বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিকায় নির্মিত 'ধীরে বহে মেঘনা' চলচ্চিত্রের নির্মাতা কে?
A
আলমগীর কবির
B
খান আতাউর রহমান
C
হুমায়ূন আহমেদ
D
সুভাষ দত্ত
উত্তরের বিবরণ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র: ধীরে বহে মেঘনা (১৯৭৩)
-
পরিচালক: আলমগীর কবির
-
কাহিনী: ভারতীয় এক মেয়ের, অনিতার, প্রেমিক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়। অনিতা ঢাকায় এসে যুদ্ধের ভয়াবহতা প্রত্যক্ষ করলে তার মর্ম আরও গভীর হয়।
-
অভিনয়: বুলবুল আহমেদ, ববিতা, গোলাম মোস্তফা, আনোয়ার হোসেন, খলিল উল্লাহ প্রমুখ
-
সঙ্গীত: হেমন্ত মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গান
অন্যান্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র:
-
আবার তোরা মানুষ হ – পরিচালনা: খান আতাউর রহমান
-
আগুনের পরশমণি – হুমায়ূন আহমেদের চলচ্চিত্র
-
অরুনোদয়ের অগ্নিসাক্ষী – পরিচালনা: সুভাষ দত্ত
সূত্র: প্রথম আলো, তারিক মনজুর (শিক্ষক, বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়), বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 month ago
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে প্রধানত-
Created: 3 weeks ago
A
দারিদ্র হ্রাস করে
B
ভিক্ষাবৃত্তি হ্রাস করে
C
নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করে
D
নারীর অংশগ্রহণ হ্রাস করে
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে দরিদ্র মহিলাদের ক্ষমতায়ন এবং তাদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্য গোষ্ঠীভিত্তিক ঋণ প্রদানের একটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি হিসেবে শুরু হয়েছে। এই কার্যক্রম বর্তমানে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং এনজিও দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
-
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম প্রথমে দরিদ্র মহিলাদের লক্ষ্য করে গোষ্ঠীভিত্তিক ঋণ প্রদানের মাধ্যমে আরম্ভ হয়।
-
বর্তমানে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি), রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব), কর্মসংস্থান ব্যাংক, চারটি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক এবং ৮০০-এর অধিক এনজিও দেশে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য:
-
উৎপাদনমুখী কর্মকান্ডে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি।
-
উদ্যোক্তা সৃষ্টি করা।
-
নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।
নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধিকে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য বলা হয় কারণ:
-
গ্রামীণ অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণ মূলত নারীদের জন্য পরিচালিত হয়।
-
এই কার্যক্রম নারীর ক্ষমতায়নকে ত্বরান্বিত করে।
-
স্ব-কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে নারীরা আত্মনির্ভরশীল হয়ে ওঠে।
-
এর ফলে সমাজে নারীর দৃঢ় অবস্থান প্রতিষ্ঠা পায়।
সারসংক্ষেপে, ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হলো বাংলাদেশের গ্রামীণ অর্থনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা, তাদের আয়বর্ধক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করা এবং তৃণমূল পর্যায়ে নারীর জীবনমান উন্নয়ন ও স্বাবলম্বিতা নিশ্চিত করা।

0
Updated: 3 weeks ago
নিম্নোক্ত কোন সালে কৃষিশুমারী অনুষ্ঠিত হয়নি?
Created: 1 month ago
A
১৯৭৭
B
২০০৮
C
২০১৫
D
২০১৯
বাংলাদেশে কৃষিশুমারি একটি গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম, যা কৃষি খাতের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত পাঁচটি কৃষিশুমারি সম্পন্ন হয়েছে,
যদিও ২০১৫ সালে কোনো কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয়নি। নিচে সময়ক্রম অনুযায়ী কৃষিশুমারির তালিকা দেওয়া হলো।
-
প্রথম কৃষিশুমারি: ১৯৭৭ সালে
-
দ্বিতীয় কৃষিশুমারি: ১৯৮৩-৮৪ সালে
-
তৃতীয় কৃষিশুমারি: ১৯৯৬ সালে
-
চতুর্থ কৃষিশুমারি: ২০০৮ সালে
-
পঞ্চম কৃষিশুমারি: ২০১৯ সালে
এছাড়াও, উল্লেখযোগ্য যে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে, অর্থাৎ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে, সর্বপ্রথম কৃষিশুমারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৬০ সালে।

0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা হলেন-
Created: 1 month ago
A
আইনমন্ত্রী
B
আইন সচিব
C
অ্যাটর্নি জেনারেল
D
প্রধান বিচারপতি
বাংলাদেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা হচ্ছেন অ্যাটর্নি জেনারেল, যিনি রাষ্ট্রের আইনগত বিষয়গুলোতে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। সংবিধানের ৬৪ নং অনুচ্ছেদে অ্যাটর্নি জেনারেলের নিয়োগ ও কর্তব্য সংক্রান্ত বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে।
-
নিয়োগ: সুপ্রীম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য যে কোনও ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ দিতে পারেন।
-
দায়িত্ব: অ্যাটর্নি জেনারেল রাষ্ট্রপতির প্রদত্ত সমস্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
-
আইনি বক্তব্য: অ্যাটর্নি জেনারেলকে বাংলাদেশের সকল আদালতে রাষ্ট্রের পক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করার অধিকার রয়েছে।
-
পদে স্থায়িত্ব ও পারিশ্রমিক: রাষ্ট্রপতির সন্তোষ অনুযায়ী নির্ধারিত সময় পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে থাকবেন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্ধারিত পারিশ্রমিক গ্রহণ করবেন।

0
Updated: 1 month ago