্বের কথা উল্লেখ করেছে। বিশেষ করে সরকারি কর্ম কমিশন সম্পর্কিত বিষয়টি অনুচ্ছেদ ১৩৭-এ বলা হয়েছে।
এখানে বলা আছে যে, আইন অনুযায়ী বাংলাদেশে এক বা একাধিক সরকারি কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে। প্রতিটি কমিশনে একজন সভাপতি এবং আইন অনুযায়ী অন্যান্য সদস্য থাকবেন।
এর সঙ্গে আরও কিছু প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ:
-
অনুচ্ছেদ ১৩০: অস্থায়ী মহা হিসাব-নিরীক্ষকের নিয়োগ।
-
অনুচ্ছেদ ১৩১: প্রজাতন্ত্রের হিসাব-রক্ষার পদ্ধতি ও কাঠামো।
-
অনুচ্ছেদ ১৪০: সরকারি কর্ম কমিশনের দায়িত্ব ও কর্তব্য নির্ধারণ।
সূত্র: বাংলাদেশের সংবিধান।

0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র?
Created: 1 month ago
A
ধীরে বহে মেঘনা
B
কলমিলতা
C
আবার তােরা মানুষ হ
D
হুলিয়া
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্রগুলো বাংলা সিনেমায় যুদ্ধ ও তার প্রভাবকে জীবন্তভাবে তুলে ধরে। এই চলচ্চিত্রগুলোতে মুক্তিযুদ্ধের বাস্তবতা, সামাজিক অবক্ষয়, এবং মানুষের মানসিক যন্ত্রণার চিত্র ফুটে উঠেছে।
মুক্তিযুদ্ধের ভেতরের নানামাত্রিক ঘটনা ও চরিত্রের আবেগকে বিভিন্ন পরিচালক তাদের নিজস্ব ভঙ্গিতে উপস্থাপন করেছেন।
-
হুলিয়া: এটি নির্মাণ করেছেন তানভীর মোকাম্মেল। চলচ্চিত্রটি ষাটের দশকে প্রগতিশীল সংগঠনের কর্মীদের ওপর পশ্চিম পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন-নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে লেখা নির্মলেন্দু গুণের কবিতা অনুযায়ী নির্মিত। গল্পে হুলিয়া বুকে নিয়ে ঘরছাড়া এক তরুণের জীবনকে ক্যামেরার ফ্রেমে তুলে ধরা হয়েছে।
-
ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩): মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রের পরিচালক আলমগীর কবির। গল্পে ভারতীয় মেয়ে অনিতার প্রেমিক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয় এবং অনিতা ঢাকায় এসে যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করে গভীরভাবে মর্মাহত হয়। এতে অভিনয় করেছেন বুলবুল আহমেদ, ববিতা, গোলাম মোস্তফা, আনোয়ার হোসেন, খলিল উল্লাহ প্রমুখ। চলচ্চিত্রটিতে গান রয়েছে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এর কণ্ঠে।
-
তোরা মানুষ হ (১৯৭৩): পরিচালক খান আতাউর রহমান। এই চলচ্চিত্রে যুদ্ধ-পরবর্তী সময়ের সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও অবক্ষয়ের চিত্র ফুটে উঠেছে। চরিত্র হিসেবে অভিনয় করেছেন ফারুক, রাইসুল ইসলাম আসাদ, ববিতা, রোজী আফসারী, রওশন জামিল প্রমুখ। গল্পে উচ্ছৃঙ্খল ছাত্র ও তরুণদের কার্যকলাপ এবং একজন আদর্শবাদী অধ্যক্ষের দৃঢ়তা তুলে ধরা হয়েছে।
-
কলমীলতা: মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পরিচালক শহীদুল হক খান।

0
Updated: 1 month ago
(তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে বর্তমান তথ্য দেখে নিন) বাংলাদেশের জিডিপিতে (GDP) কৃষি খাতের (ফসল, বন, প্রাণিসম্পদ, মৎস্যসহ) অবদান কত শতাংশ?
Created: 1 month ago
A
১৪.৭৯ শতাংশ
B
১৬.০০ শতাংশ
C
১২.০০ শতাংশ
D
১৮.০০ শতাংশ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী,
জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান:
- সেবা খাতের অবদান ৫১.২৪ শতাংশ।
- শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬ শতাংশ।
- কৃষি খাতের অবদান ১১.২০ শতাংশ।
- সেবা খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি।
অন্যদিকে,
- অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.৩৩%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ১৭.০২%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৩৭.৬৫%।
তথ্যসূত্র: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩।

0
Updated: 1 month ago
অবিভক্ত বাংলার সর্বপ্রথম রাজা কাকে বলা হয়?
Created: 1 month ago
A
অশােক
B
শশাঙ্ক
C
মেগদা
D
ধর্মপাল
শশাঙ্ক
-
শশাঙ্ক ছিলেন বাংলার প্রথম সার্বভৌম (স্বাধীন) রাজা।
-
আনুমানিক ৬০৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি গৌড়ে স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
তার রাজ্য ‘গৌড়রাজ্য’ মূলত বাংলার উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম অংশ এবং মগধ অঞ্চলে বিস্তৃত ছিল।
-
রাজধানী কর্ণসুবর্ণ ছিল, যা বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর থেকে প্রায় ১০ কিমি দক্ষিণ-পশ্চিমে রাঙ্গামাটি এলাকায় অবস্থিত।
-
শশাঙ্ক সনাতন হিন্দু ধর্মের অনুগত ছিলেন।
-
তিনি তার শাসনকালে গৌড় রাজ্যকে বিহার ও উড়িষ্যা পর্যন্ত সম্প্রসারণ করেছিলেন।
-
উত্তর ভারতের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হর্ষবর্ধন।
টিপ: অশোক ছিলেন সম্রাট, রাজা নন। অর্থাৎ, একটি সম্রাজ্যের মধ্যে অনেক রাজ্য থাকতে পারে এবং প্রতিটি রাজ্যের শাসককে ‘রাজা’ বলা হয়।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago