A
ক্রিমিয়ার যুদ্ধ
B
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
C
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ
D
সোলফেরিনোর যুদ্ধ
উত্তরের বিবরণ
Red Cross (ICRC)
-
পূর্ণরূপ: The International Red Cross and Red Crescent Movement (সংক্ষেপে Red Cross বা Red Crescent)
-
প্রকার: সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান
-
প্রতিষ্ঠিত: ৯ ফেব্রুয়ারি, ১৮৬৩
-
প্রতিষ্ঠার স্থান: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
প্রতিষ্ঠাতা: হেনরি ডুনান্ট
-
১৮৫৯ সালে ইতালির সোলফেরিনোর যুদ্ধে আহত সৈন্যদের দুর্দশা দেখে তিনি Red Cross প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন
-
-
সদরদপ্তর: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
-
প্রতীক: সাদা পটভূমিতে লাল ক্রস (মানবিক সহায়তার প্রতীক)
-
মূল উদ্দেশ্য:
-
বিশ্বব্যাপী দুস্থ মানুষের সেবা
-
যুদ্ধে আহত ও যুদ্ধবন্দি, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্য ও দুঃখ লাঘব
-
-
মূল নীতি: সাতটি মৌলিক নীতি — মানবতা, নিরপেক্ষতা, স্বাধীনতা, স্বেচ্ছাসেবা, ঐক্য, সর্বজনীনতা
-
পুরস্কার: আন্তর্জাতিক রেডক্রস কমিটি তিনবার শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ (১৯১৭, ১৯৪৪, ১৯৬৩)
-
বিশ্বব্যাপী পরিচিতি: মুসলিম দেশে Red Crescent নামে পরিচিত
উৎস: Red Cross ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 days ago
'দারিয়ুস দ্য গ্রেট' কোন সাম্রাজ্যের সম্রাট ছিলেন?
Created: 3 days ago
A
সেলুসিড সাম্রাজ্য
B
রোমান সাম্রাজ্য
C
সাসানীয় সাম্রাজ্য
D
আকামেনিদ সাম্রাজ্য
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
সাম্রাজ্যের পতন
No subjects available.
দারিয়ুস দ্য গ্রেট (Darius the Great)
-
দারিয়ুস ছিলেন প্রাচীন পারস্য সভ্যতার একজন বিশিষ্ট সম্রাট।
-
বর্তমান ইরান অঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন পরাশক্তি পারস্য সাম্রাজ্য।
-
পারস্যে খ্রিস্টপূর্ব ৫৫০ সাল থেকে খ্রিস্টাব্দ ৬৫১ সাল পর্যন্ত একাধিক সাম্রাজ্যের উদ্ভব ঘটে।
-
ঐতিহাসিকরা এই দীর্ঘ সময়কে চারটি প্রধান সাম্রাজ্যে ভাগ করেছেন:
-
আকামেনিদ সাম্রাজ্য (খ্রিস্টপূর্ব ৫৫০ – খ্রিস্টপূর্ব ৩৩০)
-
সেলুসিড সাম্রাজ্য (খ্রিস্টপূর্ব ৩১২ – খ্রিস্টপূর্ব ৬৩)
-
পার্থিয়ান সাম্রাজ্য (খ্রিস্টপূর্ব ২৪৭ – খ্রিস্টাব্দ ২২৪)
-
সাসানীয় সাম্রাজ্য (খ্রিস্টাব্দ ২২৬ – ৬৫১)
-
দারিয়ুস দ্য গ্রেট ও তাঁর কৃতিত্ব
-
দারিয়ুস ছিলেন আকামেনিদ সাম্রাজ্যের তৃতীয় সম্রাট।
-
তাঁর শাসনামলে সাম্রাজ্যের ভূখণ্ড সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে।
-
তিনি পার্সেপোলিস নগরীর গোড়াপত্তন করেন।
-
বিভিন্ন পরিমাপের একক নির্ধারণ করেন এবং অভিন্ন মুদ্রা চালু করেন।
-
পারসিকরা প্রথম জাতি যারা এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার মধ্যে সড়কপথে যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়।
-
বিশ্বের প্রথম ডাকসেবা দারিয়ুসের হাত ধরেই চালু হয়।
-
এসব কারণে তাঁকে পারস্য সাম্রাজ্যের সর্বশ্রেষ্ঠ শাসক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মৃত্যু
-
খ্রিস্টপূর্ব ৪৮৬ সালে সম্রাট দারিয়ুস মারা যান।
-
তাঁকে তাঁর নির্মিত সমাধিক্ষেত্র ‘নাকশে রুস্তম’-এ সমাধিস্থ করা হয়।
📖 উৎস:
i) Britannica
ii) বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ষষ্ঠ শ্রেণি

0
Updated: 3 days ago
জৈন ধর্মের প্রথম তীর্থঙ্কর কে ছিলেন?
