A
আউশ ধান
B
আমন ধান
C
বোরো ধান
D
ইরি ধান
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে ধানের উৎপাদন পরিসংখ্যান (২০২৩)
বাংলাদেশে ধান প্রধান খাদ্যশস্য, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় বোরো ধান। কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২৩ অনুযায়ী ধানের আবাদ ও উৎপাদনের বিবরণ নিম্নরূপ:
-
মোট ধান
-
উৎপাদন: ৩৯০.৯৫ লক্ষ মেট্রিক টন
-
আবাদকৃত জমি: ২৮৭.৫৪ লক্ষ একর
-
-
বোরো ধান (স্থানীয় + অন্যান্য)
-
উৎপাদন: ২০৭.৬৮ লক্ষ মেট্রিক টন
-
আবাদকৃত জমি: ১১৯.৮৯ লক্ষ একর
-
-
আউশ ধান (স্থানীয় + অন্যান্য)
-
উৎপাদন: ২৯.০১ লক্ষ মেট্রিক টন
-
আবাদকৃত জমি: ২৬.২২ লক্ষ একর
-
-
আমন ধান (স্থানীয় + অন্যান্য)
-
উৎপাদন: ১৫৪.২৬ লক্ষ মেট্রিক টন
-
আবাদকৃত জমি: ১৪১.৪৩ লক্ষ একর
-
উৎস: কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ – ২০২৩

0
Updated: 3 days ago
বাংলাদেশে White gold কোনটি?
Created: 2 weeks ago
A
ইলিশ
B
পাট
C
রূপা
D
চিংড়ি
বাংলাদেশ চিংড়ির কারণে ‘সাদা সোনা’ হিসেবে পরিচিত। বঙ্গোপসাগর, নদী মোহনা ও স্বাদু পানিতে প্রচুর চিংড়ি থাকায় এটি দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মৎস্য সম্পদ। দেশে মোট ৫৬টি চিংড়ির প্রজাতি পাওয়া গেছে। এর মধ্যে:
-
৩৭টি লবণাক্ত পানিতে,
-
১২টি কমলবণাক্ত পানিতে,
-
৭টি স্বাদু পানিতে বাস করে।
চিংড়ি রপ্তানি থেকে দেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে। তাই চিংড়িকে ‘হোয়াইট গোল্ড’ বা সাদা সোনা বলা হয়। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী রপ্তানি পণ্য।
উৎপাদন এলাকা:
চিংড়ির প্রাধান্য রয়েছে দেশের উপকূলীয় অঞ্চল যেমন বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা। ৭০-এর দশকের শুরুতে এখানকার চাষীরা সনাতন পদ্ধতিতে চিংড়ি চাষ শুরু করেন। ৮০-এর দশক থেকে বাণিজ্যিকভাবে বাগদা চিংড়ি উৎপাদন ও রপ্তানি শুরু হয়।
-
শুরুতে খুলনা অঞ্চলে আধা-লোনা পানিতে এবং কক্সবাজারে লবণাক্ত পানি ব্যবহার করে চিংড়ি চাষ করা হয়।
-
এরপর মৎস্য অধিদপ্তরের হ্যাচারি পোনা উৎপাদনে সফল হয় এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে হ্যাচারি স্থাপনে সহায়তা করা হয়।
অতিরিক্ত তথ্য:
-
দেশের জাতীয় মাছ: ইলিশ
-
দেশের গুরুত্বপূর্ণ ফসল: পাট, যাকে বলা হয় ‘সোনালী আশ’
উৎস: পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago
খাসিয়া গ্রামগুলো কি নামে পরিচিত?
Created: 1 week ago
A
বারাং
B
পাড়া
C
পুঞ্জি
D
মৌজা
খাসিয়া ও চাকমা গ্রাম ব্যবস্থাপনা
-
খাসিয়া জনগোষ্ঠী:
-
বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চল এবং ভারতের আসামে বাস করে।
-
এরা মঙ্গোলীয় বংশোদ্ভূত।
-
সিলেটের খাসিয়ারা মূলত সিনতেং গোত্রভুক্ত।
-
খাসিয়াদের গ্রামকে পুঞ্জি বলা হয়। গ্রামের প্রধানকে বলা হয় সিয়েম।
-
তাদের আদি নিবাস ছিল তিব্বত।
-
পরিবার কাঠামো মাতৃতান্ত্রিক।
-
ধর্ম প্রধানত খ্রিস্টান, এবং প্রধান দেবতার নাম উব্লাই নাংথউ।
-
তারা পান ও মধু চাষে দক্ষ।
-
-
চাকমা জনগোষ্ঠী:
-
তাদের গ্রামকে আদাম বা পাড়া বলা হয়।
-
একাধিক পাড়া মিলেই গঠিত হয় মৌজা।
-
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 1 week ago
'আলোকিত মানুষ চাই' - এটি কোন প্রতিষ্ঠানের শ্লোগান?
Created: 2 weeks ago
A
জাতীয় গ্রন্থ কেন্দ্র
B
বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
C
সুশাসনের জন্য নাগরিক
D
পাবলিক লাইব্রেরী
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র
-
বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র আজ একটি দেশব্যাপী উদ্যোগ।
-
এটি আলোকিত জাতির মানসিক বিকাশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিশ্রুতি।
-
কেন্দ্রটি মানবজ্ঞান, হৃদয় ও জীবনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে মানুষকে উন্নত মানসিকতা এবং উচ্চ মানবিক মূল্যবোধে বিকশিত করতে কাজ করে।
-
প্রতিষ্ঠাতা: আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ
-
প্রতিষ্ঠার সাল: ১৯৭৮
-
কেন্দ্রের মূল লক্ষ্য হলো দেশের প্রতিটি মানুষকে আলোকিত, সক্রিয় এবং মূল্যবোধসমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা, তাদের একত্রিত করে জাতীয় শক্তি হিসেবে তৈরি করা এবং দেশের মানুষের চেতনায় সামগ্রিক আলোকায়ন ঘটানো।
শ্লোগান: ‘আলোকিত মানুষ চাই’
সূত্র: বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্র ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 weeks ago