A
চীন
B
ভারত
C
যুক্তরাজ্য
D
থাইল্যান্ড
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের আমদানি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চীন থেকে সর্বাধিক পণ্য আমদানি করা হয়। অর্থাৎ, বাংলাদেশ চীনের পণ্য সবচেয়ে বেশি কিনছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত দেশভিত্তিক আমদানি (মিলিয়ন ডলার):
-
চীন: ১২,৫৫৩ (২৮.৪৬%)
-
ভারত: ৫,৯১৮ (১৩.৪২%)
-
যুক্তরাষ্ট্র: ১,৯৯০ (৪.৫১%)
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহ:
-
টাকার পরিমাণে সবচেয়ে বেশি আমদানি হয় চীন থেকে, এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারত।
-
আমদানিতে ট্যারিফের ছয়টি ধাপ আছে; সর্বোচ্চ শুল্কহার ২৫%।
-
EU-ভুক্ত দেশগুলো বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পরও পরবর্তী ৩ বছর শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়।
তথ্যসূত্র: রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, অর্থনৈতিক সমীক্ষা – ২০২৪

0
Updated: 3 days ago
যে জেলায় হাজংদের বসবাস নেই-
Created: 3 days ago
A
শেরপুর
B
ময়মনসিংহ
C
সিলেট
D
নেত্রকোনা
হাজং
-
হাজং বাংলাদেশে একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এরা মূলত ময়মনসিংহ জেলের পর্বতময় এলাকায় বসবাস করে। এছাড়াও শেরপুর, সিলেট ও নেত্রকোনা অঞ্চলেও হাজং জনগোষ্ঠীর কিছু পরিবার রয়েছে।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে, হাজংদের আদি নিবাস উত্তর বার্মা।
-
বাংলাদেশের হাজংদের প্রধান ভাষা হলো বাংলা। তবে এদের নিজস্ব ভাষাও রয়েছে।
-
হাজং ভাষার জন্য কোনো নিজস্ব বর্ণমালা নেই; লিখনের জন্য তারা অসমীয়া বর্ণমালা ব্যবহার করে।
-
হাজংরা সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং তাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।
নৃগোষ্ঠি সনদ অনুযায়ী
-
হাজং বাংলাদেশ ও ভারতের একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশে এরা নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলায় বসবাস করে।
-
দেশের অন্য কোথাও এদের বসবাসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে হাজংদের সংখ্যা প্রায় ৩,০০০ জন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 3 days ago
'অগ্নিশ্বর' কি ফসলের উন্নত জাত?
Created: 6 days ago
A
ধান
B
কলা
C
পাট
D
গম
উচ্চ ফলনশীল ফসলের বিভিন্ন জাত
কৃষিকাজে উচ্চ ফলনশীল জাত ব্যবহার করলে ফসলের উৎপাদন বাড়ে। কিছু প্রধান ফসল ও তাদের উচ্চ ফলনশীল জাতগুলো হলো:
১. কলার উচ্চ ফলনশীল জাত:
সিঙ্গাপুরী, কাবুলী, মেহের সাগর, অমৃত সাগর, সবরি, অনুপম, মালভোগ, মর্তমান, চাঁপা, অগ্নিশ্বর, কবরী।
২. আলুর উচ্চ ফলনশীল জাত:
হীরা, আইলসা, ডায়মন্ড, কার্ডিনাল, চমক, মরিনী, সুন্দরী, কুফরী, মুলটা।
৩. গমের উচ্চ ফলনশীল জাত:
কাঞ্চন, আকবর, অঘ্রাণী, প্রতিভা, সৌরভ, গৌরব।
৪. ধানের উচ্চ ফলনশীল জাত:
বিপ্লব, হিরা, মালা, ইরাটম, ময়না, চান্দিনা, হরিধান, নারিফা, সুফলা, প্রগতি।
৫. আমের উচ্চ ফলনশীল জাত:
মহানন্দা, ল্যাংড়া, ফজলি, হাড়িভাঙ্গা, আম্রপালি, গোপালভোগ, সূর্যপুরী, হিমসাগর, মোহনভোগ।
তথ্যসূত্র: জাতীয় কৃষি বাতায়নঃ, জাতীয় কৃষি তথ্য সার্ভিস।

0
Updated: 6 days ago
বাংলাদেশে রোপা আমন ধান কাটা হয়-
Created: 6 days ago
A
আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে
B
ভাদ্র-আশ্বিন মাসে
C
অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে
D
মাঘ-ফাল্গুন
বাংলাদেশে ধানের মৌসুমভিত্তিক চাষ ও কাটার সময় ভিন্ন ভিন্ন হয়।
আমন ধান
-
আমন ধান দুই প্রকার – রোপা আমন ও বোনা আমন।
-
রোপা আমন হলো সেই ধান, যেখানে আগে আলাদা জমিতে চারা তৈরি করা হয়, পরে তা মূল জমিতে রোপণ করে ধান উৎপন্ন করা হয়।
-
রোপা আমনের বীজ বপন করা হয় আষাঢ় মাসে, আর মূল জমিতে চারা রোপণ হয় শ্রাবণ থেকে ভাদ্র মাসে।
-
সাধারণত রোপা আমন ধান কাটা হয় অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে (ডিসেম্বর – জানুয়ারির শুরুতে)।
আউশ ধান
-
আউশ ধান রোপণ করা হয় মধ্য মার্চ থেকে মধ্য এপ্রিলের মধ্যে।
-
এটি কাটা হয় মধ্য জুলাই থেকে আগস্টের শুরু পর্যন্ত।
বোরো ধান
-
বোরো ধানের চারা রোপণ করা হয় মধ্য নভেম্বর থেকে মধ্য জানুয়ারির মধ্যে।
-
এটি উত্তোলন করা হয় এপ্রিল থেকে মে মাসে।
অর্থাৎ, বাংলাদেশে বছরে মূলত তিন মৌসুমে ধান চাষ হয় – আউশ, আমন ও বোরো।
উৎস: কৃষি তথ্য সার্ভিস ওয়েবসাইট; কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২১ (বিবিএস)।

0
Updated: 6 days ago