Created: 3 days ago
A
মহাবীর
B
নেমিনাথ
C
ঋষভনাথ
D
পার্শ্বনাথ
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
No subjects available.
জৈনধর্ম (Jainism)
-
মূল তথ্য:
-
ভারতীয় উপমহাদেশের একটি প্রাচীন ধর্ম।
-
বিশ্বের প্রাচীনতম ধর্মমতগুলোর মধ্যে অন্যতম।
-
“জৈন” শব্দটি এসেছে সংস্কৃত “জিন” থেকে, যার অর্থ জয়ী।
-
-
ধর্মগ্রন্থ ও সম্প্রদায়:
-
প্রধান ধর্মগ্রন্থ: দ্ব্বাদশ অঙ্গ
-
প্রধান দুটি সম্প্রদায়: শ্বেতাম্বর ও দিগম্বর
-
জৈনধর্মের মূল নীতি
-
যে মানুষ আসক্তি, আকাঙ্ক্ষা, ক্রোধ, অহংকার, লোভ ইত্যাদি জয় করে পবিত্র অনন্ত জ্ঞান লাভ করেছে, তাকে জিন বলা হয়।
-
জিনদের আচরণ ও শিক্ষা অনুসরণকারীদের বলা হয় জৈন।
-
ধর্মগুরুদের বলা হয় তীর্থঙ্কর।
-
ইতিহাসে ২৪ তীর্থঙ্করের উল্লেখ রয়েছে।
-
প্রথম তীর্থঙ্কর: ঋষভনাথ
-
সর্বশেষ তীর্থঙ্কর: মহাবীর
মহাবীর ও জৈনধর্মের প্রচার
-
খ্রিস্টপূর্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে জৈনধর্মের প্রধান প্রচারক: মহাবীর (২৪তম তীর্থঙ্কর)
-
মহাবীরকে অনেক সময় ভুলবশত ধর্মপ্রবর্তক মনে করা হয়, কিন্তু তিনি শুধুমাত্র ধর্মের প্রচারক ছিলেন।
-
মহাবীরের পূর্বসূরি:
-
২৩তম তীর্থঙ্কর: পার্শ্বনাথ
-
২২তম তীর্থঙ্কর: নেমিনাথ
-
উৎস: Britannica, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় (ষষ্ঠ শ্রেণি)

0
Updated: 3 days ago
কোন সভ্যতায় পরিমাপ পদ্ধতির উদ্ভাবন হয়?
Created: 3 days ago
A
গ্রিক সভ্যতায়
B
মিশরীয় সভ্যতায়
C
চৈনিক সভ্যতায়
D
সিন্ধু সভ্যতায়
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
সাম্রাজ্যের পতন
সিন্ধু সভ্যতা
No subjects available.
সিন্ধু সভ্যতা
-
সিন্ধু নদের অববাহিকায় গড়ে ওঠায় এই সভ্যতার নামকরণ করা হয়েছে সিন্ধু সভ্যতা।
-
এর সংস্কৃতিকে অনেক সময় হরপ্পা সভ্যতা বা হরপ্পা সংস্কৃতি বলা হয়।
-
পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশের মহেঞ্জোদারো এবং পাঞ্জাবের হরপ্পা অঞ্চলে এই সভ্যতার নিদর্শন আবিষ্কৃত হয়েছে।
-
মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা উভয়ই একই সভ্যতার অংশ।
-
সিন্ধু সভ্যতা উপমহাদেশের প্রাচীনতম সভ্যতা হিসেবে বিবেচিত।
পরিমাপ পদ্ধতি
-
সিন্ধু সভ্যতার মানুষরা দ্রব্যের ওজন ও পরিমাপ পদ্ধতির উদ্ভাবক ছিল।
-
তাদের এই উদ্ভাবনকে প্রাচীন সভ্যতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান বলা হয়।
-
তারা বিভিন্ন দ্রব্য মাপার জন্য ভিন্ন ভিন্ন আকৃতির বাটখারা ব্যবহার করত।
-
এছাড়া, দাগ কাটা স্কেল ব্যবহার করে দৈর্ঘ্য পরিমাপ করত।
উৎস: বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 3 days ago